পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৩. আবু কিলাবা বলেন, আবু মুসলিম আল খাওলানী বলেন: আলিম তিন শ্রেণির। যথা: এক. যে ব্যক্তি (’আলিম) তার ইলম অনুযায়ী নিজে জীবন যাপন করেন এবং সাধারণ মানুষও তার ইলমের অনুসরণ করে জীবন যাপন করে। দুই. যে ব্যক্তি (’আলিম) তার ইলম অনুযায়ী নিজে চলেন কিন্তু কোন লোক তাঁর ইলম অনুসরণ করে জীবন যাপন করে না। তিন. যে ব্যক্তি (’আলিম) তার ইলম অনুসরণ করে সাধারণ মানুষ চলে অর্থাৎ জীবন যাপন করে (কিন্তু সে নিজে ইলম অনুযায়ী জীবন যাপন করে না), ফলে তা তার জন্য খারাপ পরিণতি বা কঠিন শাস্তির কারণ হবে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي قِلَابَةَ قَالَ: قَالَ أَبُو مُسْلِمٍ الْخَوْلَانِيُّ،: الْعُلَمَاءُ ثَلَاثَةٌ، فَرَجُلٌ عَاشَ فِي عِلْمِهِ، وَعَاشَ مَعَهُ النَّاسُ فِيهِ، وَرَجُلٌ عَاشَ فِي عِلْمِهِ، وَلَمْ يَعِشْ مَعَهُ فِيهِ أَحَدٌ، وَرَجُلٌ عَاشَ النَّاسُ فِي عِلْمِهِ، وَكَانَ وَبَالًا عَلَيْهِ

إسناده صحيح

اخبرنا سليمان بن حرب، حدثنا حماد بن زيد، عن ايوب، عن ابي قلابة قال: قال ابو مسلم الخولاني،: العلماء ثلاثة، فرجل عاش في علمه، وعاش معه الناس فيه، ورجل عاش في علمه، ولم يعش معه فيه احد، ورجل عاش الناس في علمه، وكان وبالا عليه اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৪. আতা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মূসা আলাইহিস সালাম বলেন: হে রব! আপনার কোন্ বান্দাগণ সর্বোত্তম বিচারক? তিনি (আল্লাহ) বলেন: যে অপরের জন্যও সেই ফায়সালাই করে, যা সে নিজের জন্য ফায়সালা করে, (সে-ই সর্বোত্তম বিচারক)। তিনি (মূসা আ:) জিজ্ঞেস করলেন: হে রব! আপনার কোন্ বান্দাগণ সবচেয়ে ধনী/ মুখাপেক্ষীহীন? তিনি বললেন: আমি তার জন্য যা বণ্টন করেছি, তা-তে যে সন্তুষ্ট থাকে। তিনি আরও জিজ্ঞেস করলেন: হে রব! আপনার কোন্ বান্দাগণ আপনাকে সবচেয়ে বেশী ভয় করে? তিনি বলেন: তাদের মধ্যে যে আমার সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، عَنْ عُثْمَانَ بْنِ الْأَسْوَدِ، عَنْ عَطَاءٍ، " قَالَ: قَالَ مُوسَى عَلَيْهِ السَّلَامُ، يَا رَبِّ أَيُّ عِبَادِكَ أَحْكَمُ؟ قَالَ: الَّذِي يَحْكُمُ لِلنَّاسِ كَمَا يَحْكُمُ لِنَفْسِهِ قَالَ: يَا رَبِّ، أَيُّ عِبَادِكَ أَغْنَى؟ قَالَ: أَرْضَاهُمْ بِمَا قَسَمْتُ لَهُ قَالَ: يَا رَبِّ، أَيُّ عِبَادِكَ أَخْشَى لَكَ؟ قَالَ: أَعْلَمُهُمْ بِي

إسناده صحيح إلى عطاء وهو منقطع

اخبرنا عبيد الله بن موسى، عن عثمان بن الاسود، عن عطاء، " قال: قال موسى عليه السلام، يا رب اي عبادك احكم؟ قال: الذي يحكم للناس كما يحكم لنفسه قال: يا رب، اي عبادك اغنى؟ قال: ارضاهم بما قسمت له قال: يا رب، اي عبادك اخشى لك؟ قال: اعلمهم بي اسناده صحيح الى عطاء وهو منقطع

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৫. মুহাম্মদ ইবনু ইউসুফ সুফিয়ান হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তার নিকট বর্ণিত হয়েছিল যে, আলিম তিন শ্রেণির; এক. আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞানী, সে আল্লাহকে ভয় করে; কিন্তু আল্লাহর আদেশ সম্পর্কে সে জ্ঞানী নয় (ফলে সেগুলো ঠিকমতো অনুসরণ করতে পারে না)। দুই. আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞানী, আবার সে আল্লাহকে ভয়ও করে। এ শ্রেণির আলিমই হলেন পরিপূর্ণ আলিম। আবার এমন এক শ্রেণির আলিম রয়েছে, যে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সম্পর্কে জানে, কিন্তু আল্লাহ সম্পর্কে জ্ঞানী নয়, ফলে সে আল্লাহকে ভয় করে না। আর এ শ্রেণির আলিমগণই হলো ’ফাজির’ (ফাসিক/পাপী) আলিম।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، عَنْ سُفْيَانَ قَالَ: كَانَ يُقَالُ: " الْعُلَمَاءُ ثَلَاثَةٌ: عَالِمٌ بِاللَّهِ يَخْشَى اللَّهَ لَيْسَ بِعَالِمٍ بِأَمْرِ اللَّهِ، وَعَالِمٌ بِاللَّهِ عَالِمٌ بِأَمْرِ اللَّهِ يَخْشَى اللَّهَ، فَذَاكَ الْعَالِمُ الْكَامِلُ، وَعَالِمٌ بِأَمْرِ اللَّهِ لَيْسَ بِعَالِمٍ بِاللَّهِ لَا يَخْشَى اللَّهَ، فَذَلِكَ الْعَالِمُ الْفَاجِرُ

إسناده صحيح

اخبرنا محمد بن يوسف، عن سفيان قال: كان يقال: " العلماء ثلاثة: عالم بالله يخشى الله ليس بعالم بامر الله، وعالم بالله عالم بامر الله يخشى الله، فذاك العالم الكامل، وعالم بامر الله ليس بعالم بالله لا يخشى الله، فذلك العالم الفاجر اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৬. হিশাম হাসান থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: ইলম হল দু’ প্রকার: (এক.) অন্তরে অবস্থিত ইলম, আর এ ইলমই হলো উপকারী ইলম। (দুই.) এবং জিহবার উপরস্থিত ইলম (যা তার অন্তরে প্রবেশ করেনি), ফলে এ (ইলম) আদম সন্তানের বিপক্ষে আল্লাহ’র হুজ্জাত (দলীল)।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا مَكِّيُّ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنِ الْحَسَنِ، قَالَ: " الْعِلْمُ عِلْمَانِ: فَعِلْمٌ فِي الْقَلْبِ فَذَلِكَ الْعِلْمُ النَّافِعُ، وَعِلْمٌ عَلَى اللِّسَانِ فَذَلِكَ حُجَّةُ اللَّهِ عَلَى ابْنِ آدَمَ

إسناده صحيح إلى الحسن وهو موقوف عليه

اخبرنا مكي بن ابراهيم، حدثنا هشام، عن الحسن، قال: " العلم علمان: فعلم في القلب فذلك العلم النافع، وعلم على اللسان فذلك حجة الله على ابن ادم اسناده صحيح الى الحسن وهو موقوف عليه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৭. হিশাম হাসান হতে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا عَاصِمُ بْنُ يُوسُفَ، عَنْ فُضَيْلِ بْنِ عِيَاضٍ، عَنْ هِشَامٍ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِثْلَ ذَلِكَ

إسناده صحيح

اخبرنا عاصم بن يوسف، عن فضيل بن عياض، عن هشام، عن الحسن، عن النبي صلى الله عليه وسلم مثل ذلك اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ মুরসাল
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৮. আলকামাহ আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন: তোমরা ইলম শিখে নাও। তোমরা ইলম শিখে নাও। আর যখন তোমরা তা শিখে নেবে, তখন তোমরা (সেই ইলম অনুযায়ী) আমল করবে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ، أَنبَأَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي زِيَادٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ: تَعَلَّمُوا، تَعَلَّمُوا، فَإِذَا عَلِمْتُمْ، فَاعْمَلُوا

إسناده ضعيف لضعف يزيد بن أبي زياد

اخبرنا عمرو بن عون، انبانا خالد بن عبد الله، عن يزيد بن ابي زياد، عن ابراهيم، عن علقمة، عن عبد الله، قال: تعلموا، تعلموا، فاذا علمتم، فاعملوا اسناده ضعيف لضعف يزيد بن ابي زياد

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৭৯. আবু ওয়াইল আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন: যে ব্যক্তি চার উদ্দেশ্যের কোনো একটি উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষা করবে, সে জাহান্নামে যাবে,- অথবা তিনি অনুরূপ কথা বলেছেন। যথা: তা (অর্জিত ইলম) দ্বারা আলিমদের সাথে প্রতিযোগিতা করার উদ্দেশ্যে, কিংবা তা দ্বারা জাহিলদের (মুর্খদের) সাথে তর্ক-বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে, কিংবা এর মাধ্যমে লোকদের মনোযোগ নিজের দিকে আকৃষ্ট করার উদ্দেশ্যে, কিংবা আমীর-উমারাদের (শাসকদের) নিকট হতে কিছু (হাদীয়া) লাভের উদ্দেশ্যে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا أَبُو عُبَيْدٍ الْقَاسِمُ بْنُ سَلَّامٍ، حَدَّثَنَا أَبُو إِسْمَاعِيلَ هُوَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمُؤَدِّبُ، عَنْ عَاصِمٍ الْأَحْوَلِ، عَنْ مَنْ حَدَّثَهُ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ: " مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِأَرْبَعٍ، دَخَلَ النَّارَ - أَوْ نَحْوَ هَذِهِ الْكَلِمَةِ -: لِيُبَاهِيَ بِهِ الْعُلَمَاءَ. أَوْ لِيُمَارِيَ بِهِ السُّفَهَاءَ، أَوْ لِيَصْرِفَ بِهِ وُجُوهَ النَّاسِ إِلَيْهِ، أَوْ لِيَأْخُذَ بِهِ مِنَ الْأُمَرَاءِ

إسناده ضعيف فيه جهالة وهو موقوف على عبد الله

اخبرنا ابو عبيد القاسم بن سلام، حدثنا ابو اسماعيل هو ابراهيم بن سليمان المودب، عن عاصم الاحول، عن من حدثه، عن ابي واىل، عن عبد الله قال: " من طلب العلم لاربع، دخل النار - او نحو هذه الكلمة -: ليباهي به العلماء. او ليماري به السفهاء، او ليصرف به وجوه الناس اليه، او لياخذ به من الامراء اسناده ضعيف فيه جهالة وهو موقوف على عبد الله

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮০. সাঈদ ইবনু আমির হিশাম দাস্তাওয়ায়ী হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন: আমি কোন একটি কিতাবে পড়েছিলাম, যা ঈসা আলাইহিস সালামের বাণী বলে আমার নিকট সংবাদ পৌঁছেছে: তোমরা তো দুনিয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছো, কিন্তু দুনিয়াতে কোনো কাজ করা ছাড়াও তোমাদেরকে রিযিক দেয়া হয়। আর তোমরা তো আখিরাতের জন্য কোনো কাজ করছ না, কিন্তু সেখানে আমল (কাজ) ব্যতীত তোমাদেরকে রিযিক দেয়া হবে না। তোমাদের জন্য আফসোস, হে নিকৃষ্ট আলিম সমাজ! তোমরা যে বিনিময় গ্রহণ করছো এবং তোমরা যে আমল নষ্ট করছো তার জন্য আফসোস! আমলের স্রষ্টা অচিরেই তোমাদের নিকট থেকে তাঁর আমল (এর হিসাব) চাইবেন। সেই সময় অতি নিকটবর্তী যখন তোমরা প্রশস্ত দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবে এবং সংকীর্ণ অন্ধকার কবরে প্রবেশ করবে।

আল্লাহ তোমাদেরকে পাপ কাজ থেকে নিষেধ করেছেন যেভাবে তিনি তোমাদেরকে সালাত আদায় ও সিয়াম পালনের নির্দেশ দিয়েছেন। সেই ব্যক্তি কিভাবে আলিমদের অন্তর্ভুক্ত হবে যে তার রিযিকে অসন্তুষ্ট এবং নিজের অবস্থানকে তুচ্ছ জ্ঞান করে, অথচ সে জানে, এটি আল্লাহরই ইলম ও তাঁর তাকদীর (নির্ধারণ অনুযায়ী হয়েছে)? সেই ব্যক্তি কিভাবে আলিমগণের অন্তর্ভুক্ত হবে যে আল্লাহ তার জন্য যা নির্ধারণ করেছেন সেই জন্য সে আল্লাহকে দোষারোপ করে, ফলে সে যেটুকু পায়, তাতে সে মোটেও সন্তুষ্ট থাকে না? সেই ব্যক্তি কিভাবে আলিমগণের অন্তর্ভুক্ত হবে যে দুনিয়াকে আখিরাতের উপর প্রাধান্য দেয় এবং সে দুনিয়ার প্রতিই অধিক আশান্বিত?

সেই ব্যক্তি কিভাবে আলিমগণের অন্তর্ভুক্ত হবে যার প্রত্যাবর্তনস্থল হলো আখিরাত অথচ সে দুনিয়ামুখী হয়ে বসে আছে। আর যা তার উপকারে আসবে তার চেয়ে যা তার জন্য ক্ষতিকর তার প্রতি সে অধিক আকাঙ্ক্ষা করছে - কিংবা তিনি বলেন: অধিক মহব্বত করছে? সে কিভাবে জ্ঞানীদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে যে ব্যক্তি কালাম (ইলম) অন্বেষণ করে তা (লোকদের নিকট) বর্ণনা করার জন্য অথচ তা আমল করার উদ্দেশ্যে অন্বেষণ করে না?[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، عَنْ هِشَامٍ صَاحِبِ الدَّسْتَوَائِيِّ، قَالَ قَرَأْتُ فِي كِتَابٍ بَلَغَنِي أَنَّهُ مِنْ كَلَامِ عِيسَى عَلَيْهِ السَّلَامُ: " تَعْمَلُونَ لِلدُّنْيَا، وَأَنْتُمْ تُرْزَقُونَ فِيهَا بِغَيْرِ عَمَلٍ، وَلَا تَعْمَلُونَ لِلْآخِرَةِ، وَأَنْتُمْ لَا تُرْزَقُونَ فِيهَا، إِلَّا بِالْعَمَلِ، ويلَّكمْ عُلَمَاءَ السَّوْءِ: الْأَجْرَ تَأْخُذُونَ، وَالْعَمَلَ تُضَيِّعُونَ، يُوشِكُ رَبُّ الْعَمَلِ أَنْ يَطْلُبَ عَمَلَهُ، وَتُوشِكُونَ أَنْ تَخْرُجُوا مِنَ الدُّنْيَا الْعَرِيضَةِ إِلَى ظُلْمَةِ الْقَبْرِ وَضِيقِهِ. اللَّهُ ينهاكمْ عَنِ الْخَطَايَا كَمَا أَمَرَكُمْ بِالصَّلَاةِ وَالصِّيَامِ، كَيْفَ يَكُونُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مَنْ سَخِطَ رِزْقَهُ وَاحْتَقَرَ مَنْزِلَتَهُ، وَقَدْ عَلِمَ أَنَّ ذَلِكَ مِنْ عِلْمِ اللَّهِ وَقُدْرَتِهِ؟ كَيْفَ يَكُونُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مَنِ اتَّهَمَ اللَّهَ فِيمَا قَضَى لَهُ، فَلَيْسَ يَرْضَى شَيْئًا أَصَابَهُ؟ كَيْفَ يَكُونُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مَنْ دُنْيَاهُ آثَرُ عِنْدَهُ مِنْ آخِرَتِهِ، وَهُوَ فِي الدُّنْيَا أَفْضَلُ رَغْبَةً؟ كَيْفَ يَكُونُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مَنْ مَصِيرُهُ إِلَى آخِرَتِهِ، وَهُوَ مُقْبِلٌ عَلَى دُنْيَاهُ، وَمَا يَضُرُّهُ أَشْهَى إِلَيْهِ - أَوْ قَالَ أَحَبُّ إِلَيْهِ - مِمَّا يَنْفَعُهُ؟ كَيْفَ يَكُونُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ مَنْ يَطْلُبُ الْكَلَامَ لِيُخْبِرَ بِهِ، وَلَا يَطْلُبُهُ لِيَعْمَلَ بِهِ؟

إسناده معضل

اخبرنا سعيد بن عامر، عن هشام صاحب الدستواىي، قال قرات في كتاب بلغني انه من كلام عيسى عليه السلام: " تعملون للدنيا، وانتم ترزقون فيها بغير عمل، ولا تعملون للاخرة، وانتم لا ترزقون فيها، الا بالعمل، ويلكم علماء السوء: الاجر تاخذون، والعمل تضيعون، يوشك رب العمل ان يطلب عمله، وتوشكون ان تخرجوا من الدنيا العريضة الى ظلمة القبر وضيقه. الله ينهاكم عن الخطايا كما امركم بالصلاة والصيام، كيف يكون من اهل العلم من سخط رزقه واحتقر منزلته، وقد علم ان ذلك من علم الله وقدرته؟ كيف يكون من اهل العلم من اتهم الله فيما قضى له، فليس يرضى شيىا اصابه؟ كيف يكون من اهل العلم من دنياه اثر عنده من اخرته، وهو في الدنيا افضل رغبة؟ كيف يكون من اهل العلم من مصيره الى اخرته، وهو مقبل على دنياه، وما يضره اشهى اليه - او قال احب اليه - مما ينفعه؟ كيف يكون من اهل العلم من يطلب الكلام ليخبر به، ولا يطلبه ليعمل به؟ اسناده معضل

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮১. হারীয হাবীব ইবনু উবাইদ হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তার নিকট বর্ণনা করা হয়েছে: তোমরা ইলম শিক্ষা কর এবং তা দ্বারা উপকৃত হও। তা দ্বারা সাজসজ্জা (সৌন্দর্যমণ্ডিত) করার উদ্দেশ্যে তা শিক্ষা করো না। যদি বেশি দিন বেঁচে থাকো, তবে অচিরেই দেখবে যে, ইলমের অধিকারী ব্যক্তি তার ইলম দ্বারা নিজেকে সুসজ্জিত করছে, যেভাবে পোশাকের অধিকারী ব্যক্তি তার পোশাক দ্বারা নিজেকে সুসজ্জিত করে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْمَجِيدِ، حَدَّثَنَا حَرِيزٌ، عَنْ حَبِيبِ بْنِ عُبَيْدٍ، قَالَ: كَانَ يُقَالُ: تَعَلَّمُوا الْعِلْمَ وَانْتَفِعُوا بِهِ، وَلَا تَعَلَّمُوهُ لِتَتَجَمَّلُوا بِهِ، فَإِنَّهُ يُوشِكُ إِنْ طَالَ بِكُمْ عُمُرٌ، أَنْ يَتَجَمَّلَ ذُو الْعِلْمِ بِعِلْمِهِ، كَمَا يَتَجَمَّلُ ذُو الْبِزَّةِ بِبِزَّتِهِ

