পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯১. হাসান রাহিমাহুল্লাহ হতে বর্ণিত: একদা তিনি বাজারে প্রবেশ করে একটি কাপড়ের দরদাম করছিলেন। তখন লোকটি বলল: এর (দাম) আপনার জন্য এত এত। আল্লাহর কসম! যদি আপনি না হয়ে অন্য কেউ হতো, তবে (এই দামে) এটি আমি তাকে দিতাম না। তখন তিনি বললেন: তোমরা কি একাজ করে থাকো? এরপর থেকে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ লাভের আগ পর্যন্ত আর তাকে কখনো ক্রয় বা বিক্রয়ের জন্য বাজারে দেখা যায়নি।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ করেননি- অনুবাদক)
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلَامِ بْنُ حَرْبٍ عَنْ عَبْدِ الْأَعْلَى عَنْ الْحَسَنِ أَنَّهُ دَخَلَ السُّوقَ فَسَاوَمَ رَجُلًا بِثَوْبٍ فَقَالَ هُوَ لَكَ بِكَذَا وَكَذَا وَاللَّهِ لَوْ كَانَ غَيْرَكَ مَا أَعْطَيْتُهُ فَقَالَ فَعَلْتُمُوهَا فَمَا رُئِيَ بَعْدَهَا مُشْتَرِيًا مِنْ السُّوقِ وَلَا بَائِعًا حَتَّى لَحِقَ بِاللَّهِ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯২. ইবরাহীম রাহিমাহুল্লাহ হতে বর্ণিত, যে ব্যক্তি তাকে চিনতো, তার নিকট হতে তিনি কোনো কিছু ক্রয় করতেন না।[1]
তাখরীজ: আমি এটি অন্য কোথাও পাইনি।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ جَمِيلٍ عَنْ حُسَامٍ عَنْ أَبِي مَعْشَرٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ أَنَّهُ كَانَ لَا يَشْتَرِي مِمَّنْ يَعْرِفُهُ
إسناده ضعيف جدا حسام بن مصك كاد أن يترك
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৩. উবাইদ ইবনুল হাসান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: একদা যখন রমযান মাস শুরু হলো তখন মুস’আব ইবনু যুবাইর কিছু মাল-সম্পদ কুফা’র কারীদের মাঝে দান করলেন। তারপর তিনি আব্দুর রহমান ইবনু মা’কিল-এর নিকট দু’হাজার দিরহাম পাঠিয়ে দিলেন। আর তাকে বলে পাঠালেন: এ মাসে এগুলো দ্বারা উপকৃত হোন। কিন্তু, আব্দুর রহমান বিন মা’কিল তা ফেরত পাঠিয়ে বললেন: আমরা এর জন্য কুরআন পাঠ করি না।”[1]
তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ করেননি- অনুবাদক)
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ أَخْبَرَنَا عَبْدُ السَّلَامِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْوَلِيدِ الْمُزَنِيِّ عَنْ عُبَيْدِ بْنِ الْحَسَنِ قَالَ قَسَمَ مُصْعَبُ بْنُ الزُّبَيْرِ مَالًا فِي قُرَّاءِ أَهْلِ الْكُوفَةِ حِينَ دَخَلَ شَهْرُ رَمَضَانَ فَبَعَثَ إِلَى عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مَعْقِلٍ بِأَلْفَيْ دِرْهَمٍ فَقَالَ لَهُ اسْتَعِنْ بِهَا فِي شَهْرِكَ هَذَا فَرَدَّهَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَعْقِلٍ وَقَالَ لَمْ نَقْرَأْ الْقُرْآنَ لِهَذَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৪. উবাইদুল্লাহ ইবনু উমার বর্ণনা করেন: উমার ইবনুল খাত্ত্বাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু আব্দুল্লাহ ইবনু সালাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন: ইলমের অধিকারী কারা? তিনি জবাবে বলেন: যারা তাদের ইলম অনুযায়ী আমল করে। তিনি বললেন: আর কোন্ জিনিস মানুষের অন্তর থেকে ইলমকে বের করে দেয়? উত্তরে তিনি বলেন: লোভ-লালসা।[1]
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও পাইনি। দেখুন পরবর্তী হাদীস নং ৬০৪ (যা আমাদের ক্রমে ৬০৩- অনুবাদক)।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ أَبِي خَلَفٍ حَدَّثَنَا أَنَسُ بْنُ عِيَاضٍ حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ قَالَ لِعَبْدِ اللَّهِ بْنِ سَلَامٍ مَنْ أَرْبَابُ الْعِلْمِ قَالَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ بِمَا يَعْلَمُونَ قَالَ فَمَا يَنْفِي الْعِلْمَ مِنْ صُدُورِ الرِّجَالِ قَالَ الطَّمَعُ
