গুনাহ মাফের উপায় দ্বিতীয় অধ্যায় : গুনাহ মাফের উপায় শাহাদাৎ হুসাইন খান ফয়সাল (রহ.) ১ টি

আমরা সবাই গুনাহ করি। আবার ভালো কাজও করি। কিন্তু জানি না যে, কোন ভালো কাজে কীভাবে বা কত পরিমাণ গুনাহ মাফ হয়। কুরআন-হাদীসে অনেক এমন ভালো কাজের কথা বলা আছে যা করা সামান্য সময়ের ব্যপার বা খুবই কম কষ্টে সেগুলো করা যায় কিন্তু সেগুলোর ফযীলত অনেক বেশি। কোন কোন ‘আমল আছে যা জীবনের সমস্ত গুনাহ মুছে দেয় যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয় আবার কোন ‘আমল রয়েছে গুনাহগার ব্যক্তিকে এমনভাবে নিষ্পাপ করে দেয় যেভাবে সে যেদিন মায়ের পেট থেকে জন্মলাভ করেছে আবার এমন কিছু ‘আমলও আছে যা গুনাহগারের জীবনের পূর্বের ও পরের সমস্ত গুনাহ মুছে দেয়। এসব ‘আমল যদি মানুষ জানত তাহলে তারা অবশ্যই তা করত।

কুরআন ও হাদীসে এমন অনেক ভালো কাজের কথা বর্ণিত হয়েছে যে কাজগুলো করলে আল্লাহ তা‘আলা মু’মিন-মুত্তাক্বীদের পাপসমূহ দূর করবেন এবং তাদের গুনাহগুলো মাফ করে দিবেন। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

يٰۤاَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِنْ تَتَّقُوا اللهَ يَجْعَلْ لَكُمْ فُرْقَانًا وَيُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ وَيَغْفِرْ لَكُمْ وَاللهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِيمِ

‘‘হে মু’মিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর তাহলে তিনি তোমাদের জন্য ফুরকান[1] প্রদান করবেন, তোমাদের থেকে তোমাদের পাপসমূহ দূর করবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। আর আল্লাহ মহা অনুগ্রহশীল।’’[2]

অন্য এক আয়াতে তিনি আরও বলেন,

وَمَنْ يُؤْمِنْ بِاللهِ وَيَعْمَلْ صَالِحًا يُكَفِّرْ عَنْهُ سَيِّئَاتِه وَيُدْخِلْهُ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ذٰلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ

‘‘আর যে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তিনি তার পাপসমূহ মোচন করে দিবেন এবং তাকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতসমূহে, যার পাদদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হয়, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।’’[3]

আরেক আয়াতে তিনি বলেন :

وَمَنْ يَتَّقِ اللهَ يُكَفِّرْ عَنْهُ سَيِّئَاتِه وَيُعْظِمْ لَه أَجْرًا

‘‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে তিনি তার গুনাহসমূহ মোচন করে দেন এবং তার প্রতিদানকে বিশাল করে দেন।’’[4]

আল্লাহ তা‘আলা অন্যত্র বলেন :

وَالَّذِي جَاءَ بِالصِّدْقِ وَصَدَّقَ بِه أُولٰئِكَ هُمُ الْمُتَّقُونَ - لَهُمْ مَا يَشَاءُونَ عِنْدَ رَبِّهِمْ ذٰلِكَ جَزَاءُ الْمُحْسِنِينَ - لِيُكَفِّرَ اللهُ عَنْهُمْ أَسْوَأَ الَّذِي عَمِلُوا وَيَجْزِيَهُمْ أَجْرَهُمْ بِأَحْسَنِ الَّذِي كَانُوا يَعْمَلُونَ

‘‘আর যে সত্য নিয়ে এসেছে এবং যে তা সত্য বলে মেনে নিয়েছে, তারাই হল মুত্তাকী। তাদের জন্য তাদের রব-এর কাছে তা-ই রয়েছে যা তারা চাইবে। এটাই মু’মিনদের পুরস্কার। যাতে তারা যেসব মন্দ কাজ করেছিল, আল্লাহ তা ঢেকে দেন এবং তারা যে সর্বোত্তম ‘আমল করত তার প্রতিদানে তাদেরকে পুরস্কৃত করেন।’’[5]

কুরআনের অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِنَ اللَّيْلِ إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ ذٰلِكَ ذِكْرٰى لِلذَّاكِرِينَ

‘‘আর তুমি সলাত ক্বায়েম কর দিনের দু’প্রান্তে এবং রাতের প্রথম অংশে[6]। নিশ্চয় ভালোকাজসমূহ মন্দকাজগুলোকে মিটিয়ে দেয়। এটি উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশ।’’[7]

আবূ যার বর্ণিত হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :

إِتَّقِ اللهَ حَيْثُمَا كُنْتَ وَأَتْبِعْ السَّيِّئَةَ الْحَسَنَةَ تَمْحُهَا وَخَالِقِ النَّاسَ بِخُلُقٍ حَسَنٍ

‘‘তুমি যেখানেই থাক না কেন, আল্লাহকে ভয় কর এবং পাপ হয়ে গেলে পুণ্য কর, যা পাপকে মুছে ফেলবে। আর মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার কর।’’[8]

আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

وَالَّذِينَ إِذَا فَعَلُوا فَاحِشَةً أَوْ ظَلَمُوا أَنْفُسَهُمْ ذَكَرُوا اللهَ فَاسْتَغْفَرُوا لِذُنُوبِهِمْ وَمَنْ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا اللهُ وَلَمْ يُصِرُّوا عَلٰى مَا فَعَلُوا وَهُمْ يَعْلَمُونَ

‘‘আর যারা কোন অশ্লীল কাজ করলে অথবা নিজেদের প্রতি যুল্ম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে, অতঃপর তাদের গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আল্লাহ ছাড়া কে গুনাহ ক্ষমা করবে? আর তারা যা করেছে, জেনে শুনে তাদের কর্মের উপর অটল থাকে না।’’[9]

এ আয়াতের ব্যাপারে প্রখ্যাত সাহাবী ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাস্‘ঊদ বলেন,

هذه الآية خيرٌ لأهل الذنوب من الدنيا وما فيها

‘‘গুনাহগারদের জন্য এই আয়াতটি দুনিয়া ও দুনিয়ার মাঝে যা আছে তার থেকেও উত্তম।’’[10]

প্রখ্যাত তাবি‘ঈ ইবনু সীরীন (রহিমাহুল্লাহ) বলেন :

أعطانا الله هذه الآية مكان ما جعل لبني إسرائيل في كفارات ذنوبهم

‘‘আল্লাহ তা‘আলা বনী ইসরাঈলকে তাদের পাপসমূহ মোচনের জন্য যে পদ্ধতি দিয়েছিলেন তার বদলে আমাদেরকে এই আয়াত দান করেছেন।’’[11]

আবুল ‘আলিয়া (রহিমাহুল্লাহ) বলেন :

قال رجلٌ : يا رسولَ الله لو كانت كفاراتُنا ككفاراتِ بني إسرائيل ، فقال النَّبيُّ ﷺ : اللهمّ لا نبغيها - ثلاثًا - ما أعطاكم الله خيرٌ مما أعطى بني إسرائيل ، كانت بنو إسرائيل إذا أصاب أحدهم الخطيئة ، وجدها مكتوبةً على بابه وكفارَتها ، فإنْ كفَّرها كانت خزيًا في الدنيا ، وإنْ لم يكفِّرها كانت له خزياً في الآخرة ، فما أعطاكم الله خيرٌ مما أعطى بني إسرائيل قال : وَمَنْ يَعْمَلْ سُوءًا أَوْ يَظْلِمْ نَفْسَه ثُمَّ يَسْتَغْفِرِ اللهَ يَجِدِ اللهَ غَفُورًا رَحِيمًا"

এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের কাফফারাহ্ (গুনাহ মোচনের) পদ্ধতি যদি বানী ইসরাঈলের গুনাহ মোচনেরপদ্ধতির মত হতো! এ কথা শুনে নাবী (সা.) বলেন, হে আল্লাহ! আমরা এমন পদ্ধতি চাই না। (এই দু‘আ তিনবার বললেন।) তারপর তিনি বললেন, ‘‘বানী ইসরাঈলকে পাপ মোচনের জন্য যে পদ্ধতি দেয়া হয়েছিল তার থেকে আল্লাহ তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তা উত্তম। বানী ইসরাঈলের কেউ যখন কোন পাপ করে ফেলতো সেটি এবং তার কাফ্ফারা সে তার ঘরের দরজায় লেখা দেখতে পেত। যদি সে ঐ পাপের কাফ্ফারা আদায় করতো তাহলে তা তার জন্য দুনিয়ায় অপমানের কারণ হতো আর যদি সে তার কাফফারাহ্ আদায় না করতো তাহলে তা তার জন্য আখিরাতে অপমানের কারণ হবে। আল্লাহ তা‘আলা তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তা বানী ইসরাঈলকে যা দিয়েছেন তার থেকে উত্তম।’’ তারপর তিনি নিম্নোক্ত আয়াতটি তিলাওয়াত করলেন,[12]