إسناده صحيح

اخبرنا عبيد الله بن عبد المجيد، حدثنا حريز، عن حبيب بن عبيد، قال: كان يقال: تعلموا العلم وانتفعوا به، ولا تعلموه لتتجملوا به، فانه يوشك ان طال بكم عمر، ان يتجمل ذو العلم بعلمه، كما يتجمل ذو البزة ببزته اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮২. আহওয়াস ইবনু হাকীম তার পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এক ব্যক্তি অকল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করল। তখন তিনি বলেন: “আমাকে তোমরা অকল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো না, বরং কল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো- তিনি একথা তিনবার বললেন।” তারপর তিনি বললেন: “জেনে রাখো, সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি হলো ঐ ব্যক্তি যে আলিমদের মধ্যে খারাপ; আবার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ব্যক্তি হলো ঐ ব্যক্তি যে আলিমদের মধ্যে ভালো।”[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، عَنِ الْأَحْوَصِ بْنِ حَكِيمٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: سَأَلَ رَجُلٌ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الشَّرِّ فَقَالَ: «لَا تَسْأَلُونِي عَنِ الشَّرِّ، وَاسْأَلُونِي عَنِ الْخَيْرِ، يَقُولُهَا ثَلَاثًا» ثُمَّ قَالَ: أَلَا إِنَّ شَرَّ الشَّرِّ، شِرَارُ الْعُلَمَاءِ، وَإِنَّ خَيْرَ الْخَيْرِ، خِيَارُ الْعُلَمَاءِ

الأحوص ضعيف الحفظ وبقية مدلس وقد عنعن وحكيم بن عمير تابعي فالحديث مرسل أيضا

اخبرنا نعيم بن حماد، حدثنا بقية، عن الاحوص بن حكيم، عن ابيه قال: سال رجل النبي صلى الله عليه وسلم عن الشر فقال: «لا تسالوني عن الشر، واسالوني عن الخير، يقولها ثلاثا» ثم قال: الا ان شر الشر، شرار العلماء، وان خير الخير، خيار العلماء الاحوص ضعيف الحفظ وبقية مدلس وقد عنعن وحكيم بن عمير تابعي فالحديث مرسل ايضا

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৩. ঈসা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি শা’বীকে বলতে শুনেছি: কেবল সেই ব্যক্তিই এ ইলম অন্বেষণ করতো, যে তার নিজের মধ্যে দু’টি গুণের সমাবেশ করতে সক্ষম: আকল’ বা বুদ্ধি এবং সাধনা বা ইবাদত। ফলে যে ব্যক্তি শুধু ইবাদতগুজার হয় কিন্তু ’আকিল’ বা বুদ্ধিমান নয়, সে বলে: এটি এমন একটি বিষয় যেটি বুদ্ধিমান লোকেরা ব্যতীত কেউ লাভ করতে পারে না। যার ফলে সে তা অন্বেষণ (করার চেষ্টা-ই) করে না। আর যে বুদ্ধিমান হয় কিন্তু ইবাদতগুজার না হয়, সে বলে: এটি এমন একটি বিষয় যেটি ইবাদতগুজার লোকেরা ব্যতীত কেউ লাভ করতে পারবে না। যার ফলে সেও তা অন্বেষণ (করার চেষ্টা) করে না। তারপর শা’বী বললেন: আমার ভয় হয় যে, এখন এমন ব্যক্তি হয়তো তা (জ্ঞান) অন্বেষণ করবে, যার মধ্যে এ দু’টি গুণের একটিও নেই: না আছে বুদ্ধি বা জ্ঞান, আর না আছে ইবাদত বা সাধনা।”[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، حَدَّثَنَا حُمَيْدُ بْنُ الْأَسْوَدِ، عَنْ عِيسَى، قَالَ: سَمِعْتُ الشَّعْبِيَّ، يَقُولُ: " إِنَّمَا كَانَ يَطْلُبُ هَذَا الْعِلْمَ مَنِ اجْتَمَعَتْ فِيهِ خَصْلَتَانِ: الْعَقْلُ وَالنُّسُكُ، فَإِنْ كَانَ نَاسِكًا، وَلَمْ يَكُنْ عَاقِلًا، قَالَ: هَذَا أَمْرٌ لَا يَنَالُهُ إِلَّا الْعُقَلَاءُ فَلَمْ يَطْلُبْهُ. وَإِنْ كَانَ عَاقِلًا، وَلَمْ يَكُنْ نَاسِكًا قَالَ: هَذَا أَمْرٌ لَا يَنَالُهُ إِلَّا النُّسَّاكُ، فَلَمْ يَطْلُبْهُ. فَقَالَ: الشَّعْبِيُّ وَلَقَدْ رَهِبْتُ أَنْ يَكُونَ يَطْلُبُهُ الْيَوْمَ مَنْ لَيْسَتْ فِيهِ وَاحِدَةٌ مِنْهُمَا: لَا عَقْلٌ وَلَا نُسُكٌ

إسناده صحيح

اخبرنا سعيد بن عامر، حدثنا حميد بن الاسود، عن عيسى، قال: سمعت الشعبي، يقول: " انما كان يطلب هذا العلم من اجتمعت فيه خصلتان: العقل والنسك، فان كان ناسكا، ولم يكن عاقلا، قال: هذا امر لا يناله الا العقلاء فلم يطلبه. وان كان عاقلا، ولم يكن ناسكا قال: هذا امر لا يناله الا النساك، فلم يطلبه. فقال: الشعبي ولقد رهبت ان يكون يطلبه اليوم من ليست فيه واحدة منهما: لا عقل ولا نسك اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৪. আবু আসিম বলেন, সুফিয়ান আমার সম্পর্কে ধারণা করে বলেন: “এ লোকটি ইলম অর্জনের পূর্বে চল্লিশ বছর ধরে ইবাদতে না কাটানো পর্যন্ত এ ইলম অন্বেষণ করেন নি।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ، قَالَ: زَعَمَ لِي سُفْيَانُ، قَالَ: كَانَ الرَّجُلُ لَا يَطْلُبُ الْعِلْمَ حَتَّى يَتَعَبَّدَ قَبْلَ ذَلِكَ أَرْبَعِينَ سَنَةً

