আঙ্গুর রসে মানুষের হৃদয় ফুর্তিতে ভরে যায় বা ফুর্তিতে মাতাল হয়ে উঠে! (২ শমুয়েল ১৩/২৮; ইষ্টের ১/১০; গীতসংহিতা/জবুর ১০৪/১৫; উপদেশক/ হেদায়েতকারী ১০/১৯; জাকারিয়া/সখরিয় ১০/৭)। পাঠক বুঝতে পারেন না কিভাবে তা হয়! আমরা যখন আঙ্গুরের জুস পান করি তখন কোনোই ‘ফুর্তি’ হয় না!
পাঠক পড়বেন: ‘‘যাদের মনে খুব কষ্ট আছে তাদের আঙ্গুর রস দাও। তারা তা খেয়ে তাদের অভাবের কথা ভুলে যাক, তাদের দুঃখ কষ্ট আর তাদের মনে না থাকুক’’ (মেসাল/ হিতোপদেশ ৩১/৬-৭)। পাঠক আরও পড়বেন: ‘‘আমি স্বজ্ঞানে আঙ্গুর রস খেয়ে শরীরকে উত্তেজিত করলাম এবং নির্বোধের মত কাজ করে নিজেকে খুশী করবার চেষ্টা করলাম।’’ (উপদেশক/ হেদায়েতকারী ২/৩) পাঠক হতবাক হয়ে ভাববেন, আঙ্গুরের রস খেলে কিভাবে মানুষ দুঃখকষ্টের কথা ভুলে যেতে পারে? আঙ্গুরের রস খাওয়ার মধ্যে নির্বুদ্ধিতাই বা কী? আর আঙ্গুরের রস খেলে শরীরই বা কিভাবে উত্তেজিত হয়?