হাদীস সম্ভার ২৬/ ফাযায়েল
২৭১২

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১২) জুবাইর বিন মুত্বইম (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার পাঁচটি নাম, আমি মুহাম্মাদ, আহমাদ। আমি মাহী (নিশ্চিহ্নকারী), যার দ্বারা আল্লাহ কুফরী নিশ্চিহ্ন করবেন। আমি হাশের, যার পদপ্রান্তে মানুষের হাশর হবে। আর আমি হলাম আক্বেব (সব শেষে আগমনকারী), যার পরে কোন নবী নেই।

عن جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ لِي خَمْسَةُ أَسْمَاءٍ أَنَا مُحَمَّدٌ وَأَحْمَدُ وَأَنَا الْمَاحِي الَّذِي يَمْحُو اللهُ بِي الْكُفْرَ وَأَنَا الْحَاشِرُ الَّذِي يُحْشَرُ النَّاسُ عَلٰى قَدَمِي وَأَنَا الْعَاقِبُ وَالْعَاقِبُ الَّذِى لَيْسَ بَعْدَهُ نَبِىُّ

عن جبير بن مطعم ان النبى ﷺ قال لي خمسة اسماء انا محمد واحمد وانا الماحي الذي يمحو الله بي الكفر وانا الحاشر الذي يحشر الناس على قدمي وانا العاقب والعاقب الذى ليس بعده نبى

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৩

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৩) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা কি অবাক হও না যে, আল্লাহ কীভাবে আমার নিকট থেকে কুরাইশের গালি ও অভিশাপকে ফিরিয়ে রেখেছেন? তারা মুযাম্মামকে গালি দেয় ও মুযাম্মামকে অভিশাপ দেয়। অথচ আমি হলাম মুহাম্মাদ।

عَنْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَلَا تَعْجَبُونَ كَيْفَ يَصْرِفُ اللهُ عَنِّي شَتْمَ قُرَيْشٍ وَلَعْنَهُمْ يَشْتِمُونَ مُذَمَّمًا وَيَلْعَنُونَ مُذَمَّمًا وَأَنَا مُـحَمَّدٌ

عن ابـي هريرة رضي الله عنه قال قال رسول الله ﷺ الا تعجبون كيف يصرف الله عني شتم قريش ولعنهم يشتمون مذمما ويلعنون مذمما وانا مـحمد

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৪

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৪) আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা আমাকে বিশ্বাস কর না কি? অথচ আমি তাঁর নিকট বিশ্বস্ত যিনি আকাশে আছেন। আমার নিকট সকাল ও সন্ধ্যায় আকাশের খবর আসে।

وعن أَبِـيْ سَعِيْدٍ الْـخُدْرِيْ عَنِ النَّبِـيِّ ﷺ قَالَ أَلَا تَأْمَنُوْنِـىْ وَأَنَا أَمِينُ مَنْ فِى السَّمَاءِ يَأْتِينِى خَبَرُ السَّمَاءِ صَبَاحًا وَمَسَاءً

وعن ابـي سعيد الـخدري عن النبـي ﷺ قال الا تامنونـى وانا امين من فى السماء ياتينى خبر السماء صباحا ومساء

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৫

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৫) আত্বা বিন য়্যাসার বলেন, আমি আব্দুল্লাহ বিন আমর বিন আস (রাঃ) এর সাক্ষাতে বললাম, ’তাওরাতে উল্লিখিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর গুণাবলী সম্পর্কে আমাকে বলুন।’ তিনি বললেন, ’হ্যাঁ। আল্লাহর কসম! তিনি কুরআনে বর্ণিত কিছু গুণে তাওরাতেও গুণান্বিত। (যেমন,) হে নবী! আমি তো তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে’ (আহযাবঃ ৪৫) এবং নিরক্ষর (আরব) দের জন্য নিরাপত্তারূপে। তুমি আমার দাস ও রসূল। আমি তোমার নাম রেখেছি ’আল-মুতাওয়াক্কিল’ (আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল)। তিনি রূঢ় ও কঠোর নন। হাটে-বাজারে হৈ-হুল্লোড়কারীও নন। তিনি মন্দকে মন্দ দ্বারা প্রতিহত করেন না। বরং তিনি ক্ষমা ও মার্জনা করে দেন। আল্লাহ তাঁর কখনোই তিরোধান ঘটাবেন না, যতক্ষণ না তিনি তাঁর দ্বারা বাঁকা (কাফের) সম্প্রদায়কে সোজা করেছেন তথা তারা ’লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলেছে এবং তাঁর দ্বারা বহু অন্ধ চক্ষু, বধির কর্ণ ও বদ্ধ হৃদয়কে উন্মুক্ত করেছেন।

وعَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ قَالَ لَقِيتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قُلْتُ أَخْبِرْنِي عَنْ صِفَةِ رَسُوْلِ اللهِ ﷺ فِي التَّوْرَاةِ قَالَ أَجَلْ وَاللهِ إِنَّهُ لَمَوْصُوفٌ فِي التَّوْرَاةِ بِبَعْضِ صِفَتِهِ فِي الْقُرْآنِ يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرًا وَحِرْزًا لِلْأُمِّيِّينَ أَنْتَ عَبْدِي وَرَسُوْلِي سَمَّيْتُكَ المتَوَكِّلَ لَيْسَ بِفَظٍّ وَلَا غَلِيظٍ وَلَا سَخَّابٍ فِي الْأَسْوَاقِ وَلَا يَدْفَعُ بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَغْفِرُ وَلَنْ يَقْبِضَهُ اللهُ حَتّٰـى يُقِيمَ بِهِ الْمِلَّةَ الْعَوْجَاءَ بِأَنْ يَقُوْلُوا لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَيَفْتَحُ بِهَا أَعْيُنًا عُمْيًا وَآذَانًا صُمًّا وَقُلُوبًا غُلْفًا

وعن عطاء بن يسار قال لقيت عبد الله بن عمرو بن العاص رضي الله عنهما قلت اخبرني عن صفة رسول الله ﷺ في التوراة قال اجل والله انه لموصوف في التوراة ببعض صفته في القران يا ايها النبي انا ارسلناك شاهدا ومبشرا ونذيرا وحرزا للاميين انت عبدي ورسولي سميتك المتوكل ليس بفظ ولا غليظ ولا سخاب في الاسواق ولا يدفع بالسيىة السيىة ولكن يعفو ويغفر ولن يقبضه الله حتـى يقيم به الملة العوجاء بان يقولوا لا اله الا الله ويفتح بها اعينا عميا واذانا صما وقلوبا غلفا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৬

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৬) মুআবিয়া (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি কেবল খাজাঞ্চি মাত্র। সুতরাং যাকে আমি খুশী মনে দান করি, তাকে তাতে বরকত দেওয়া হবে। আর যাকে আমি (তার) যাচিজা বা লোভের কারণে দিয়ে থাকি, সে হয় সেই ব্যক্তির মতো, যে খায় কিন্তু তৃপ্ত হয় না।

عَنْ مُعَاوِيَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ إِنَّمَا أَنَا خَازِنٌ فَمَنْ أَعْطَيْتُهُ عَنْ طِيبِ نَفْسٍ فَيُبَارَكُ لَهُ فِيهِ وَمَنْ أَعْطَيْتُهُ عَنْ مَسْأَلَةٍ وَشَرَهٍ كَانَ كَالَّذِى يَأْكُلُ وَلاَ يَشْبَعُ

عن معاوية قال قال رسول الله ﷺ انما انا خازن فمن اعطيته عن طيب نفس فيبارك له فيه ومن اعطيته عن مسالة وشره كان كالذى ياكل ولا يشبع

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৭

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৭) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি তোমাদেরকে দান করি না, আর বঞ্চিত করি না। আমি কেবল বন্টনকারী মাত্র। যেখানে (মাল) রাখতে আমাকে আদেশ করা হয়, আমি সেখানেই রাখি।

عَنْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ مَا أُعْـطِيـكُمْ وَلَا أَمْـنَـعُـكُمْ إِنَّـمَا أَنَـا قَاسِمٌ أَضَـعُ حَـيْـثُ أُمِـرْتُ

عن ابـي هريرة رضي الله عنه ان رسول الله ﷺ قال ما اعـطيـكم ولا امـنـعـكم انـما انـا قاسم اضـع حـيـث امـرت

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৮

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৮) আওফ বিন মালিক আশজায়ী বলেন, একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইয়াহুদীদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন, তোমার অস্বীকার করেছ। অথচ আল্লাহর কসম! আমিই ’হাশের’ (জমায়েতকারী), আমিই ’আক্বেব’ (সবশেষে আগমনকারী) এবং আমিই ’নবী মুস্তাফা’ (মনোনীত নবী)। তাতে তোমরা বিশ্বাস কর অথবা মিথ্যাজ্ঞান কর।

عَنْ عَوْفِ بْنِ مَالِكِ الْأَشْجَعِـيِّ قَالَ : قَالَ النَّبِيُّ ﷺ لِلْيَهُوْدِ أَبَيْتُمْ فَوَاللهِ إِنِّـيْ لَأَنَا الْـحَاشِرُ وَأَنَا الْعَاقِبُ وَأَنَا النَّبِيُّ الْـمُصْطَفٰـى آمَنْتُمْ أَوْ كَذَّبْتُمْ

عن عوف بن مالك الاشجعـي قال : قال النبي ﷺ لليهود ابيتم فوالله انـي لانا الـحاشر وانا العاقب وانا النبي الـمصطفـى امنتم او كذبتم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আউফ ইবনু মালিক (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭১৯

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭১৯) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার এবং আমার পূর্ববর্তী নবীগণের উপমা হল এক ব্যক্তির মতো, যে একটি ঘর বানাল, অতঃপর তা সুন্দর ও সুদর্শন বানাল। কিন্তু এক কোণে একটি ইট বরাবর জায়গা খালি রাখল। লোকেরা তা ঘুরে-ফিরে দেখতে লাগল এবং মুগ্ধ হল। তারা বলতে লাগল, ’এই ইটটা কেন লাগানো হয়নি?’ (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,) বলা বাহুল্য, আমি হলাম সেই ইট, আমি হলাম ’খাতামুন নাবিয়্যীন’ (সর্বশেষ নবী)।

عَنْ أَبِـىْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ مَثَلِـى وَمَثَلُ الْأَنْبِيَاءِ مِنْ قَبْلِـىْ كَمَثَلِ رَجُلٍ بَنَى بُنْيَانًا فَأَحْسَنَهُ وَأَجْمَلَهُ إِلاَّ مَوْضِعَ لَبِنَةٍ مِنْ زَاوِيَةٍ مِنْ زَوَايَاهُ فَجَعَلَ النَّاسُ يَطُوفُونَ بِهِ وَيَعْجَبُونَ لَهُ وَيَقُوْلُونَ هَلاَّ وُضِعَتْ هَذِهِ اللَّبِنَةُ - قَالَ - فَأَنَا اللَّبِنَةُ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّينَ

عن ابـى هريرة ان رسول الله ﷺ قال مثلـى ومثل الانبياء من قبلـى كمثل رجل بنى بنيانا فاحسنه واجمله الا موضع لبنة من زاوية من زواياه فجعل الناس يطوفون به ويعجبون له ويقولون هلا وضعت هذه اللبنة - قال - فانا اللبنة وانا خاتم النبيين

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২০

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭২০) হুযাইফা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার উম্মতে ২৭ জন মিথ্যুক দাজ্জাল (নবুঅতের দাবীদার) হবে। তাদের মধ্যে ৪ জন হবে মহিলা! অথচ আমিই ’খাতামুন নাবিয়্যীন’ (শেষনবী), আমার পরে কোন নবী নেই।