وَمَنْ يَّعْمَلْ سُوءًا أَوْ يَظْلِمْ نَفْسَه ثُمَّ يَسْتَغْفِرِ اللهَ يَجِدِ اللهَ غَفُورًا رَّحِيمًا

‘‘আর যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করবে কিংবা নিজের প্রতি যুল্ম করবে তারপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে, সে আল্লাহকে পাবে ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু হিসেবে।’’[13]

মহান করুণাময় আল্লাহর একটি অনুগ্রহ এই যে, তিনি বান্দার নেক ‘আমলকেও পাপনাশকরূপে নির্ধারণ করেছেন। সে কথা আল্লাহ স্বয়ং পবিত্র কুরআনে ঘোষণা করেছেন।

ইবনু মাস্‘ঊদ (রাঃ) বলেন, এক ব্যক্তি এক মহিলাকে চুমা দিয়ে ফেলে। পরে সে নাবী (সা.)-এর নিকট এসে বিষয়টি জানায়। তখন আল্লাহ তা‘আলা এই আয়াত অবতীর্ণ করেন,

وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِنَ اللَّيْلِ إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ ذٰلِكَ ذِكْرٰى لِلذَّاكِرِينَ

‘‘আর তুমি সলাত ক্বায়িম কর দিনের দু’প্রান্তে এবং রাতের প্রথম অংশে। নিশ্চয় ভালোকাজ মন্দকাজকে মিটিয়ে দেয়। এটি উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশ।’’[14]

লোকটি জিজ্ঞেস করল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! এ কি শুধু আমার জন্য?’ তিনি বললেন, ‘না, এ আমার সকল উম্মাতের জন্য।’[15]

উক্ত ঘটনার ব্যাপারে আনাস বলেন, এক ব্যক্তি নাবী (সা.)-এর কাছে এসে বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমি দন্ডনীয় অপরাধ করে ফেলেছি; তাই আমার উপর দন্ড প্রয়োগ করুন।’ ইতোমধ্যে সলাতের সময় হল। সেও আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর সাথে সলাত আদায় করল। সলাত শেষ করে সে পুনরায় বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! নিশ্চয় আমি দন্ডনীয় অপরাধ করে ফেলেছি; তাই আমার উপর আল্লাহর কিতাবে ঘোষিত দন্ড প্রয়োগ করুন।’ তিনি বললেন, ‘‘তুমি কি আমাদের সাথে সলাত আদায় করেছ?’’ সে বলল, ‘জী হ্যাঁ।’ তিনি বললেন, ‘‘নিশ্চয় তোমার অপরাধ ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে।’’[16]

উক্ত হাদীসে ‘দন্ডনীয় অপরাধ’ বলতে সেই অপরাধ উদ্দেশ্য নয়, যাতে শরীয়তে নির্ধারিত দন্ড আছে; যেমন, মদপান, ব্যভিচার প্রভৃতি। কেননা এমন দন্ডনীয় অপরাধ সলাত আদায় করলেই ক্ষমা হয়ে যাবে না। আর সে দন্ড প্রয়োগ না করাও শাসকের জন্য বৈধ নয়। উল্লেখ্য বা, উপর্যুক্ত অপরাধের ক্ষেত্রে শাসক ইচ্ছা করলে ‘তা’যীর’ বা স্বল্পতম দৈহিক শাস্তি দিতে পারেন। তবে যেহেতু লোকটি নিজ থেকে অপরাধ স্বীকার করে বিচার প্রার্থনা করেছেন তাই তার ‘তা’যীর’ মওকূফ করে দেয়া হয়েছে।

আবূ ‘উসমান বলেন, একদা একটি গাছের নিচে আমি সালমান (রাঃ)-এর সাথে (বসে) ছিলাম। তিনি গাছের একটি শুষ্ক ডাল ধরে হেলিয়ে দিলেন। এতে ডালের সমস্ত পাতাগুলো ঝড়ে গেল। অতঃপর তিনি বললেন, ‘হে আবূ উসমান! তুমি আমাকে জিজ্ঞেস করবে না যে, কেন আমি এরূপ করলাম?’ আমি বললাম, কেন করলেন? তিনি বললেন, একদিন আমিও আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর সাথে গাছের নিচে ছিলাম। তিনি আমার সামনে অনুরূপ করলেন; গাছের একটি শুষ্ক ডাল ধরে হেলিয়ে দিলেন। এতে তার সমস্ত পাতা ঝড়ে পড়ল। অতঃপর বললেন, ‘‘হে সালমান! তুমি আমাকে জিজ্ঞেস করবে না কি যে, কেন আমি এরূপ করলাম?’’ আমি বললাম, কেন করলেন? তিনি উত্তরে বললেন, কোনো মুসলিম ব্যক্তি যখন সুন্দরভাবে উযূ করে পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করে তখন তার পাপরাশি ঠিক ঐভাবেই ঝড়ে যায়, যেভাবে এই পাতাগুলো ঝড়ে গেল। আর তিনি এ আয়াত পাঠ করলেন,

