- সিলেক্ট -
❶ কুরআনের শব্দ/বাক্য দিয়ে খুঁজতে (বাংলা, ইংরেজি ও আরবী)
❷ যে কোন সূরার একাধিক আয়াত খুঁজতে
❸ একাধিক সূরার একাধিক আয়াত খুঁজতে
❹ শব্দে শব্দে কুরআন থেকে খুঁজতে
❺ হাদিসের শব্দ/বাক্য দিয়ে খুঁজতে (বাংলা, ইংরেজি ও আরবী)
❻ গ্রন্থ অনুসারে হাদিসের শব্দ/বাক্য দিয়ে খুঁজতে
❼ হাদিসের নম্বর দিয়ে খুঁজতে
❽ গ্রন্থসমূহ/মাস'আলা মাসায়েল (শব্দ/বাক্য দিয়ে খুঁজতে)
❾ গুগলের মাধ্যমে খুঁজতে
≡
কুরআন ও তাফসীর
হাদিসসমূহ
ইসলামী গ্রন্থাবলী
ভিডিও
নাম অভিধান ও বিবিধ
ডাউনলোড
ডোনেশন
My Account
আল-কুরআন অনুবাদ, তাফসীর ও তিলাওয়াত
আরবী কুরআন তিলাওয়াত
শব্দে শব্দে আল-কুরআন
তিলাওয়াত (সমস্ত সূরার) - কারী অনুসারে
তিলাওয়াত (সমস্ত কারীর) - সূরা অনুসারে
আয়াত নম্বর দিয়ে খুঁজুন [2:10,5:2]
যে কোন একটি সূরার একাধিক আয়াত খুঁজুন
শব্দে শব্দে আল-কুরআন খুঁজুন
বিষয়ভিত্তিক আয়াত (কার্যক্রম চলমান)
হাদিস পড়ুন (সমস্ত গ্রন্থ)
হাদিস শাস্ত্রের পরিভাষা
গ্রন্থ অনুসারে হাদিসের ধরণ ফিল্টার
হাদিসের ধরন অনুসারে পড়ুন
হাদিসের বর্ণনাকারী অনুসারে পড়ুন
গ্রন্থ অনুসারে হাদিসের বর্ণনাকারী
হাদিস নম্বর দিয়ে খুঁজুন
হাদিসের শব্দ দিয়ে খুঁজুন (গ্রন্থ অনুসারে)
তুলনামূলক হাদিস খুঁজুন
বিষয়ভিত্তিক হাদিস (কার্যক্রম চলমান)
বিষয়ভিত্তিক ইসলামী গ্রন্থাবলী
লেখকভিত্তিক ইসলামী গ্রন্থাবলী
বিষয়ভিত্তিক ইসলামিক ভিডিও
ভিডিও সার্চ
আল্লাহর ৯৯ নাম ও অর্থ
শিশুদের নামের তালিকা (চলমান)
শিশুদের নাম খুঁজুন
মাহরাম ও গায়রে মাহরাম তালিকা
Signup
Login
Change Password
মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
শাইখ মুহাম্মাদ ইবন সালেহ আল-উসাইমীন রহ.
৩ টি অধ্যায়
৬০ টি অনুচ্ছেদ
সম্পূর্ণ বইটি একসাথে পড়ুন
অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ তালিকা
1. আল ইরশাদ-সহীহ আকীদার দিশারী
2. আল-ফিকহুল আকবর
3. ইসলাম বিনষ্টকারী বিষয়সমূহ
4. ঈমান বিধ্বংসী দশটি কারণ
5. কিতাবুত তাওহীদ
6. কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা
7. চার ইমামের আকীদাহ (আবূ হানীফা, মালেক, শাফে‘ঈ ও আহমাদ ইবন হাম্বল)
8. তাওহীদ ও তার প্রমাণাদি
9. তাওহীদ পন্থীদের নয়নমণি
10. তাওহীদের কালেমা: লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ [এর ফযীলত, অর্থ, শর্ত ও পরিপন্থী বিষয়]
11. নাজাত প্রাপ্ত দলের আকীদাহ
12. প্রশ্নোত্তরে সহজ তাওহীদ শিক্ষা
13. ফির্কাহ নাজিয়া
14. মানহাজ (আল-আজবিবাতুল মুফীদাহ)
15. শরহুল আকীদাহ আল-ওয়াসেতীয়া
16. শারহুল আক্বীদা আত্-ত্বহাবীয়া
17. শু'আবুল ঈমান (ঈমানের শাখাসমূহ)
18. কসর ও জমা করে সালাত আদায় সম্পর্কে কিছু বিধান
19. কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে জামা‘আতে সালাত আদায় [বিধান, ফযীলত, ফায়েদা ও নিয়ম-কানূন]
20. চেয়ারে বসে সালাত আদায় বিধি-বিধান, সতর্কীকরণ ও মাসলা-মাসায়েল
21. ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)
22. জানাযা দর্পণ
23. জানাযার নামাযের নিয়ম
24. জানাযার বিধিবিধান
25. জাল হাদীছের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাত
26. নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি
27. প্রশ্নোত্তরে সালাতুদ-দুহার সংক্ষিপ্ত বিধান
28. সালাতুল আউওয়াবীন
29. সালাতের গুরুত্ব ও ফযীলত
30. স্বালাতে মুবাশ্শির
31. দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম [যাকাত অধ্যায়]
32. যাকাত ও সাওম বিষয়ক দু’টি পুস্তিকা
33. যাকাত বিধানের সারসংক্ষেপ
34. প্রশ্নোত্তরে রমযান ও ঈদ
35. রমযান মাসের ৩০ আসর
36. রমযানের দায়িত্ব-কর্তব্য (ইবন রজব আল-হাম্বলী রহ. এর ‘লাতায়িফুল মা‘আরিফ’ অবলম্বনে)
37. রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
38. সহীহ হাদীসের আলোকে সাওম বিশ্বকোষ
39. সাওম বিষয়ক আধুনিক কিছু মাসআলা
40. সিয়াম বিষয়ক নির্বাচিত ফাতওয়া
41. কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে উমরা করার নিয়ম
42. কুরআন ও হাদীছের আলোকে হজ্জ, উমরাহ ও মদীনা যিয়ারত
43. কুরবানীর বিধান
44. প্রশ্নোত্তরে হজ্জ ও উমরা
45. যিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন, ঈদ, কুরবানি ও আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ
46. হজ উমরা ও যিয়ারত
47. হজ সফরে সহজ গাইড
48. হজে প্রদত্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফাতাওয়া
49. হজের সাথে সংশ্লিষ্ট আকীদাগত ভুল-ভ্রান্তিসমূহ
50. হজ্জ, উমরা ও যিয়ারত গাইড
51. দুআ-মুনাজাত : কখন ও কিভাবে
52. নামাযের দো‘আ ও যিক্র
53. মুমিনের দু‘আ
54. রাহে বেলায়াত
55. সহীহ দুআ ও যিক্র
56. হিসনুল মুসলিম
57. অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় প্রশ্নোত্তর
58. ইবরাহীম আলাইহিস সালাম কোন ছেলেকে কুরবানী দিয়েছিলেন?
59. ইসলাম কিউ এ ফতোয়া সমগ্র
60. কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ইসলামী ফিকাহ
61. জানাযার কিছু বিধান
62. দীনের ফিক্হ তথা জ্ঞানই ফিতনা থেকে বাঁচার সঠিক উপায়
63. দ্বীনী প্রশ্নোত্তর
64. প্রশ্নোত্তরে ফিকহুল ইবাদাত
65. ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম
66. ফাতাওয়া ও প্রশ্নোত্তর
67. মুখতাসার যাদুল মা‘আদ
68. রূহ সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত মাসআলাসমূহ
69. সহজ ফিকহ শিক্ষা
70. সহীহ ফিক্বহুস সুন্নাহ
71. স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন-উত্তর
72. উসীলা গ্রহণ: বৈধ ও অবৈধ পন্থা
73. কুরআন ও হাদীছের মানদন্ডে সুফীবাদ
74. প্রচলিত বিভিন্ন খতম তাৎপর্য ও পর্যালোচনা
75. বাংলাদেশে প্রচলিত শির্ক বিদ‘আত ও কুসংস্কার পর্যালোচনা
76. বিদআত দর্পণ
77. বিদ‘আত ও এর মন্দ প্রভাব
78. বিদ‘আত পরিচিতির মূলনীতি
79. বৈধ ও অবৈধ অসীলা
80. বড় শির্ক ও ছোট শির্ক
81. যে কেউ কোনো জাতির সাথে সামঞ্জস্য বিধান করে চলবে সে তাদের দলভুক্ত বলে গণ্য হবে
82. শরী‘আতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বিদ‘আতের ভয়াবহতা
83. শির্ক কী ও কেন?
84. সুন্নতের আলো ও বিদআতের আঁধার
85. যুব সমাজের অবক্ষয়, কারণ ও প্রতিকার
86. আকীকা এবং এ সংক্রান্ত কিছু বিধান
87. আদর্শ বিবাহ ও দাম্পত্য
88. আদর্শ মুসলিম পরিবার
89. আমি তাওবা করতে চাই . . কিন্তু !