عَنْ حُذَيْفَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ يَكُونُ فِي أُمَّتِي دَجَّالُونَ كَذَّابُونَ سَبْعَةٌ وَعِشْرُونَ مِنْهُمْ أَرْبَعَةُ نِسْوَةٍ وَأَنَا خَاتَمُ النَّبِيِّينَ لا نَبِيَّ بَعْدِي

عن حذيفة رضي الله تعالـى عنه قال : قال رسول الله ﷺ يكون في امتي دجالون كذابون سبعة وعشرون منهم اربعة نسوة وانا خاتم النبيين لا نبي بعدي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২১

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭২১) ইরবায বিন সারিয়াহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয় আমি (লওহে মাহফূযে) তখনও ’আব্দুল্লাহ’ (আল্লাহর দাস) ও ’খাতামুন নাবিয়্যীন’ (শেষনবী), যখন আদম (আঃ) তাঁর কাদায় পড়ে ছিলেন।

عَنْ عِرْبَاضِ بْنِ سَارِيَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ إِنِّي عَبْدُ اللهِ لَخَاتَمُ النَّبِيِّينَ وَإِنَّ آدَمَ عَلَيْهِ السَّلَام لَمُنْجَدِلٌ فِي طِينَتِهِ

عن عرباض بن سارية قال قال رسول الله ﷺ اني عبد الله لخاتم النبيين وان ادم عليه السلام لمنجدل في طينته

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২২

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর নামাবলী

(২৭২২) জাবের (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা আমার নামে নাম রাখো, তবে আমার উপনামে উপনাম রেখো না।

وعَنْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ عَنْ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ تَسَمَّوْا بِاسْمِـي وَلَا تَكْـتَـنُوا بِكُـنْـيَـتِـيْ

وعن جابر رضي الله عنه عن النبي ﷺ قال تسموا باسمـي ولا تكـتـنوا بكـنـيـتـي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৩

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৩) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, একদা আবূ জাহ্ল বলল, ’তোমাদের সামনে কি মুহাম্মাদ নিজ চেহারা মাটিতে রাখে?’ বলা হল, ’হ্যাঁ।’ সে বলল, ’লাত-উয্যার কসম! আমি যদি তাকে তা করতে দেখি, তাহলে তার ঘাড়ে পা রেখে দলব। অথবা তার চেহারাকে মাটিতে রগড়ে দেব।’ অতঃপর এক সময় সে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এল, তখন তিনি নামায পড়ছিলেন। সে তাঁর ঘাড়ে পা রেখে দলার ইচ্ছা করল। কিন্তু অকস্মাৎ লোকেরা দেখল, সে পশ্চাদ্পদ হয়ে ফিরে আসছে এবং নিজ দুই হাত দিয়ে নিজেকে বাঁচাবার চেষ্টা করছে। তারা তাকে কারণ জিজ্ঞাসা করলে সে বলল, ’আমার ও ওর মাঝে আগুনের পরিখা, বিভীষিকা ও পক্ষরাজি ছিল।’ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ও যদি আমার নিকটবর্তী হতো, তাহলে ফিরিশতা ওর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে দিতেন।

عَنْ أَبِـىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ أَبُو جَهْلٍ هَلْ يُعَفِّرُ مُحَمَّدٌ وَجْهَهُ بَيْنَ أَظْهُرِكُمْ قَالَ فَقِيلَ نَعَمْ فَقَالَ وَاللاَّتِ وَالْعُزَّى لَئِنْ رَأَيْتُهُ يَفْعَلُ ذٰلِكَ لأَطَأَنَّ عَلٰى رَقَبَتِهِ أَوْ لأُعَفِّرَنَّ وَجْهَهُ فِى التُّرَابِ قَالَ فَأَتَى رَسُوْلَ اللهِ ﷺ وَهُوَ يُصَلِّى زَعَمَ لِيَطَأَ عَلٰى رَقَبَتِهِ قَالَ فَمَا فَجِئَهُمْ مِنْهُ إِلاَّ وَهُوَ يَنْكِصُ عَلٰى عَقِبَيْهِ وَيَتَّقِى بِيَدَيْهِ قَالَ فَقِيلَ لَهُ مَا لَكَ فَقَالَ إِنَّ بَيْنِى وَبَيْنَهُ لَخَنْدَقًا مِنْ نَارٍ وَهَوْلاً وَأَجْنِحَةً فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ لَوْ دَنَا مِنِّى لاَخْتَطَفَتْهُ الْمَلاَئِكَةُ عُضْوًا عُضْوًا