إسناده صحيح

اخبرنا ابو عاصم، قال: زعم لي سفيان، قال: كان الرجل لا يطلب العلم حتى يتعبد قبل ذلك اربعين سنة اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৫. মাকহুল হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: যে ব্যক্তি এ উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষা করবে যে, তা দ্বারা জাহিলদের (মুর্খদের) সাথে তর্ক-বিতর্ক করবে, বা তা দ্বারা আলিমদের সাথে প্রতিযোগিতা করবে অথবা তা দ্বারা লোকদের মনোযোগ নিজের দিকে আকৃষ্ট করবে, তাহলে সে জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ بُرْدِ بْنِ سِنَانٍ أَبِي الْعَلَاءِ، عَنْ مَكْحُولٍ، قَالَ: «مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِيُمَارِيَ بِهِ السُّفَهَاءَ وَلِيُبَاهِيَ بِهِ الْعُلَمَاءَ، أَوْ لِيَصْرِفَ بِهِ وُجُوهَ النَّاسِ إِلَيْهِ، فَهُوَ فِي نَارِ جَهَنَّمَ

رجاله ثقات وهذا إسناده صحيح

اخبرنا محمد بن يوسف، عن سفيان، عن برد بن سنان ابي العلاء، عن مكحول، قال: «من طلب العلم ليماري به السفهاء وليباهي به العلماء، او ليصرف به وجوه الناس اليه، فهو في نار جهنم رجاله ثقات وهذا اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৬. মাকহুল হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “যে ব্যক্তি এ উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষা করবে যে, তা দ্বারা আলিমদের সাথে প্রতিযোগিতা করবে, কিংবা তা দ্বারা জাহিলদের (মুর্খদের) সাথে তর্ক-বিতর্ক করবে, কিংবা তা দ্বারা লোকদের মনোযোগ নিজের দিকে আকৃষ্ট করবে, তাহলে আল্লাহ তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন।”[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ بِسْطَامَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ حَمْزَةَ، حَدَّثَنِي النُّعْمَانُ، عَنْ مَكْحُولٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِيُبَاهِيَ بِهِ الْعُلَمَاءَ، أَوْ لِيُمَارِيَ بِهِ السُّفَهَاءَ، أَوْ يُرِيدُ أَنْ يُقْبِلَ بِوُجُوهِ النَّاسِ إِلَيْهِ، أَدْخَلَهُ اللَّهُ جَهَنَّمَ

رجاله ثقات غير أنه مرسل

اخبرنا يحيى بن بسطام، عن يحيى بن حمزة، حدثني النعمان، عن مكحول، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم «من طلب العلم ليباهي به العلماء، او ليماري به السفهاء، او يريد ان يقبل بوجوه الناس اليه، ادخله الله جهنم رجاله ثقات غير انه مرسل

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৭. শাহার ইবনু হাওশাব, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: কোনো লোকের হাদীস ততটুকুই মুখস্ত থাকে, যতটুকুর নিয়াত (বিশুদ্ধ) থাকে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ أَبَانَ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَمَانٍ، عَنِ الْمِنْهَالِ بْنِ خَلِيفَةَ، عَنْ مَطَرٍ الْوَرَّاقِ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: إِنَّمَا يُحْفَظُ حَدِيثُ الرَّجُلِ عَلَى قَدْرِ نِيَّتِهِ

إسناده ضعيف

اخبرنا اسماعيل بن ابان، حدثنا يحيى بن يمان، عن المنهال بن خليفة، عن مطر الوراق، عن شهر بن حوشب، عن ابن عباس رضي الله عنهما، قال: انما يحفظ حديث الرجل على قدر نيته اسناده ضعيف

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৮. কাসিম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু আমাকে বলেন: আমার ধারণা, কোনো লোক যে পরিমাণে পাপ করে, সে তার শিক্ষাকৃত ইলম সেই পরিমাণে ভুলে যায়।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى، حَدَّثَنَا الْمَسْعُودِيُّ، عَنِ الْقَاسِمِ، قَالَ: قَالَ لِي عَبْدُ اللَّهِ إِنِّي لَأَحْسَبُ الرَّجُلَ يَنْسَى الْعِلْمَ كَانَ يَعْلَمُهُ لِلْخَطِيئَةِ كَانَ يَعْمَلُهَا

إسناده ضعيف

اخبرنا يعلى، حدثنا المسعودي، عن القاسم، قال: قال لي عبد الله اني لاحسب الرجل ينسى العلم كان يعلمه للخطيىة كان يعملها اسناده ضعيف