90. ইসলামী জীবন-ধারা
91. ইসলামে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এম এল এম) এর বিধান
92. ইসলামের কিছু আলোচিত বিষয়ে অগ্রহণযোগ্য বিভ্রান্তি
93. উপদেশ
94. কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার ভয়াবহ পরিণতি
95. কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড
96. কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে ব্যভিচার ও সমকামিতার ভয়াবহ পরিণতি
97. কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে মদপান ও ধূমপানের অপকারিতা
98. কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে মুসলিম জীবনের আদব-কায়দা
99. কুরআন ও সুন্নাহর দৃষ্টিকোণে স্বপ্ন ও তার ব্যাখ্যা
100. কুরআনে কারীম ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে গুনাহ্ মাফের আমল
101. গুনাহ মাফের উপায়
102. জালেম শাসকের সামনে সত্য তুলে ধরা
103. তাক্বদীরঃ আল্লাহ্র এক গোপন রহস্য
104. দাড়ি রাখা ওয়াজিব
105. ন্যায়ের আদেশ ও অন্যায়ের নিষেধ অত্যাবশ্যক
106. ব্যবসা-বাণিজ্য: করনীয় ও বর্জনীয়
107. মহিলাদের স্রাব ও প্রসূতি অবস্থার বিধিবিধান সংক্রান্ত ৬০টি প্রশ্ন
108. মুসলিম শাসকের প্রতি জনগণের দায়িত্ব ও কর্তব্য
109. মেহমানের মেহমানদারি
110. যুব-সমস্যা ও তার শরয়ী সমাধান
111. লা-তাহযান [হতাশ হবেন না]
112. শারহু মাসাইলিল জাহিলিয়্যাহ
113. শিশুর নাম নির্বাচন: ইসলামী দৃষ্টিকোণ
114. সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের ক্ষেত্রে করণীয়
115. হাদীসের আলোকে আদর্শ স্বামী
116. আর-রাহীকুল মাখতূম
117. নবী-রাসূলগণের ঘটনায় রয়েছে শিক্ষা
118. নবীদের কাহিনী
119. রাসূল [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের] গৃহে একদিন
120. ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ
121. ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুতী শিয়াদের আসল চেহারা
122. দল, সংগঠন, ইমারত ও বায়‘আত সম্পর্কে বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের বক্তব্য
123. সালাফী ও সালাফিয়াত পরিচিতি
124. কুরআনের অর্থ বুঝার সহজ অভিধান
125. মুখতাসারুল ফাওয়ায়েদ (ইবনুল কাইয়্যেম রহ.-এর আল-ফাওয়ায়েদ অবলম্বনে)
126. হাদীসের নামে জালিয়াতি
127. উসূলে ফিক্বহ (ফিক্বহের মূলনীতি)
128. হাদিস শাস্ত্রের পরিভাষা পরিচিতি
129. জাদুকর্ম, জ্যোতিষ ও দৈবকর্ম এবং এতদসংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে ইসলামের বিধান
130. যাদুকর ও জ্যোতিষীর গলায় ধারালো তরবারি
131. আলেমগণের মধ্যে মতভেদ কারণ এবং আমাদের অবস্থান
132. আল্লাহর দিকে দাওয়াতের সম্বল
133. নবী-রাসূলগণের দা‘ওয়াতী মূলনীতি
134. কবর যিয়ারত ও কবরবাসীর কাছে সাহায্যের আবেদন
135. কবরের শাস্তি ও শান্তি সম্পর্কে কতিপয় মাসআলা বারযাখী জীবন
136. কিয়ামতের আলামত
137. কিয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর
138. জান্নাত-জাহান্নাম
139. ইয়াহূদী-খৃস্টানরা কি কাফির?
140. কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম
141. খ্রিস্টান বানানোর অপকৌশল থেকে সাবধান
142. ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে কি কোনো ইসলামী দলে যোগ দেওয়া যাবে?
143. ধর্মনিরপেক্ষতা ও তার কুফল
144. নাস্তিক্যবাদ উৎস ও সমাধান
145. পবিত্র বাইবেল পরিচিতি ও পর্যালোচনা
146. বাংলাদেশে নাস্তিক্যবাদী অপতৎপরতা : প্রতিরোধের উপায়
147. বারো ইমামের অনুসারী শিয়াদের দৃষ্টিতে চার ইমাম (আবু হানিফা, মালেক, শাফে‘ঈ ও আহমাদ)
148. শিয়া আকিদার অসারতা
149. শিয়া আকীদা সম্পর্কে ইবন তাইমিয়্যার মিনহাজুস সুন্নাহ থেকে নির্বাচিত কিছু কথা
150. নারী শিক্ষা সম্পর্কে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি
151. পর্দা একটি ইবাদত
152. পর্দাহীনতার পরিণতি
153. পোশাক যখন বিপদের কারণ
154. বেলা ফুরাবার আগে
155. মুমিন নারীদের বিশেষ বিধান
156. সৌন্দর্য প্রদর্শন ও বেপর্দা প্রসঙ্গে মুমিন নারীদের জন্য কতিপয় নির্দেশনা
157. সৌভাগ্যময় ঘর ও স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্ব
158. আবু বকর ও উমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমার জীবনের কিছু ঘটনা
159. উম্মতের ওপর সাহাবীগণের অধিকারসমূহ
160. আল্লাহ তা‘আলার নান্দনিক নাম ও গুণসমগ্র: কিছু আদর্শিক নীতিমালা
161. ইসলামে হালাল উপার্জন : গুরুত্ব ও তাৎপর্য
162. ব্যাংকের সুদ কি হালাল
163. যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে
164. সুদের ক্ষতি-অপকার-কুপ্রভাব
165. হারাম ও কবিরা গুনাহ
নামায ও রোযার ক্ষেত্রে ঋতুস্রাবের বিধিবিধান
অনুচ্ছেদ ৩৪ টি
প্রশ্ন ১: ফজরের পরপরই যদি কোন ঋতুবতী মহিলা ঋতুস্রাব মুক্ত হয়, তাহলে কি সে খানাপিনা ত্যাগ করতঃ ঐ দিনের রোযা রাখবে? তার ঐ দিনের রোযা কি আদায় হয়ে যাবে নাকি পরে ক্বাযা আদায় করতে হবে?
প্রশ্ন ২: প্রশ্নকারী বলছেন, ঋতুবর্তী যদি [ফজরের আগে] ঋতুস্রাব মুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে নামায আদায় করতঃ ঐ দিনের রোযা পূর্ণ করে, তাহলে কি তাকে আবার ক্বাযা আদায় করতে হবে?
প্রশ্ন ৩: সদ্য সন্তান প্রসবকারিণী নারী যদি চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়ে যায়, তাহলে কি তার উপরে রোযা রাখা এবং নামায আদায় করা ওয়াজিব হবে?
প্রশ্ন ৪: কোন মহিলার ঋতুস্রাবের সময়সীমা যদি প্রত্যেক মাসে আট অথবা সাতদিন হয়; কিন্তু দেখা গেল, মাঝেমধ্যে অভ্যাস ভঙ্গ করে ২/১ দিন বেশী সময় ধরে ঋতুস্রাব চলে, তাহলে সেক্ষেত্রে বিধান কি?
প্রশ্ন ৫: সদ্য প্রসবকারিণী নারী কি ছালাত-ছিয়াম (নামায-রোযা) পরিত্যাগ করে চল্লিশ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে নাকি রক্ত বন্ধ হওয়া না হওয়াই হলো মূল বিষয়? অর্থাৎ যখনই রক্ত বন্ধ হয়ে যাবে, তখনই কি পবিত্র হয়ে যাবে এবং নামায শুরু করবে? আর পবিত্র হওয়ার সর্বনিম্ন কোন সময়সীমা আছে কি?
প্রশ্ন ৬: যদি রমযান মাসে দিনের বেলায় কোন মহিলার সামান্য রক্তের ফোটা পড়ে এবং সারা রমযান এই রক্ত চালু থাকা অবস্থায় সে রোযা রাখে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?
প্রশ্ন ৭: ঋতুবর্তী অথবা প্রসূতি নারী যদি ফজরের পূর্বে রক্তমুক্ত হয় এবং ফজরের পরে গোসল করে, তাহলে কি তার রোযা শুদ্ধ হবে?
প্রশ্ন ৮: কোন মহিলা যদি রক্ত আসার ভাব অনুভব করে অথবা তার অভ্যাস অনুযায়ী ব্যথা অনুভব করে অথচ সূর্যাস্তের পূর্বে রক্ত বের না হয়, তাহলে তার ঐ দিনের রোযা কি শুদ্ধ হবে নাকি তাকে ক্বাযা আদায় করতে হবে?
প্রশ্ন ৯: কোন মহিলা যদি রক্ত দেখতে পায় কিন্তু সে নিশ্চিত নয় যে, সেটা ঋতুস্রাবের রক্ত, তাহলে ঐদিন তার রোযার বিধান কি?
প্রশ্ন ১০: কোন কোন সময় মহিলারা রক্তের সামান্য আলামত দেখতে পায় অথবা সারাদিনে বিচ্ছিন্নভাবে খুব অল্প কয়েক ফোটা রক্ত দেখতে পায়। আর এটা সে কখনও প্রত্যেক মাসের ঋতুস্রাবের নির্ধারিত সময়ে কিন্তু ঋতু না আসা অবস্থায় দেখতে পায়, আবার কখনও অন্য সময়ে দেখতে পায়। এক্ষণে উভয় অবস্থায় উক্ত মহিলার রোযার বিধান কি?
প্রশ্ন ১১: ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলা কি রমযানের দিনের বেলায় খানাপিনা করবে?
প্রশ্ন ১২: ঋতুবতী অথবা প্রসূতি নারী আছরের সময় পবিত্র হলে তাকে কি আছরের সাথে যোহরের নামাযও আদায় করতে হবে নাকি শুধু আছর পড়লেই চলবে?
