আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
إِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلائِكَةِ إِنِّي خَالِقٌ بَشَراً مِنْ طِينٍ) [صّ:71]
স্মরণ করো, তোমার প্রতিপালক ফিরিস্তাদেরকে বলেছিলেন, আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি কাদা মাটি থেকে (সূরা ছব ৩৮:৭১)।
তিনি আরোও বলেন,
فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِنْ رُوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ
যখন আমি তাকে সুষম করবো এবং তাতে আমার রূহ ফুঁকে দিবো, তখন তোমরা তার প্রতি সিজদানাবত হও (সূরা ছব ৩৮:৭২)।
فَسَجَدَ الْمَلائِكَةُ كُلُّهُمْ أَجْمَعُونَ
তখন ফিরিস্তারা সকলেই সিজাদানাবত হলো (সূরা ছব ৩৮:৭৩)।[1]
خاصًّ এর উদাহরণ: আল্লাহর বাণী:
كَمَا أَرْسَلْنَا إِلَى فِرْعَوْنَ رَسُولاً
যেমন পাঠিয়েছিলাম ফিরআউনের নিকট (সূরা মুযাম্মিল ৭৩:১৫)।
فَعَصَى فِرْعَوْنُ الرَّسُولَ فَأَخَذْنَاهُ أَخْذاً وَبِيلاً
ফিরআউন সেই রসূলকে অমান্য করেছিল, ফলে আমি তাকে কঠিন শাস্তি দিয়েছিলাম (সূরা মুযযাম্মিল ৭৩:১৫)।
جنس বা জাতিবাচক أل দ্বারা বিশেষ্যপদ মা‘রেফা বা নির্দিষ্ট হলে ঐ পদটি তার সকল একককে অন্তর্ভূক্ত করে না। অতএব, যখন তুমি বলো, নারী অপেক্ষা পুরুষ উত্তম। এ কথার দ্বারা এটা উদ্দেশ্যে নয় যে, প্রত্যেক পুরুষলোক প্রত্যেক নারী থেকে উত্তম। বরং উদ্দেশ্যে হলো নারী জাতি থেকে পুরুষ জাতি উত্তম। যদিও কতিপয় নারী পুরুষ থেকে উত্তম।