رجاله ثقات وإسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৫. আতা রাহি. বলেন: কোনো বিষয়কে অপর বিষয়ের নিকট স্থান দেওয়ার ক্ষেত্রে সহনশীলতা (অথবা বিচক্ষণতা)কে ইলমের নিকট স্থান দেওয়ার চেয়ে অধিক সুন্দর আর কিছুই নেই।[1]
তাখরীজ: আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ৮১; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৮০৬-৮০৭।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ زَيْدٍ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ مَا أَوَى شَيْءٌ إِلَى شَيْءٍ أَزْيَنَ مِنْ حِلْمٍ إِلَى عِلْمٍ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৬. আমির আশ-শা’বী রাহি. বলেন: ইলমের সৌন্দর্যই হলো ইলমের ধারকের সহিষ্ণুতা।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা, ৮/৫৯৬ নং ৫৬৭৩; আবু নুয়াইম, হিলইয়া ৪/৩১৮; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ৮৫৩০।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا عَفَّانُ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ الْأَحْوَلُ عَنْ عَامِرٍ الشَّعْبِيِّ قَالَ زَيْنُ الْعِلْمِ حِلْمُ أَهْلِهِ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৭. তাউস রাহি. বলেন: ইলমকে বহন করার ক্ষেত্রে ধৈয্যের থলের কোনো জুড়ি নেই।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৮/৫৯৭ নং ৫৬৭৫; আবু নুযাইম, হিলইয়া ৯/২৪; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ৮৫৩১; আর এর শাহিদ রয়েছে ইবনু আবী শাইবা নং ৫৬৭৬-এ যা একে শক্তিশালী করে।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ حَدَّثَنَا زَمْعَةُ بْنُ صَالِحٍ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ وَهْرَامٍ عَنْ طَاوُسٍ قَالَ مَا حُمِلَ الْعِلْمُ فِي مِثْلِ جِرَابِ حِلْمٍ
إسناده ضعيف من أجل زمعة بن صالح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৮. আশ-শা’বী রাহি. বলেন: ইলমের সৌন্দর্যই হলো ইলমের ধারকের সহিষ্ণুতা।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্কিক্ব এর কোনো তাখরীজ করেননি, তবে এর তাখরীজের জন্য ৫৯৬ এর তাখরীজ দেখুন- অনুবাদক।)
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ ابْنِ شُبْرُمَةَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ زَيْنُ الْعِلْمِ حِلْمُ أَهْلِهِ
إسناده ضعيف من أجل محمد بن حميد
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৫৯৯. ওয়াহাব ইবনু মুনাব্বিহ রাহি. বলেন: হিকমত বা তত্ত্বজ্ঞান অন্তর প্রশান্তকারী, ধীর-স্থির ব্যক্তির জন্য প্রশান্তিদায়ক।[1]
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও পাইনি।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ الْمُبَارَكِ أَخْبَرَنَا مُطَرِّفُ بْنُ مَازِنٍ عَنْ يَعْلَى بْنِ مِقْسَمٍ عَنْ وَهْبِ بْنِ مُنَبِّهٍ قَالَ إِنَّ الْحِكْمَةَ تَسْكُنُ الْقَلْبَ الْوَادِعَ السَّاكِنَ
إسناده ضعيف من أجل مطرف بن مازن
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০০. উবাইদুল্লাহ বলেন: (নিজেদের ত্রুটিসহ ইলম অন্বেষণের দ্বারা) তোমরা তো ইলমকেই ত্রুটিযুক্ত করে দিচ্ছো এবং ইলমের নূর বিদূরিত করে দিচ্ছো । আমাকে এবং তোমাদেরকেও উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যদি ধরতে পারতেন, তবে অবশ্যই তিনি আমাদেরকে শাস্তি দিতেন।[1]
তাখরীজ: খতীব, শারফু আসহাবুল হাদীস নং ২৮৪।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ يَقُولُ قَالَ عُبَيْدُ اللَّهِ شِنْتُمْ الْعِلْمَ وَأَذْهَبْتُمْ نُورَهُ وَلَوْ أَدْرَكَنِي وَإِيَّاكُمْ عُمَرُ لَأَوْجَعَنَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০১. উমাই আল মুরাদী বলেন, আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন: ইলম শিক্ষা কর। আর যখন তোমরা ইলম শিক্ষা লাভ করবে, তখন তা (ভালোভাবে) সংরক্ষণ করবে। আর তোমরা একে হাসি-তামাশা ও খেলা-ধুলা’র সাথে মিশ্রিত করবে না। তাহলে অন্তর একে (সংরক্ষণ না করে) বের করে দেবে।[1]
