আমাদের যুগের একজন শ্রেষ্ঠ মনোবিজ্ঞানী ডা. কার্লজাংগ তাঁর “The Modern Man in Search of Spirit” নামক পুস্তকের ২৬৪ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন- “বিগত ত্রিশ বছর যাবৎ পৃথিবীর সবখান থেকেই লোকজন আমার নিকট উপদেশ গ্রহণ করার জন্য এসেছে। আমি শত শত রোগী চিকিৎসা করেছি। এদের অধিকাংশই মধ্যবয়সী বা ৩৫ বছরের অধিক বয়স্ক। প্রত্যেকের সমস্যার একটিই সমাধান দেয়া হয়েছিল (আর তা হলো) ধর্মের মাঝে আশ্রয় সন্ধান করে জীবনের সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি (বা উদ্দেশ্য) ধারণ করতে সক্ষম হওয়া। আমি যথার্থই বলতে পারি যে, তারা প্রত্যেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল এ কারণে যে, বিশ্বাসীদেরকে ধর্ম যে কল্যাণ দান করে তারা তা নির্ণয় করতে পারেনি। আর যে নাকি সত্যিকার বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে না তাকে আরোগ্য করা যায় না।
وَمَنْ أَعْرَضَ عَن ذِكْرِي فَإِنَّ لَهُ مَعِيشَةً ضَنكًا وَنَحْشُرُهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ أَعْمَىٰ
আর যে ব্যক্তি আমার জিকির থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অবশ্যই তার জন্য কষ্টকর জীবন রয়েছে।” (২০-সূরা ত্বাহা: আয়াত ১২৪)
“আমি অচিরেই কাফিরদের অন্তরে ভীতির সঞ্চার করব, কেননা, তারা আল্লাহর সাথে শরীক সাব্যস্ত করেছে।” (৩-সূরা আলে ইমরান: আয়াত-১৫১)
“একের উপর আরেক অন্ধকারের স্তরসমূহ (এর মাঝে) কখনো যদি কেউ নিজের হাত বাহির করে তবে সে তা দেখতে পায় না। আর আল্লাহ যার জন্য আলো সৃষ্টি করেননি তার জন্য কোনো আলো নেই। (২৪-সূরা আন নূর: আয়াত-৪০)