উত্তম সময় হলো ১০ই যিলহজ্জ ঈদের দিন কংকর নিক্ষেপ, কুরবানী করা ও চুল কাটার পর তাওয়াফে ইফাদা করা। তবে সেদিন ফজর উদয় হওয়ার পরই তাওয়াফে ইফাদার সময় শুরু হয়ে যায়।

ইমাম আবূ হানিফা (রহঃ)-এর মতে ১০, ১১ ও ১২ই যিলহজ্জ-এ ৩ দিনের যে কোন দিন বা রাতে তাওয়াফে ইফাদা করে ফেলা ওয়াজিব। এ সময়ের মধ্যে না পারলে দম দিতে হবে। পক্ষান্তরে একই মাযহাবের ইমাম আবূ ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মাদের মতে ১২ই যিলহজ্জের পরও যে কোন দিন তাওয়াফে ইফাদা করা যায়। এজন্য কোন প্রকার দম দেয়া লাগবে না, (البدائع الصنائع) এ সময়ে তাওয়াফ ও সাঈতে প্রচন্ড ভীড় হয় বিধায় বৃদ্ধ, অসুস্থ, শিশু, নারী ও অক্ষম হাজীদের দু’তিন দিন পর তাওয়াফ-সাঈ করা ভাল মনে করছি।

এ তাওয়াফ উমরার তাওয়াফের মতই। এ বিষয়ে পূর্ববর্তী [৭ম] অধ্যায়ে দেখুন।

১৭৪- তাওয়াফে ইফাদা শেষে যে সাঈ করা হয় তার হুকুম ও নিয়ম কি?

উক্ত সাঈ ওয়াজিব। কেউ কেউ বলেছেন এটা ফরয। উমরার সাঈর মতই এ সাঈ। যে কোন পোষাক পরে এ সাঈ করা যায়। বিস্তারিত দেখুন পূর্ববর্তী [৮ম] অধ্যায়ে।

দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে