আযানের পর কোন ওযর ছাড়া জামাতে নামায না পড়ে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া আরেকটি হারাম কাজ।
আবুশ্শা’সা’ (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
كُنَّا قُعُوْدًا فِيْ الـْمَسْجِدِ مَعَ أَبِيْ هُرَيْرَةَ ، فَأَذَّنَ الْـمُؤَذِّنُ، فَقَامَ رَجُلٌ مِنَ الـْمَسْجِدِ يَمْشِيْ، فَأَتْبَعَهُ أَبُوْ هُرَيْرَةَ بَصَرَهُ حَتَّى خَرَجَ مِنَ الـْمَسْجِدِ، فَقَالَ أَبُوْ هُرَيْرَةَ : أَمَّا هَذَا فَقَدْ عَصَى أَبَا الْقَاسِمِ .
‘‘আমরা একদা আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) এর সাথে মসজিদে বসা ছিলাম। এমতাবস্থায় মুআয্যিন আযান দিলো। তখন জনৈক ব্যক্তি মসজিদ থেকে বের হয়ে যাচ্ছিলো। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) তার দিকে অপলক তাকিয়েই থাকলেন যতক্ষণ না সে মসজিদ থেকে বের হয়ে গেলো। তখন আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) বললেন: এ তো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিরুদ্ধাচরণ করলো’’। (মুসলিম ৫/১৬২)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
إِذَا أَذَّنَ الْـمُؤَذِّنُ فَلَا يَخْرُجْ أَحَدٌ حَتَّى يُصَلِّيَ.
‘‘যখন মুআয্যিন আযান দিবে তখন তোমাদের কেউ (মসজিদ থেকে) বের হবে না যতক্ষণ না সে (উক্ত মসজিদে) নামায পড়ে নেয়’’।