কোন মোসলমানকে নিয়ে ঠাট্টা-মশ্কারা করা হারাম ও কবীরা গুনাহ্।
আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন:
«يَآ أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا لَا يَسْخَرْ قَوْمٌ مِّنْ قَوْمٍ، عَسَى أَنْ يَّكُوْنُوْا خَيْرًا مِّنْهُمْ، وَلَا نِسَآءٌ مِّنْ نِّسَآءٍ، عَسَى أَنْ يَّكُنَّ خَيْرًا مِّنْهُنَّ، وَلَا تَلْمِزُوْآ أَنْفُسَكُمْ، وَلَا تَنَابَزُوْا بِالْأَلْقَابِ، بِئْسَ الْاِسْمُ الْفُسُوْقُ بَعْدَ الْإِيْمَانِ، وَمَنْ لَّـمْ يَتُبْ فَأُوْلَآئِكَ هُمُ الظَّالِمُوْنَ».
‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের মধ্যকার কোন পুরুষ যেন অন্য কোন পুরুষকে নিয়ে ঠাট্টা না করে। কারণ, যাকে নিয়ে ঠাট্টা করা হচ্ছে হয় তো বা সে (আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট) ঠাট্টাকারীর চাইতেও উত্তম। তেমনিভাবে তোমাদের মধ্যকার কোন মহিলা যেন অন্য কোন মহিলাকে নিয়ে ঠাট্টা না করে। কারণ, যাকে নিয়ে ঠাট্টা করা হচ্ছে হয় তো বা সে (আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট) ঠাট্টাকারিণীর চাইতেও উত্তম। তোমরা কেউ একে অন্যের প্রতি দোষারোপ করো না এবং মন্দ নামে ডেকো না। কারণ, ঈমানের পর কুফরি খুবই নিকৃষ্টতম ভূষণ। যারা এ রকম আচরণ থেকে তাওবা করবে না তারা অবশ্যই যালিম’’।(’হুজুরাত : ১১)
ঠাট্টা বলতেই তা একটি হারাম কাজ। চাই তা কথার মাধ্যমেই হোক অথবা অভিনয়ের মাধ্যমে। চাই তা ইঙ্গিতে হোক অথবা প্রকাশ্যে। চাই তা কোন ব্যক্তির গঠন নিয়েই হোক অথবা তার কথা নিয়ে কিংবা তার কোন বৈশিষ্ট্য নিয়ে।