প্রশ্ন ১৩: কিছু কিছু মহিলার অকাল গর্ভপাত ঘটে। এর দুটো অবস্থা হতে পারেঃ- হয় গর্ভস্থ সন্তান আকৃতি ধারণের আগে তাকে গর্ভপাত করে, না হয় আকৃতি ধারণের পরে গর্ভপাত করে। এক্ষণে উক্ত মহিলার গর্ভপাত ঘটার দিন এবং পরবর্তী যে দিনগুলোতে রক্ত আসবে, সেগুলোতে তার রোযা রাখার বিধান কি হবে?
প্রশ্ন ১৪: রমযানের দিবসে গর্ভবতী মায়ের রক্ত বের হলে তা কি তার রোযায় কোন প্রভাব ফেলবে?
প্রশ্ন ১৫: যদি কোন মহিলা তার মাসিক ঋতুস্রাবের নির্ধারিত সময়ে একদিন রক্ত দেখতে পায় কিন্তু পরেরদিন সারাদিনে রক্ত দেখতে না পায়, তাহলে সেক্ষেত্রে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন ১৬: ঋতুর শেষ দিনগুলোতে পবিত্র হওয়ার পূর্বে মহিলারা সাধারণতঃ রক্তের চিহ্ন দেখতে পায় না। এক্ষণে সাদা জাতীয় পদার্থ* [যা ঋতুর শেষের দিকে কোন কোন মহিলার হয়ে থাকে] না দেখা সত্ত্বেও কি সে ঐ দিনগুলোতে রোযা রাখবে, না কি করবে?
প্রশ্ন ১৭: জরূরী প্রয়োজনে ঋতুবতী এবং প্রসূতি মহিলার দেখে ও মুখস্ত কুরআন তেলাওয়াতের বিধান কি-যেমন যদি সে ছাত্রী অথবা শিক্ষিকা হয়?
প্রশ্ন ১৮: ঋতুবতীর ঋতু বন্ধ হওয়ার পর তার পোষাকে রক্ত বা অপবিত্র কোন কিছু লাগেনি জেনেও কি তাকে পোষাক বদলাতে হবে?
প্রশ্ন ১৯: প্রশ্নকারী বলেন, একজন মহিলা প্রসূতি থাকা অবস্থায় সাতদিন রোযা ভেঙ্গেছে এবং স্তন্যদানকারিণী থাকা অবস্থায় পরবর্তী রমযানের সাতদিন অতিবাহিত হয়ে গেছে-তথাপিও অসুস্থতার অজুহাতে সে রোযার ক্বাযা আদায় করেনি। এমনকি তৃতীয় রমযানও আসার উপক্রম হয়েছে! এক্ষণে তার করণীয় কি? জানিয়ে বাধিত করবেন। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
প্রশ্ন ২০: কতিপয় মহিলা পরবর্তী রমযানে পদার্পণ করেছে অথচ বিগত রমযানের কয়েক দিনের রোযা তারা রাখে নি! এক্ষণে তাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন ২১: কোন মহিলা বেলা ১টার সময় ঋতুবতী হলো [অর্থাৎ নামাযের সময় হওয়ার পরে তার ঋতুস্রাব আসল] কিন্তু তখনও সে যোহরের নামায আদায় করেনি, তাহলে ঋতু বন্ধ হওয়ার পরে কি তাকে ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করতে হবে?
প্রশ্ন ২২: গর্ভবতী মহিলা যদি সন্তান প্রসবের ২/১ দিন আগে রক্ত দেখতে পায়, তাহলে এই কারণে কি সে নামায-রোযা পরিত্যাগ করবে না কি করবে?
প্রশ্ন ২৩: মানুষের সাথে রোযাব্রত পালনের স্বার্থে মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধের পিল সেবনের বিষয়ে আপনার মতামত কি?
প্রশ্ন ২৪: প্রশ্নকারী বলছেন, একজন মহিলা প্রসূতি অবস্থা থেকে পবিত্র হওয়ার দুই মাস পরে রক্তের ছোট ছোট কিছু বিন্দু দেখতে পেয়েছে। এক্ষণে সে কি নামায-রোযা পরিত্যাগ করবে না কি করবে?
প্রশ্ন ২৫: কিছু কিছু মহিলার ঋতুস্রাব চলতে থাকে এবং মাঝে মাঝে ২/১ দিনের বিরতি দিয়ে আবার শুরু হয়। এমতাবস্থায় নামায-রোযা সহ অন্যান্য ইবাদতের হুকুম কি?
প্রশ্ন ২৬: রমযানের রাত্রিগুলোতে মহিলাদের বাড়ীতে নামায পড়া উত্তম নাকি মসজিদে- বিশেষ করে মসজিদে যদি ওয়ায-নছীহতের ব্যবস্থা থাকে? যেসব মহিলা মসজিদে নামায পড়ে, তাদের ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কি?
প্রশ্ন ২৭: রমযান মাসে দিনের বেলায় রোযা অবস্থায় কোন মহিলার খাদ্যের স্বাদ চেখে দেখার হুকুম কি?
