বীর্যপাত বা পুরুষালি স্রাব হলে শুধু গোসল করে পাক হলেই হবে না, পাপের শাস্তি হিসেবে সারাদিন ‘নির্জন একাকিত্ব’ ভোগ করতে হবে এবং গুনাহের কোরবানি দিতে হবে। ‘‘কোন পুরুষের বীর্যপাত হলে তাকে পানি দিয়ে তার গোটা শরীরটা ধুয়ে ফেলতে হবে, আর সন্ধ্যা পর্যন্ত সে নাপাক অবস্থায় থাকবে। কোন কাপড় বা চামড়ার জিনিসে বীর্য লাগলে সেটা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে, আর সন্ধ্যা পর্যন্ত সেটা নাপাক থাকবে। কোন পুরুষ যখন কোন স্ত্রীলোক নিয়ে শোয় তখন বীর্যপাত হলে দু’জনকেই পানিতে গোসল করে ফেলতে হবে, আর তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত নাপাক অবস্থায় থাকবে। (লেবীয় ১৫/১৬-১৮)
‘‘কোন লোকের পুরুষাংগের যে কোন রকমের অস্বাভাবিক স্রাব নাপাক। ... আট দিনের দিন তাকে দু’টা ঘুঘু না হয় দু’টা কবুতর নিয়ে মিলন-তাম্বুর দরজার কাছে মাবুদের সামনে আসতে হবে এবং তা ইমামের কাছে দিতে হবে। ইমাম সেই দু’টার একটা দিয়ে গুনাহের কোরবানী এবং অন্যটা দিয়ে পোড়ানো-কোরবানী দেবে। স্রাবের দরুন লোকটির যে নাপাক অবস্থা হয়েছিল তার জন্য এভাবে মাবুদের সামনে তার নাপাকী ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে’’ ( লেবীয় ১৫/২-১৫)। কি. মো.-১৩: ‘‘এভাবে ইমাম তার প্রমেহের কারণে তার জন্য মাবুদের সম্মুখে কাফফারা দেবে।