উমর (রাঃ) বলেছেন- “আমরা যে উত্তম জীবন লাভ করেছি তা ধৈর্যের মাধ্যমেই এসেছে।”
তিনি আরো বলেছেন- “আমরা যে উত্তম জীবনের অভিজ্ঞতা লাভ করেছি তা ধৈর্যের জীবন এবং ধৈর্য যদি মানুষ হতো তবে সে সবচেয়ে বেশি উদার হতো।”
আলী (রাঃ) বলেন- “বাস্তবিকই ঈমানের জন্য ধৈর্য হলো এমনটি যেমনটি নাকি দেহের জন্য মাথা। মাথা কাটা গেলে দেহ ধ্বংস প্রাপ্ত হয়” অর্থাৎ ধৈর্য না থাকলে ঈমান বা বিশ্বাসও নষ্ট হয়ে যায়।
এরপর তিনি উচ্চস্বরে বলেছেন- “নিশ্চয়, যার ধৈর্য নেই তার ঈমানও নেই”
তিনি আরো বলেন- “ধৈর্য এমন এক বাহন যা কখনও হোচট খায় না।”
হাসান (রহঃ) বলেছেন- “ধৈর্য এমন এক কল্যাণের ভাণ্ডার যা আল্লাহ তা'আলা তার বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে যোগ্য মনে করেন শুধুমাত্র তাকেই দান করেন।”
ওমর ইবনে আব্দুল আজীজ (রহঃ) বলেছেন- “আল্লাহ তা'আলা যদি তার কোন বান্দাকে কোন নেয়ামত দিয়ে তা ছিনিয়ে নিয়ে তার বদলে তাকে ধৈর্য প্রদান করেন তবে ধৈর্যই (ঐ ছিনিয়ে নেয়া নেয়ামতের চেয়ে) উত্তম।”
সুলাঈমান ইবনুল কাসিম বলেছেন- “ধৈর্য ছাড়া সকল কাজের প্রতিদানই জানা আছে।”
“একমাত্র ধৈর্যশীলদেরকেই তাদের প্রতিদান অধিক মাত্রায় বেহিসাবে দেয়া হবে।” (৩৯-সূরা আয যুমার: আয়াত-১০)