প্রশ্ন ২৮: গর্ভধারণের প্রাথমিক অবস্থায় থাকা একজন মহিলা দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। অতঃপর প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের পর তার গর্ভপাত ঘটে। এমতাবস্থায় উক্ত মহিলার জন্য কি রোযা ছেড়ে দেওয়া জায়েয নাকি সে রোযা চালিয়ে যাবে? আর রোযা ভাঙলে কি তার কোন গোনাহ হবে?
প্রশ্ন ২৯: গত বছর গর্ভধারণের তৃতীয় মাসে আমার গর্ভপাত ঘটে এবং পবিত্র হওয়ার আগে আমি নামায আদায় করিনি। তখন আমাকে বলা হয়েছিল, তোমার নামায পড়া উচিৎ ছিল। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি? উল্লেখ্য যে, নির্দিষ্টভাবে সেই দিনগুলোর সংখ্যা আমার জানা নেই।
প্রশ্ন ৩০: একজন মহিলা বলছে, সে তার উপর রমযানের রোযা ফরয হওয়ার পর থেকে রোযা রাখে কিন্তু মাসিক ঋতুস্রাবের কারণে ভাঙ্গা রোযাগুলোর ক্বাযা সে আদায় করে না । আর এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, ঐদিনগুলোর হিসাব তার কাছে থাকে না। এক্ষণে সে তার করণীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে চায়।
প্রশ্ন ৩১: একজন প্রশ্নকারিণী বলছেন, নামাযের সময় শুরু হওয়ার পরে কোন মহিলা ঋতুবতী হলে তার হুকুম কি? পবিত্র হওয়ার পরে কি ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করা তার উপর ওয়াজিব হবে? নামাযের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার পূর্বে পবিত্র হলেও কি অনুরূপ বিধান?
প্রশ্ন ৩২: নামাযরত অবস্থায় আমার ঋতুস্রাব এসেছে। এখন আমার করণীয় কি? আমি কি ঐ নামাযের ক্বাযা আদায় করব?
প্রশ্ন ৩৩: এক ব্যক্তি বলছেন, আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমার মায়ের বয়স ৬৫ বছর। ১৯ বছর ধরে তিনি কোন সন্তান প্রসব করেননি। বিগত তিন বছর ধরে তার রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এক্ষণে রমযানের আগমন উপলক্ষে তাঁকে নছীহতদানে বাধিত করবেন। এ জাতীয় মহিলারা কিভাবে চলবেন?
প্রশ্ন ৩৪: হাদীছ এবং বক্তব্য শোনার জন্য ঋতুগ্রস্ত অবস্থায় কাবা শরীফে কোন মহিলার অবস্থানের বিধান কি?
নামাযের ক্ষেত্রে পবিত্রতা অর্জনের বিধিবিধান
অনুচ্ছেদ ১২ টি
প্রশ্ন ৩৫: মহিলাদের সাদা বা হলদে যে পদার্থ বের হয়, সেটা কি পবিত্র নাকি অপবিত্র? উহা অবিরামভাবে বের হওয়া সত্ত্বেও কি অযু করা আবশ্যক হবে? আর বিচ্ছিন্নভাবে বের হলেই বা তার হুকুম কি? কেননা বেশীরভাগ মহিলা -তম্মধ্যে শিক্ষিত মহল উল্লেখযোগ্য- মনে করে যে, এটা স্বাভাবিক সিক্ততা, যাতে অযু করা জরূরী নয়?
প্রশ্ন ৩৬: যে মহিলার অবিরাম তরল পদার্থ বের হয়, সে যদি যে কোন এক ফরয নামাযের জন্য অযু করে, তাহলে ঐ ফরয নামাযের অযু দিয়ে পরবর্তী ফরয নামায পর্যন্ত সময়ে ইচ্ছামত নফল নামায পড়া এবং কুরআন তেলাওয়াত করা তার জন্য ঠিক হবে কি?
প্রশ্ন ৩৭: ঐ মহিলা কি ফজরের নামাযের অযু দিয়ে চাশতের নামায পড়তে পারবে?
প্রশ্ন ৩৮: উক্ত মহিলা মধ্যরাত শেষ হওয়ার পরে এশার অযুতে তাহাজ্জুদ নামায পড়লে কি শুদ্ধ হবে?
প্রশ্ন ৩৯: এশার শেষ ওয়াক্ত কোন্টি (অর্থাৎ উক্ত মহিলার নামাযের ক্ষেত্রে) এবং কিভাবে তা জানা সম্ভব?
প্রশ্ন ৪০: তরল ঐ পদার্থ যার বিচ্ছিন্নভাবে আসে, সে অযু করলে এবং অযুর পরে ও নামাযের আগে আবার তা বের হলে সেক্ষেত্রে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন ৪১: শরীর বা কাপড়ে এই তরল পদার্থ লাগলে করণীয় কি?
প্রশ্ন ৪২: এই তরল পদার্থের কারণে যে অযু করতে হয়, তাতে কি শুধু অযুর অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো ধুলেই যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন ৪৩: এই তরল পদার্থের কারণে অযু ভঙ্গের পক্ষে রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে কোন হাদীছ বর্ণিত না হওয়ার কারণ কি- অথচ মহিলা ছাহাবীগণ তাঁদের দ্বীনের বিষয়াদি নিয়ে ফৎওয়া জিজ্ঞাসার ক্ষেত্রে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন?
প্রশ্ন ৪৪: অযুর বিধান সম্পর্কে জ্ঞান না থাকার কারণে যে মহিলা অযু করে না, তার করণীয় কি?
প্রশ্ন ৪৫: “এই তরল পদার্থের কারণে অযু করতে হবে না” মর্মের অভিমত কেউ কেউ আপনার দিকে সম্বন্ধিত করে থাকে-[আপনি তাদেরকে কি বলবেন]?
প্রশ্ন ৪৬: ঋতুস্রাবের এক বা একাধিক দিন অথবা একদিনেরও কম সময় আগে মেয়েদের মেটে রঙ্গের ঘোলা ঘোলা যে পদার্থ বের হয়, তার হুকুম কি? এটা কখনও চিকন কালো সূতার আকৃতিতে বা গোটা গোটা হয়ে অথবা এ জাতীয় কোন আকৃতিতে বের হয়ে থাকে। অনুরূপভাবে ইহা ঋতুস্রাবের পরে আসলে তার হুকুমই বা কি?
হজ্জ ও ওমরার ক্ষেত্রে ঋতুস্রাবের বিধিবিধান
অনুচ্ছেদ ১৪ টি
প্রশ্ন ৪৭: ঋতুবতী মহিলা ইহ্রামের দুই রাকআত নামায কিভাবে আদায় করবে? ঋতুবতীর জন্য কুরআনের আয়াতসমূহ মনে মনে পাঠ করা কি জায়েয?
প্রশ্ন ৪৮: একজন মহিলা হজ্জের উদ্দেশ্যে বের হয়েছে এবং সফরে বের হওয়ার পর পাঁচ দিন ধরে তার ঋতুস্রাব চলছে। সে মীক্বাতে পৌঁছে গোসল করে ইহরাম বেঁধেছে- অথচ সে তখনও পবিত্র হয়নি। এরপর মক্কায় পৌঁছে হারাম শরীফের বাইরে অবস্থান করেছে এবং হজ্জ বা ওমরার কোন কাজই সে করেনি। এরপর মিনাতে দুই দিন অবস্থানের পর পবিত্র হলে গোসল করতঃ পবিত্র অবস্থায় ওমরার যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করেছে। অতঃপর তওয়াফে ইফাযার সময় তার আবার রক্ত দেখা দিয়েছে। কিন্তু সে লজ্জায় তার অভিভাবককে কিছু না বলে হজ্জের কার্যাবলী সম্পন্ন করেছে। এরপর দেশে পৌঁছে তার অভিভাবককে বিষয়টা বলেছে। এক্ষণে এর হুকুম কি?
প্রশ্ন ৪৯: ওমরার জন্য ইহরামরত এক মহিলা মক্কায় গমন করল এবং মক্কায় পৌঁছার পর সে ঋতুগ্রস্ত হলো। এদিকে তার মাহরাম পুরুষ [যার সাথে স্থায়ীভাবে বিয়ে বৈধ নয়] তৎক্ষণাত বাড়ী ফিরে যেতে বাধ্য হলো এবং মক্কায় তার আর কেউ রইল না। তাহলে উক্ত মহিলার হুকুম কি?
প্রশ্ন ৫০: হজ্জের দিনগুলোতে কোন মুসলিম মহিলা ঋতুগ্রস্ত হলে তার বিধান কি? তার ঐ হজ্জ কি তার জন্য যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন ৫১: একজন মহিলা বলছেন, আমি গত বছর হজ্জব্রত পালন করেছি এবং শারঈ ওযর থাকার কারণে আমি তওয়াফে ইফাযা ও বিদায়ী তওয়াফ ব্যতীত হজ্জের বাকী সব কাজ সম্পন্ন করেছি। যে কোন একদিন তওয়াফে ইফাযা ও বিদায়ী তওয়াফ করার জন্য মক্কায় যাব ভেবে আমি আমার বাড়ী মদীনায় ফিরে গেছি। দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে ইতিমধ্যে আমি সবকিছু থেকে হালাল হয়ে গেছি এবং ইহ্রাম অবস্থায় যা কিছু করা হারাম থাকে, তার সবগুলোই করে ফেলেছি। তওয়াফের উদ্দেশ্যে মক্কায় যাওয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাকে বলা হয়েছে যে, তোমার জন্য তওয়াফ করা ঠিক হবে না; বরং তুমি তোমার হজ্জ নষ্ট করে ফেলেছ। সেজন্য তোমাকে আগামী বছর আবার হজ্জ করতে হবে এবং সেই সাথে গরু বা উট কুরবানী করতে হবে। এক্ষণে প্রশ্ন হলো, একথা কি ঠিক? এর কি অন্য কোন সমাধান আছে? আমার হজ্জ কি নষ্ট হয়েছে? আমাকে কি পুনরায় হজ্জ করতে হবে? এ মুহূর্তে আমার করণীয় সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন। আল্লাহ আপনাকে বরকত দান করুন।
প্রশ্ন ৫২: একজন মহিলার যিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখে প্রসূতি অবস্থা শুরু হলো এবং তওয়াফ ও সাঈ ব্যতীত হজ্জের যাবতীয় রুকন সে সম্পন্ন করল। তবে দশ দিন পরে সে লক্ষ্য করল যে, প্রাথমিকভাবে সে পবিত্র হয়ে গেছে। এখন কি সে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে এবং গোসল করে হজ্জের অবশিষ্ট রুকন তওয়াফে ইফাযা [হজ্জের তওয়াফ] সম্পন্ন করবে?
প্রশ্ন ৫৩: একজন মহিলা ঋতুগ্রস্ত অবস্থায় “আস-সায়ল” [নাজদ ও ত্বায়েফবাসীদের মীক্বাত ক্বারনুল মানাযিল] থেকে ইহরাম বাঁধল। মক্কায় পৌঁছার পর সে তার কোন প্রয়োজনে জেদ্দায় গেল এবং জেদ্দাতে সে পবিত্র হলো। এরপর গোসল করে চুল আঁচড়িয়ে তার হজ্জ সম্পন্ন করল। এক্ষণে তার এই হজ্জ কি শুদ্ধ হবে? তার উপর কি কোন কিছু ওয়াজিব হবে?
প্রশ্ন ৫৪: প্রশ্নকারিণী বলছেন, আমি ওমরায় গিয়েছিলাম। কিন্তু ঋতুগ্রস্ত থাকার কারণে মীক্বাত অতিক্রম করা সত্ত্বেও ইহরাম বাঁধিনি এবং পবিত্র হওয়া পর্যন্ত মক্কায় অবস্থান করেছি। এরপর পবিত্র হয়ে মক্কা থেকেই ইহ্রাম বেঁধেছি। এক্ষণে আমার এই কাজ কি জায়েয হয়েছে? আমার উপর কি ওয়াজিব হবে?
প্রশ্ন ৫৫: প্রশ্নকারী বলেন, আমি সস্ত্রীক ওমরার জন্য ইয়াম্বু [সঊদী আরবের একটি প্রসিদ্ধ শহর] থেকে আগমন করি। কিন্তু জেদ্দায় পৌঁছার পর আমার স্ত্রী ঋতুগ্রস্ত হয়ে যায়। ফলে আমার স্ত্রী ছাড়া আমি একাকী ওমরা সম্পন্ন করি। এখন আমার স্ত্রীর ক্ষেত্রে হুকুম কি হবে?
প্রশ্ন ৫৬: “সাঈ করার স্থান” কি হারামের [কাবার] অন্তর্ভুক্ত? ঋতুবতী কি সেখানে যেতে পারে? হারামের সাঈ করার স্থানে যে যাবে, তার উপর কি তাহিয়্যাতুল মাসজিদ [মসজিদে প্রবেশের দুই রাকআত নামায] পড়া ওয়াজিব হবে?
প্রশ্ন ৫৭: প্রশ্নকারিণী বলেন, আমি হজ্জ করেছি। তবে তখন আমার মাসিক ঋতুস্রাব এসেছিল। কিন্তু লজ্জায় আমি কাউকে কিছু না বলে হারামে প্রবেশ করেছিলাম। অতঃপর নামায পড়েছিলাম এবং তওয়াফ ও সাঈ করেছিলাম। এখন আমার করণীয় কি? উল্লেখ্য যে, প্রসূতি অবস্থার পরে আমার সেই ঋতুস্রাব এসেছিল।
প্রশ্ন ৫৮: আরাফার দিনে [যিলহজ্জের ৯তারিখে] কেউ ঋতুগ্রস্ত হয়ে গেলে সে কি করবে?
প্রশ্ন ৫৯: জামরায়ে আক্বাবাতে পাথর নিক্ষেপের পর এবং তওয়াফে ইফাযার আগে যদি কোন মহিলা ঋতুগ্রস্ত হয়, তাহলে তার করণীয় কি? উল্লেখ্য যে, সে চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত এবং তার স্বামী সফরসঙ্গীদের সাথে রয়েছে। আর সফর করলে তার পক্ষে আবার ফিরে আসা সম্ভব নয়।
প্রশ্ন ৬০: যদি প্রসূতি মহিলা চল্লিশ দিনের আগে পবিত্র হয়, তাহলে তার হজ্জ কি শুদ্ধ হবে? আর যদি পবিত্র না হয়, তাহলে সে কি করবে? জানা আবশ্যক যে, সে ইতিমধ্যে হজ্জের নিয়্যত করে ফেলেছে?