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৮৯. শাহর ইবনু হাওশাব হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমার নিকট এ খবর পৌঁছেছে যে, লুকমান হাকীম তাঁর পুত্রকে বলেছিলেন: হে আমার পুত্র! তুমি এ উদ্দেশ্যে ইলম শিক্ষা করবে না যে, তা দ্বারা আলিমদের সাথে প্রতিযোগিতা করবে, কিংবা তা দ্বারা জাহিলদের (মুর্খদের) সাথে তর্ক-বিতর্ক করবে, কিংবা সমাবেশে লোকদেরকে তা প্রদর্শন করবে। আর ইলম থেকে উদাসীন হয়ে এবং মূর্খতার আশায় তুমি ইলমকে পরিত্যাগ করবে না।

হে আমার পুত্র! তোমার সামনের মজলিসকে অগ্রাধিকার দাও; আর যখন তুমি লোকদেরকে আল্লাহর যিকির করতে দেখবে, তখন তাদের সাথে বসে যাও। ফলে তুমি যদি আলিম হও, তবে (অন্যদের শিক্ষাদানের মাধ্যমে) তোমার ইলম তোমার উপকারে আসবে। আর যদি জাহিল হও, তবে তারা তোমাকে ইলম শিক্ষা দেবে। আশা করা যায় আল্লাহ তাদের উপর রহমত বর্ষণ করবেন; ফলে তাদের সাথে ‍তুমিও সেই রহমত প্রাপ্ত হবে।

আর যখন লোকদেরকে দেখবে, তারা আল্লাহর যিকির করছে না, তখন তুমি তাদের সাথে বসবে না। তাহলে যদি তুমি আলিম হও, তবে তোমার ইলম তখন তোমার কোনো উপকারে আসবে না। আর তুমি যদি একজন জাহিল (মুর্খ্য) হও, তারা তোমার অজ্ঞতা আরও বৃদ্ধি করবে। এবং হতে পারে আল্লাহ তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন এবং তাদের সাথে সেই আযাব তোমার উপরও আপতিত হবে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبُ بْنُ أَبِي حَمْزَةَ، عَنِ ابْنِ أَبِي حُسَيْنٍ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، قَالَ: بَلَغَنِي أَنَّ لُقْمَانَ الْحَكِيمَ كَانَ يَقُولُ لِابْنِهِ: «يَا بُنَيَّ، لَا تَعَلَّمِ الْعِلْمَ لِتُبَاهِيَ بِهِ الْعُلَمَاءَ، أَوْ لِتُمَارِيَ بِهِ السُّفَهَاءَ، أَوْ تُرَائِيَ بِهِ فِي الْمَجَالِسِ، وَلَا تَتْرُكِ الْعِلْمَ زُهْدًا فِيهِ، وَرَغْبَةً فِي الْجَهَالَةِ. يَا بُنَيَّ اخْتَرِ الْمَجَالِسَ عَلَى عَيْنِكَ، وَإِذَا رَأَيْتَ قَوْمًا يَذْكُرُونَ اللَّهَ، فَاجْلِسْ مَعَهُمْ، فَإِنَّكَ إِنْ تَكُنْ عَالِمًا، يَنْفَعْكَ عِلْمُكَ، وَإِنْ تَكُنْ جَاهِلًا، يُعَلِّمُوكَ، وَلَعَلَّ اللَّهَ أَنْ يَطَّلِعَ عَلَيْهِمْ بِرَحْمَتِهِ، فَيُصِيبَكَ بِهَا مَعَهُمْ، وَإِذَا رَأَيْتَ قَوْمًا، لَا يَذْكُرُونَ اللَّهَ، فَلَا تَجْلِسْ مَعَهُمْ، فَإِنَّكَ إِنْ تَكُنْ عَالِمًا، لَا يَنْفَعْكَ عِلْمُكَ، وَإِنْ تَكُنْ جَاهِلًا، زَادُوكَ غَيًّا، وَلَعَلَّ اللَّهَ أَنْ يَطَّلِعَ عَلَيْهِمْ بِعَذَابٍ فَيُصِيبَكَ مَعَهُمْ

إسناده حسن إلى شهر بن حوشب

اخبرنا الحكم بن نافع، اخبرنا شعيب بن ابي حمزة، عن ابن ابي حسين، عن شهر بن حوشب، قال: بلغني ان لقمان الحكيم كان يقول لابنه: «يا بني، لا تعلم العلم لتباهي به العلماء، او لتماري به السفهاء، او تراىي به في المجالس، ولا تترك العلم زهدا فيه، ورغبة في الجهالة. يا بني اختر المجالس على عينك، واذا رايت قوما يذكرون الله، فاجلس معهم، فانك ان تكن عالما، ينفعك علمك، وان تكن جاهلا، يعلموك، ولعل الله ان يطلع عليهم برحمته، فيصيبك بها معهم، واذا رايت قوما، لا يذكرون الله، فلا تجلس معهم، فانك ان تكن عالما، لا ينفعك علمك، وان تكن جاهلا، زادوك غيا، ولعل الله ان يطلع عليهم بعذاب فيصيبك معهم اسناده حسن الى شهر بن حوشب