عن ابـى هريرة قال قال ابو جهل هل يعفر محمد وجهه بين اظهركم قال فقيل نعم فقال واللات والعزى لىن رايته يفعل ذلك لاطان على رقبته او لاعفرن وجهه فى التراب قال فاتى رسول الله ﷺ وهو يصلى زعم ليطا على رقبته قال فما فجىهم منه الا وهو ينكص على عقبيه ويتقى بيديه قال فقيل له ما لك فقال ان بينى وبينه لخندقا من نار وهولا واجنحة فقال رسول الله ﷺ لو دنا منى لاختطفته الملاىكة عضوا عضوا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৪

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৪) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, একদা জিবরীল (আঃ) মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকটে বসেছিলেন। হঠাৎ তিনি আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখলেন যে, একজন ফিরিশতা অবতরণ করছেন। তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে লক্ষ্য ক’রে) বললেন, ’এই ফিরিশতা যখন থেকে সৃষ্ট হয়েছেন, তখন থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত কোন দিন অবতরণ করেননি।’ ফিরিশতা অবতরণ করে (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে) সম্বোধন ক’রে বললেন, ’হে মুহাম্মাদ! আপনার প্রতিপালক আমাকে আপনার কাছে পাঠিয়েছেন। (তিনি জানতে চান যে,) আপনাকে কি তিনি একজন সম্রাট ও নবী ক’রে প্রেরণ করবেন, না কেবল একজন বান্দা ও রাসূল ক’রে পাঠাবেন?’ জিবরীল (আঃ) বললেন, ’হে মুহাম্মাদ! আপনি আপনার প্রতিপালকের জন্য নম্র-বিনয়ী হন।’ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, না, বরং আমি একজন বান্দা ও রাসূল হিসাবে প্রেরিত হতে চাই।

عَنْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ قَالَ جَلَسَ جِبْرِيلُ إِلَـى النَّبِيِّ ﷺ فَنَظَرَ إِلَـى السَّمَاءِ فَإِذَا مَلَكٌ يَنْزِلُ فَقَالَ جِبْرِيلُ إِنَّ هٰذَا الْمَلَكَ مَا نَزَلَ مُنْذُ يَوْمِ خُلِقَ قَبْلَ السَّاعَةِ فَلَمَّا نَزَلَ قَالَ يَا مُحَمَّدُ أَرْسَلَنِي إِلَيْكَ رَبُّكَ قَالَ أَفَمَلِكًا نَبِيًّا يَجْعَلُكَ أَوْ عَبْدًا رَسُولًا قَالَ جِبْرِيلُ: تَوَاضَعْ لِرَبِّكَ يَا مُحَمَّدُ، قَالَ بَلْ عَبْدًا رَسُولًا

عن ابـي هريرة قال جلس جبريل الـى النبي ﷺ فنظر الـى السماء فاذا ملك ينزل فقال جبريل ان هذا الملك ما نزل منذ يوم خلق قبل الساعة فلما نزل قال يا محمد ارسلني اليك ربك قال افملكا نبيا يجعلك او عبدا رسولا قال جبريل: تواضع لربك يا محمد، قال بل عبدا رسولا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৫

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৫) আনাস বিন মালিক (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি জান্নাতের নিকট এসে তার দরজা খুলতে বলব। দারোয়ান ফিরিশতা বলবেন, ’কে আপনি?’ আমি বলব, ’মুহাম্মাদ।’ দারোয়ান বলবেন, ’আমি আদিষ্ট হয়েছি, যেন আপনার পূর্বে অন্য কারো জন্য দরজা না খুলি।

