এই পুস্তকের প্রথম অংশে উল্লেখ করা হয়েছে যে, কাযা উমরী বা উমরী কাযা নামাযের অস্তিত্ব শরীয়তে নেই। বিধায় তা বিদআত।

বিদআতীরা বলে, যদি কোন লোকের বহু সময়ের নামায কাযা হয়ে থাকে এবং সে তার সংখ্যা জানে না, তবে সে জুমআর দিন ফরয নামাযের পূর্বে ৪ রাকআত নফল নামায এক সালামে আদায় করবে। এই নামাযে প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতিহার পর আয়াতুল কুরসী ৭ বার এবং সূরা কাওসার ১৫ বার পড়বে। এই নামায পড়লে নামাযী ও তার পিতা-মাতার (?) অসংখ্যকাযা নামায নাকি আল্লাহ মাফ করে দিবেন!