তাখরীজ: আবু নুয়াইম, হিলইয়া ৭/৩০০ দুটি সূত্রে যার একটি মু’দাল ও অপরটি মুনকাতি’; খতীব, আল জামি’ নং ২১৩; এবং আগের হাদীসটি দেখুন।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا شِهَابُ بْنُ عَبَّادٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ أُمَيٍّ الْمُرَادِيِّ قَالَ قَالَ عَلِيٌّ تَعَلَّمُوا الْعِلْمَ فَإِذَا عَلِمْتُمُوهُ فَاكْظِمُوا عَلَيْهِ وَلَا تَشُوبُوهُ بِضَحِكٍ وَلَا بِلَعِبٍ فَتَمُجَّهُ الْقُلُوبُ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০২. আলী ইবনুল হাসান রাহিমাহুল্লাহ বলেন: যে ব্যক্তি (অধিক পরিমাণে) হাসি-তামাশা করে, সে ইলমকে (বহু দূরে) নিক্ষেপ করে।[1]
তাখরীজ: আব্দুল্লাহ ইবনু আহমদ, যাওয়াইদু যুহদ লি আহমদ পৃ: ১৬৬ একই সনদে; কিন্তু আবু নুয়াইম, হিলইয়া ৩/১৩৩-১৩৪; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ১৮৩০ সহীহ সনদে।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ عَنْ الْفُضَيْلِ بْنِ غَزْوَانَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ حُسَيْنٍ قَالَ مَنْ ضَحِكَ ضَحْكَةً مَجَّ مَجَّةً مِنْ الْعِلْمِ
إسناده ضعيف من أجل محمد بن حميد
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০৩. সুফিয়ান হতে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কা’ব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন: ইলমের অধিকারী কারা? তিনি জবাবে বলেন: যারা তাদের ইলম অনুযায়ী আমল করে। তিনি বললেন: আর কোন্ জিনিস আলিমগণের অন্তর থেকে ইলমকে বের করে দেয়? উত্তরে তিনি বলেন: লোভ-লালসা।[1]
তাখরীজ: আমি এ ব্যতীত অন্য কোথাও এটি পাইনি। তবে পূর্বের হাদীস নং ৫৯৪ টি দেখুন। সেটি একে নির্ভরযোগ্য করে।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ أَنَّ عُمَرَ قَالَ لِكَعْبٍ مَنْ أَرْبَابُ الْعِلْمِ قَالَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ بِمَا يَعْلَمُونَ قَالَ فَمَا أَخْرَجَ الْعِلْمَ مِنْ قُلُوبِ الْعُلَمَاءِ قَالَ الطَّمَعُ
إسناده معضل
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০৪. আবু ইয়াস বলেন: আমি আমর ইবনু নু’মানের নিকট আগমন করলাম, তখন তার নিকট মুস’আব ইবনু যুবাইরের বার্তাবাহক রমাযান মাসের প্রাক্কালে দু’হাজার দিরহাম নিয়ে হাজির হলো। এরপর সে বলল: আমীর আপনাকে সালাম জানিয়েছেন এবং বলেছেন: আমরা কোনো সম্মানিতকারীকে ডেকে পাঠাইনি, তবে আমাদের পক্ষ থেকে তার নিকট কল্যাণ (দান) পৌঁছেছে। ফলে এ দু’হাজার দিরহাম দিয়ে রমাযানে উপকৃত হোন। তখন তিনি বলেন: আমীরকে আমার সালাম জানিয়ে বলো, আল্লাহর কসম! আমরা দুনিয়া ও এর দিরহাম (অর্থকড়ি)-এর উদ্দেশ্যে কুরআন পাঠ করি না।”[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১০/৪৮১ নং ১০০৫৪ জাইয়্যেদ সনদে।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بِشْرٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْوَلِيدِ عَنْ عُمَرَ بْنِ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي إِيَاسٍ قَالَ كُنْتُ نَازِلًا عَلَى عَمْرِو بْنِ النُّعْمَانِ فَأَتَاهُ رَسُولُ مُصْعَبِ بْنِ الزُّبَيْرِ حِينَ حَضَرَهُ رَمَضَانُ بِأَلْفَيْ دِرْهَمٍ فَقَالَ إِنَّ الْأَمِيرَ يُقْرِئُكَ السَّلَامَ وَقَالَ إِنَّا لَمْ نَدَعْ قَارِئًا شَرِيفًا إِلَّا وَقَدْ وَصَلَ إِلَيْهِ مِنَّا مَعْرُوفٌ فَاسْتَعِنْ بِهَذَيْنِ عَلَى نَفَقَةِ شَهْرِكَ هَذَا فَقَالَ أَقْرِئْ الْأَمِيرَ السَّلَامَ وَقُلْ لَهُ إِنَّا وَاللَّهِ مَا قَرَأْنَا الْقُرْآنَ نُرِيدُ بِهِ الدُّنْيَا وَدِرْهَمَهَا
محمد بن حميد ضعيف