وَأَقِمِ الصَّلَاةَ طَرَفَيِ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِنَ اللَّيْلِ إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ ذٰلِكَ ذِكْرَى لِلذَّاكِرِينَ

‘‘আর তুমি সলাত ক্বায়িম কর দিনের দু’প্রান্তে এবং রাতের প্রথম অংশে। নিশ্চয় ভালোকাজ মন্দকাজকে মিটিয়ে দেয়। এটি উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশ।’’[17]

‘আমলে সালেহ বা সৎকর্ম করলে পাপ মোচন হয়, সে কথা আরো একটি হাদীসে স্পষ্ট হয়।

নাবী (সা.) বলেছেন :

فِتْنَةُ الرَّجُلِ فِى أَهْلِه وَمَالِه وَنَفْسِه وَوَلَدِه وَجَارِه يُكَفِّرُهَا الصِّيَامُ وَالصَّلَاةُ وَالصَّدَقَةُ وَالْأَمْرُ بِالْمَعْرُوفِ وَالنَّهْىُ عَنِ الْمُنْكَرِ

‘‘মানুষের পরিবার, ধন-সম্পদ, নিজ, সন্তান-সন্ততি ও প্রতিবেশীর ব্যাপারে কৃত পাপকে সিয়াম, সলাত, দান-সদাক্বাহ্, সৎকাজের আদেশ ও মন্দ কাজে নিষেধ (ইত্যাদি পুণ্যকর্ম) নাশ করে দেয়।’’[18]

দৈনন্দিন জীবনের প্রত্যেক ‘ইবাদাত ও সৎকর্ম পাপসমূহকে নিশ্চিহ্ন করে। নিশ্চয় এটা তার জন্য মহান করুণাময়ের বিশেষ করুণা। পাপধ্বংসী বহু নেক ‘আমলের ফলে সে নিষ্পাপ হয়ে ওঠে।

[1]. অর্থাৎ তিনি তোমাদের মধ্যে আন্তরিক দৃঢ়তা, বিচক্ষণ ক্ষমতা ও সুন্দর হিদায়াত সৃষ্টি করে দেবেন যার মাধ্যমে তোমরা হক ও বাতিলের পার্থক্য করতে পারবে। (যুবদাতুত্ তাফসীর)

[2]. সূরা আল আনফাল ০৮ : ২৯।

[3]. সূরা আত্ তাগা-বুন ৬৪ : ০৯।

[4]. সূরা আত্ব ত্বলাক্ব ৬৫ : ০৫।

[5]. সূরা আয্ যুমার ৩৯ : ৩৩-৩৫।

[6]. দিনের প্রথম প্রান্তে ফজরের সলাত, দ্বিতীয় প্রান্তে যোহর ও আসরের সলাত আর রাতের প্রথম অংশে মাগরিব ও ইশার সলাত। [তাফসীর ইবনু কাসীর, তাইসীরম্ন কারীমির রহমান]।

[7]. সূরা হূদ ১১ : ১১৪।

[8]. জামি আত্ তিরমিযী : ১৯৮৭, হাদীসটি হাসান বা হাসান সহীহ।

[9]. সূরা আ-লি ‘ইমরা-ন ০৩ : ১৩৫।

[10]. জামিউল উলূম ওয়াল হিকাম।

[11]. জামিউল উলূম ওয়াল হিকাম।

[12]. ইবনু রাজাব আল হাম্বালী, জামিউল উলূম ওয়াল হিকাম, ঘটনাটি ইমাম ইবনু জারীর আত্ তাবারী (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর তাফসীরে উল্লেখ করেছেন।

[13]. সূরা আন্ নিসা ০৪ : ১১০।

[14]. সূরা হূদ ১১ : ১১৪।

[15]. সহীহুল বুখারী : ৫২৬; সহীহ মুসলিম : ৭১৭৭।

[16]. সহীহুল বুখারী : ৬৮২৩; সহীহ মুসলিম : ৭১৮২।

[17]. সূরা হূদ ১১ : ১১৪; মুসনাদ আহমাদ : ২৩৭৫৮; হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী।

[18]. সহীহুল বুখারী : ৫২৫; সহীহ মুসলিম : ৭৪৫০।