এ নামাযে উচ্চস্বরে সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর প্রথম রাকআতে সূরা ক্বাফ এবং দ্বিতীয় রাকআতে সূরা ক্বামার পড়া সুন্নত।[1]

অনুরূপ প্রথম রাকআতে সূরা আ’লা এবং দ্বিতীয় রাকআতে সূরা গাশিয়াহ পাঠ করাও সুন্নত। এমনকি ঈদ ও জুমআহ একই দিনে সংঘটিত হলে উভয় নামাযেই উভয় সূরা পাঠ করা সুন্নত।[2]

[1] (আহমাদ, মুসনাদ ৫/৭, মুসলিম ৮৯১, আবূ দাঊদ ১১৫৪, তিরমিযী ৫৩৪, নাসাঈ ১৫৬৬, ইবনে মাজাহ ১২৮২, দারেমী, সুনান ১৫৬৮নং, বাইহাকী ৩/২৯৪)

[2] (মুসলিম ৮৭৮, তিরমিযী ৫৩৩, নাসাঈ ১৫৬৭, ইবনে মাজাহ ১২৮১, ১২৮৩নং)