عَنْ أَنَسٍ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ آتِى بَابَ الْجَنَّةِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَأَسْتَفْتِحُ فَيَقُوْلُ الْخَازِنُ مَنْ أَنْتَ فَأَقُولُ مُحَمَّدٌ فَيَقُوْلُ بِكَ أُمِرْتُ لاَ أَفْتَحُ لأَحَدٍ قَبْلَكَ

عن انس بن مالك قال قال رسول الله ﷺ اتى باب الجنة يوم القيامة فاستفتح فيقول الخازن من انت فاقول محمد فيقول بك امرت لا افتح لاحد قبلك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৬

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৬) আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি পৃথিবীর কাউকে ’খালীল’রূপে গ্রহণ করলে ইবনে আবী ক্বুহাফাহ (আবূ বকর) কে ’খালীল’রূপে গ্রহণ করতাম। কিন্তু তোমাদের সাথী ’খালীলুল্লাহ’।

عَنْ عَبْدِ اللهِ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ لَوْ كُنْتُ مُتَّخِذًا مِنْ أَهْلِ الأَرْضِ خَلِيلاً لاَتَّخَذْتُ ابْنَ أَبِى قُحَافَةَ خَلِيلاً وَلَكِنْ صَاحِبُكُمْ خَلِيلُ اللهِ

عن عبد الله عن النبى ﷺ قال لو كنت متخذا من اهل الارض خليلا لاتخذت ابن ابى قحافة خليلا ولكن صاحبكم خليل الله

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৭

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৭) আনাস (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, একদা তিনি উম্মে সুলাইম (রাঃ) এর ঘরে এসে শুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন। তিনি ঘর্মাক্ত হলে আমার মা উম্মে সুলাইম সেই ঘাম জমা করতে লাগলেন। তিনি জেগে উঠে তা দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, ’কী ব্যাপার উম্মে সুলাইম?’ বললেন, ’আপনার ঘাম। আমাদের সুগন্ধিতে মিশিয়ে দেব। আর তা হবে শ্রেষ্ঠ সুগন্ধি।

عَنْ أَنَسٍ بْنِ مَالِكٍ قَالَ دَخَلَ عَلَيْنَا النَّبِىُّ ﷺ فَقَالَ عِنْدَنَا فَعَرِقَ وَجَاءَتْ أُمِّى بِقَارُورَةٍ فَجَعَلَتْ تَسْلُتُ الْعَرَقَ فِيهَا فَاسْتَيْقَظَ النَّبِىُّ ﷺ فَقَالَ يَا أُمَّ سُلَيْمٍ مَا هٰذَا الَّذِى تَصْنَعِينَ؟ قَالَتْ هٰذَا عَرَقُكَ نَجْعَلُهُ فِى طِيبِنَا وَهُوَ مِنْ أَطْيَبِ الطِّيبِ

عن انس بن مالك قال دخل علينا النبى ﷺ فقال عندنا فعرق وجاءت امى بقارورة فجعلت تسلت العرق فيها فاستيقظ النبى ﷺ فقال يا ام سليم ما هذا الذى تصنعين؟ قالت هذا عرقك نجعله فى طيبنا وهو من اطيب الطيب

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৮

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৮) আনাস (রাঃ) বলেন, ’রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর করতল অপেক্ষা অধিকতর কোমল কোন পুরু বা পাতলা রেশম আমি স্পর্শ করিনি। আর তাঁর শরীরের সুগন্ধ অপেক্ষা অধিকতর সুগন্ধ কোন বস্তু আমি কখনো শুঁকিনি।’

عَنْ أَنَسٍ قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَزْهَرَ اللَّوْنِ كَأَنَّ عَرَقَهُ اللُّؤْلُؤُ إِذَا مَشَى تَكَفَّأَ وَلاَ مَسِسْتُ دِيبَاجَةً وَلاَ حَرِيرَةً أَلْيَنَ مِنْ كَفِّ رَسُوْلِ اللهِ ﷺ وَلاَ شَمَمْتُ مِسْكَةً وَلاَ عَنْبَرَةً أَطْيَبَ مِنْ رَائِحَةِ رَسُوْلِ اللهِ ﷺ

عن انس قال كان رسول الله ﷺ ازهر اللون كان عرقه اللولو اذا مشى تكفا ولا مسست ديباجة ولا حريرة الين من كف رسول الله ﷺ ولا شممت مسكة ولا عنبرة اطيب من راىحة رسول الله ﷺ

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭২৯

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭২৯) আবূ জুহাইফা (রাঃ) বলেন, ’লোকেরা তাঁর হাত নিয়ে নিজেদের চেহারার উপর বুলাত। আমিও তাঁর হাত নিয়ে আমার চেহারার উপর রাখলাম; অনুভব করলাম, তা বরফ অপেক্ষা বেশি ঠাণ্ডা এবং কস্ত্তরী অপেক্ষা বেশি সুগন্ধময়।

عَنْ أَبِـيْ جُحَيْفَةَ قَالَ وَقَامَ النَّاسُ فَجَعَلُوا يَأْخُذُونَ يَدَيْهِ فَيَمْسَحُونَ بِهَا وُجُوهَهُمْ قَالَ فَأَخَذْتُ بِيَدِهِ فَوَضَعْتُهَا عَلٰى وَجْهِي فَإِذَا هِيَ أَبْرَدُ مِنْ الثَّلْجِ وَأَطْيَبُ رَائِحَةً مِنْ الْمِسْكِ

عن ابـي جحيفة قال وقام الناس فجعلوا ياخذون يديه فيمسحون بها وجوههم قال فاخذت بيده فوضعتها على وجهي فاذا هي ابرد من الثلج واطيب راىحة من المسك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ জুহাইফাহ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭৩০

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭৩০) জাবের বিন সামুরাহ (রাঃ) বলেন, ’তিনি আমার গালের উপর হাত বুলালেন। আমি তাঁর হাতে এমন শীতলতা অথবা সুগন্ধি অনুভব করলাম, যেন তিনি (সবেমাত্র) তাঁর হাতকে আতরের বাঙ থেকে বের করেছেন।’

عَنْ جَابِرِ بْنِ سَمُرَةَ قَالَ فَجَعَلَ يَمْسَحُ خَدَّىْ أَحَدِهِمْ وَاحِدًا وَاحِدًا - قَالَ - وَأَمَّا أَنَا فَمَسَحَ خَدِّى - قَالَ - فَوَجَدْتُ لِيَدِهِ بَرْدًا أَوْ رِيحًا كَأَنَّمَا أَخْرَجَهَا مِنْ جُؤْنَةِ عَطَّارٍ

عن جابر بن سمرة قال فجعل يمسح خدى احدهم واحدا واحدا - قال - واما انا فمسح خدى - قال - فوجدت ليده بردا او ريحا كانما اخرجها من جونة عطار

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
২৭৩১

পরিচ্ছেদঃ মহানবী (ﷺ) এর বৈশিষ্ট্যাবলী

(২৭৩১) উবাই বিন কা’ব (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন এলে আমি হব নবীগণের ইমাম ও খতীব এবং তাঁদের শাফাআত-ওয়ালা। আর এতে কোন গর্ব নেই।

عَنْ أُبَيِّ بْنِ كَعْبٍ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ إِذَا كَانَ يَوْمُ الْقِيَامَةِ كُنْتُ إِمَامَ النَّبِيِّينَ وَخَطِيبَهُمْ وَصَاحِبَ شَفَاعَتِهِمْ غَيْرَ فَخْرٍ

عن ابي بن كعب عن النبي ﷺ قال اذا كان يوم القيامة كنت امام النبيين وخطيبهم وصاحب شفاعتهم غير فخر

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২৬/ ফাযায়েল
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ২১১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 4 5 6 · · · 8 9 10 11 পরের পাতা »