ফায়েদা: কীভাবে দুনিয়া ও আখিরাতের স্বার্থ বাস্তবায়িত হবে?

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিম্নোক্ত হাদীসে দুনিয়া ও আখিরাতের স্বার্থ একত্রিত করেছেন। তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

«اتَّقُوا اللَّهَ وَأَجْمِلُوا فِي الطَّلَبِ».

“তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো এবং উত্তম পন্থায় জীবিকা অন্বেষণ করো।”[1] দুনিয়া ও আখিরাতের নি‘আমত ও স্বাদ কেবল আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বনের মাধ্যমে প্রাপ্ত হবে। আর শরীর ও মনের আরাম, দুনিয়া অন্বেষণে বেশি গুরুত্ব দেওয়া বা এর প্রতি অধিক যত্নবান হওয়া, কষ্ট-ক্লেশ, একগুঁয়েমি, পরিশ্রম, দুঃখ-দুর্দশা ইত্যাদি উত্তম পন্থায় জীবিকা অন্বেষণের মাধ্যমে অর্জিত হবে।

সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করবে সে আখিরাতের সুখ ও নি‘আমত লাভে সফলকাম হবে।

আর যে ব্যক্তি উত্তম পন্থায় জীবিকা অন্বেষণ করবে সে দুনিয়ার ক্লান্তি ও দুশ্চিন্তা থেকে আরামে থাকবে। আল্লাহই সাহায্যকারী।

কবির ভাষায়:

দুনিয়া ডেকে বলছে, সৃষ্টিকুলের কেউ যদি তার কথা শুনতো। বহু দৃঢ়প্রত্যয়ী জীবনযাপনকারীকে আমি ধ্বংস করেছি, আর বহু জমাকারী আমি তা থেকে তাকে বিচ্ছিন্ন করেছি।

>
[1] ইবন মাজাহ, হাদীস নং ২১৪৪, আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১ পর্যন্ত, সর্বমোট ১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে