সাহাবীগণ বিভিন্নভাবে ধন্য হয়েছেন; তার মধ্যে একটি হলো যে, ওহীর মাধ্যমে তাদেরকে তাদের মর্যাদা জানিয়ে দেয়া হয়েছে। নিম্নোক্ত আয়াতটি-
১. আবু বকর (রাঃ) সম্বন্ধে নাযিল হয়েছে-
“আর শুদ্ধির জন্য তার সম্পদ দান করে।” (৯-সূরা তাওবাঃ আয়াত-১৭-১৮)
২. নিম্নোক্ত হাদীসে উমর (রাঃ) সম্বন্ধে শুভ সংবাদ দেয়া হয়েছে-
رأيت قصرا ابيض فى الجنة قلت لمن هذا القصر قيل لى لعمر بن الخطاب
ভাবাৰ্থঃ “জান্নাতে আমি একটি সাদা প্রাসাদ দেখলাম। আমি জিজ্ঞাসা করলাম; এটি কার? আমাকে বলা হলোঃ এটি উমরের।”
৩. উসমান (রাঃ)-এর জন্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোয়া করেছেন-
اللهم اغفر لعثمان ما تقدم من ذنبه وما تاخر
ভাবার্থঃ “হে আল্লাহ্! আপনি উসমানের আগে-পিছের সব পাপ ক্ষমা করে দিন।”
৪. আলী (রাঃ) সম্বন্ধে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিম্নোক্ত কথা বলেছেন-
رجُلٌ يحبُّ الله ورسوله ويُحبُّه الله ورسوله
ভাবার্থ” “(আলী) এমন লোক যিনি আল্লাহ ও তার রাসূলকে ভালোবাসেন এবং আল্লাহ্ ও তার রাসূলও তাকে ভালোবাসেন।”
৫. সা’দ ইবনে মুয়াজ সম্বন্ধে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
اهتز له عرش الرحمٰن
ভাবার্থঃ “পরম করুণাময়ের আরশ তার জন্য কেপে উঠেছে।”
৬. হানযালাহর (রাঃ) ইনতেকালের পর তার সম্বন্ধে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
غسلته ملائكة الرحمٰن
ভাবার্থঃ “পরম করুণাময়ের ফেরেশতারা তাকে গোসল দিয়েছে।”