স্বালাতে মুবাশ্শির তাহাজ্জুদ আবদুল হামীদ ফাইযী
তাহাজ্জুদ নামাযের কাযা
যে তাহাজ্জুদ-গুযার বান্দার কোন কারণবশত: রাতের ১১ রাকআত নামায ছুটে যায় সে তা দিনে বিশেষ করে চাশতের সময় ১২ রাকআত কাযা করতে পারে।
মহানবী (ﷺ)-এর তাহাজ্জুদ ঘুম বা ব্যথা-বেদনার কারণে ছুটে গেলে দিনে ১২ রাকআত কাযা পড়তেন। (মুসলিম, সহীহ) হযরত উমার বিন খাত্তাব (রাঃ) প্রমুখাৎ বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (ﷺ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি তার (পূর্ণ) অযীফা (তাহাজ্জুদের নামায, কুরআন ইত্যাদি) অথবা তার কিছু অংশ রেখে ঘুমিয়ে যায়, কিন্তু তা যদি ফজর ও যোহরের নামাযের মধ্যবর্তী সময়ে আদায় করে নেয় তবে তার জন্য পূর্ণ সওয়াবই লিপিবদ্ধ করা হয়, যেন সে ঐ অযীফা রাত্রেই সম্পন্ন করেছে।” (মুসলিম, সহীহ ৭৪৭নং, আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্, সুনান, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ)
তারাবীহ্, লাইলাতুল ক্বাদর বা শবে কদরের নামায ও ঈদের নামায ‘রোযা ও রমযানের ফাযায়েল ও মাসায়েল’ দ্রষ্টব্য।