175- اللَّهُ أَكْبَرُ، اللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيمَانِ، وَالسَّلاَمَةِ وَالْإِسْلاَمِ، وَالتَّوْفِيقِ لِمَا تُحِبُّ رَبَّنَا وَتَرْضَى، رَبُّنَا وَرَبُّكَ اللَّهُ.
(আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হুম্মা আহিল্লাহু ‘আলাইনা বিলআমনি ওয়ালঈমানি ওয়াস্সালা-মাতি ওয়াল-ইসলা-মি, ওয়াত্তাওফীকি লিমা তুহিব্বু রব্বানা ওয়া তারদ্বা, রব্বুনা ওয়া রব্বুকাল্লাহ)
১৭৫- “আল্লাহ সবচেয়ে বড়। হে আল্লাহ! এই নতুন চাঁদকে আমাদের উপর উদিত করুন নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সাথে; আর হে আমাদের রব্ব! যা আপনি পছন্দ করেন এবং যাতে আপনি সন্তুষ্ট হন তার প্রতি তাওফীক লাভের সাথে। আল্লাহ আমাদের রব্ব এবং তোমার (চাঁদের) রব্ব।”[1]
176-(1) «ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ العُرُوقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ».
(যাহাবায-যামাউ ওয়াবতাল্লাতিল ‘উরূকু ওয়া সাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লা-হু)।
১৭৬-(১) “পিপাসা মিটেছে, শিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং আল্লাহ্ চান তো সওয়াব সাব্যস্ত হয়েছে।”[1]
177-(2) «اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِي وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ أَنْ تَغْفِرَ لِي».
(আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিরহ্মাতিকাল্লাতী ওয়াসি‘আত কুল্লা শাই’ইন আন তাগফিরা লী)।
১৭৭-(২) “হে আল্লাহ! আপনার যে রহমত সকল কিছু পরিব্যাপ্ত করে রেখেছে তার উসীলায় আবেদন করি, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।”[2]
[2] হাদীসটি সংকলন করেছেন, ইবন মাজাহ্ ১/৫৫৭, নং ১৭৫৩; যা মূলত আবদুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমার দো‘আ। আর হাফেয ইবন হাজার তাঁর তাখরীজুল আযকারে এটার সনদকে হাসান বলেছেন। শরহুল আযকার, ৪/৩৪২।
১৮৫- “যদি কাউকে খাবারের দাওয়াত দেওয়া হয় সে যেন তাতে সাড়া দেয়; তারপর যদি সে রোযাদার হয়, তবে যেন সে তার (খাবার ওয়ালার) জন্য দো‘আ করে, আর যদি রোযা ভঙ্গকারী হয়, তবে যেন সে খায়।”[1]
186- «إِنِّي صَائِمٌ، إِنِّي صَائِمٌ».
(ইন্নি সা‘ইমুন, ইন্নি সা’ইমুন)
১৮৬- “নিশ্চয় আমি রোযাদার, নিশ্চয় আমি রোযাদার।”[1]