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৯০. কাছীর ইবনু মুররাহ বলেন: জ্ঞানী ব্যক্তিদের নিকট মিথ্যা কথা বলো না, তাহলে তারা তোমাকে অবজ্ঞা/ঘৃণা করবে। আর মুর্খদের নিকট জ্ঞানের কথা বলো না, তাহলে তারা তোমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করবে। ইলমের জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিকে ইলম থেকে বঞ্চিত করো না, তাহলে তুমি পাপী হবে। আর ইলমকে তার উপযুক্ত ব্যক্তি ছাড়া অন্যত্র দান করো না, তাহলে সে তোমাকে অজ্ঞ বলবে। তোমার উপর তোমার ইলমের হক রয়েছে, যেভাবে তোমার উপর তোমার মাল-সম্পদের হক রয়েছে।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا يُوسُفُ بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ سُلَيْمَانَ، حَدَّثَنَا حَرِيزٌ، عَنْ سَلْمَانَ بْنِ سُمَيْرٍ، عَنْ كَثِيرِ بْنِ مُرَّةَ، قَالَ: «لَا تُحَدِّثِ الْبَاطِلَ الْحُكَمَاءَ فَيَمْقُتُوكَ، وَلَا تُحَدِّثِ الْحِكْمَةَ لِلسُّفَهَاءِ، فَيُكَذِّبُوكَ، وَلَا تَمْنَعِ الْعِلْمَ أَهْلَهُ، فَتَأْثَمَ، وَلَا تَضَعْهُ فِي غَيْرِ أَهْلِهِ فَتُجَهَّلَ. إِنَّ عَلَيْكَ فِي عِلْمِكَ حَقًّا، كَمَا أَنَّ عَلَيْكَ فِي مَالِكَ حَقًّا

إسناده صحيح

اخبرنا يوسف بن موسى، حدثنا اسحاق بن سليمان، حدثنا حريز، عن سلمان بن سمير، عن كثير بن مرة، قال: «لا تحدث الباطل الحكماء فيمقتوك، ولا تحدث الحكمة للسفهاء، فيكذبوك، ولا تمنع العلم اهله، فتاثم، ولا تضعه في غير اهله فتجهل. ان عليك في علمك حقا، كما ان عليك في مالك حقا اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৯১. মুয়াবিয়া বর্ণনা করেন যে, আবু ফুরুত তার নিকট বর্ণনা করেন যে, ঈসা ইবনু মারইয়াম আলাইহিস সালাম বলতেন: ইলমের জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিকে ইলম থেকে বঞ্চিত করো না, তাহলে তুমি পাপী হবে। আর উপযুক্ত ব্যক্তি ছাড়া অন্যত্র ইলম প্রকাশ করো না, তাহলে তোমাকে অজ্ঞ বলা হবে। তুমি এমন নরম অন্তরের ডাক্তার হয়ে যাও, যিনি সেখানেই তার ঔষধ প্রয়োগ করেন, যেখানে তা উপকারী হবে বলে তিনি জানেন।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنِي مُعَاوِيَةُ، أَنَّ أَبَا فَرْوَةَ، حَدَّثَهُ: أَنَّ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ كَانَ يَقُولُ: «لَا تَمْنَعِ الْعِلْمَ مِنْ أَهْلِهِ، فَتَأْثَمَ، وَلَا تَنْشُرْهُ عِنْدَ غَيْرِ أَهْلِهِ فَتُجَهَّلَ، وَكُنْ طَبِيبًا رَفِيقًا، يَضَعُ دَوَاءَهُ حَيْثُ يَعْلَمُ أَنَّهُ يَنْفَعُ

إسناده ضعيف فيه عبد الله بن صالح كاتب الليث وهو ضعيف وفي الإسناد إعضال

اخبرنا عبد الله بن صالح، حدثني معاوية، ان ابا فروة، حدثه: ان عيسى ابن مريم عليه السلام كان يقول: «لا تمنع العلم من اهله، فتاثم، ولا تنشره عند غير اهله فتجهل، وكن طبيبا رفيقا، يضع دواءه حيث يعلم انه ينفع اسناده ضعيف فيه عبد الله بن صالح كاتب الليث وهو ضعيف وفي الاسناد اعضال

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা

৩৯২. গায়লান মুতাররিফ হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তুমি এমন ব্যক্তিকে তোমার খাদ্য দান করো না, যে তা কামনা-প্রত্যাশা করে না।[1]

بَابُ: التَّوْبيخِ لِمَنْ يَطْلُبُ الْعِلْمَ لِغَيْرِ اللَّهَ

أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، حَدَّثَنَا مَهْدِيٌّ، عَنْ غَيْلَانَ، عَنْ مُطَرِّفٍ، قَالَ: «لَا تُطْعِمْ طَعَامَكَ مَنْ لَا يَشْتَهِيهِ

إسناده صحيح

اخبرنا ابو النعمان، حدثنا مهدي، عن غيلان، عن مطرف، قال: «لا تطعم طعامك من لا يشتهيه اسناده صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »