আল-কুলাইনী ফুরু‘উল কাফী (فروع الكافي) নামক গ্রন্থে উল্লেখ করেন:
“আবূ জাফর আ. থেকে বর্ণিত: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকালের পর তিনজন ব্যতীত বাকি সকল মানুষ ধর্মত্যাগীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছে; তখন আমি জিজ্ঞাসা করলাম: সে তিন ব্যক্তি কে? জওয়াবে তিনি বললেন: মিকদাদ ইবনুল আসওয়াদ, আবূ যর আল-গিফারী এবং সালমান ফারসী।”[1]
আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মাজলিসী ফারসি ভাষায় উল্লেখ করেন, যার অনুবাদ হল:
“নিশ্চয় আবূ বকর এবং ওমর উভয় হলেন: ফেরাউন ও হামান।”[2]
আল-মাজলিসী ফারসি ভাষায় আরও উল্লেখ করেন, যার অনুবাদ হল:
“ ‘তাকরীবুল মা‘আরেফ’ (تقريب المعارف) নামক গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আলী ইবন হোসাইনকে উদ্দেশ্য করে তার মাওলা (মুক্ত দাস) বলল: আপনার উপর আমার খেদমতের হক রয়েছে; সুতরাং আপনি আমাকে আবূ বকর ও ওমর সম্পর্কে সংবাদ দিন? তখন আলী ইবন হোসাইন বলল: তারা উভয়ে কাফির ছিল। আর যে ব্যক্তি তাদেরকে ভালবাসবে, সেও কাফির।”[3]
আল-মাজলিসী ফারসি ভাষায় আরও উল্লেখ করেন, যার অনুবাদ হল:
“আবূ হামযা আত-সামালী বর্ণনা করেন, তিনি ইমাম যাইনুল আবেদীনকে আবূ বকর ও ওমরের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন? তখন তিনি বললেন: তারা উভয়ে কাফির ছিল। আর আর যে ব্যক্তি তাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে, সেও কাফির। আর এই অধ্যায়ে বিভিন্ন গ্রন্থে বহু হাদিস রয়েছে; তার অধিকাংশই ‘বিহারুল আনওয়ার’ (بحار الأنوار) নামক গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে।”[4]
আল-মাজলিসী ফারসি ভাষায় আরও উল্লেখ করেন, যার অনুবাদ হল:
“আর তাকে মুফাদ্দাল জিজ্ঞাসা করল, এই আয়াতে কারীমার মধ্যে ফির‘আউন ও হামান বলতে কাদের বুঝানো হয়েছে? তখন তিনি জবাব দিলেন, তাদের দ্বারা উদ্দেশ্য হল: আবূ বকর ও ওমর।”[5] (নাউযুবিল্লাহ)।
আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মাজলিসী ফারসি ভাষায় উল্লেখ করেন, আরবিতে (বাংলায়) যার অর্থ হল:
“সালমান (ফারসী) বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকালের পর চারজন ব্যতীত বাকি সকল মানুষ মুরতাদ বা ধর্মত্যাগী হয়ে গেছে। আর রাসূলের পরে মানুষ হয়ে গেল হারুন ও তার অনুসারীদের মত এবং গো বৎস ও তার পূজারীদের পর্যায়ভুক্ত। সুতরাং আলী হল হারুনের পদমর্যাদায়, আর আবূ বকর হল গরুর বাছুরের মর্যদার এবং ওমর হল সামেরীর পদমর্যাদার।”
আর ‘মা‘রেফাতু আখবারির রিজাল’ (معرفة أخبار الرجال), (রিজালু কাশি)-এর গ্রন্থকার কাশি উল্লেখ করেন:
“আবূ জাফর আ. বলেন: তিন ব্যক্তি ব্যতীত বাকি সকল মানুষ মুরতাদ বা ধর্মত্যাগী হয়ে গেছে। আর সে তিন ব্যক্তি হলেন: সালমান, আবূ যর ও মিকদাদ; তিনি বলেন, আমি বললাম: অতঃপর ‘আম্মার? তখন তিনি বলেন: সে অহংকার প্রদর্শন করেছিল, অতঃপর সে ফিরে এসেছে। অতঃপর তিনি বলেন: আমি যদি এমন কোন একজনকে চাই, যার মধ্যে কোন সন্দেহ-সংশয় অনুপ্রবেশ করেনি, তিনি হলেন মিকদাদ; আর সালমানের ব্যাপারটি হল, তার হৃদয়ে বাধাদানকারী বাধা প্রদান করেছে ...। আর আবূ যরের বিষয়টি হল, তাকে আমীরুল মুমিনীন চুপ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন; আর আল্লাহর ব্যাপারে তাকে কোন নিন্দুকের নিন্দা স্পর্শ করতে পারে না; ফলে তিনি কথা বলতে অস্বীকার করেন।”[6]
কাশি আরও বর্ণনা করেন:
“আবূ জাফর আ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তিকালের পর তিনজন ব্যতীত বাকি সকল মানুষ ধর্মত্যাগীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছে; তখন আমি জিজ্ঞাসা করলাম: সে তিন ব্যক্তি কে? জওয়াবে তিনি বললেন: মিকদাদ ইবনুল আসওয়াদ, আবূ যর আল-গিফারী এবং সালমান ফারসী। অতঃপর জনগণ কিছুদিন পরেই জানতে পারল এবং সে বলল, তারা (তিনজন) ঐসব ব্যক্তি, যাদের উপর নির্যাতনের ষ্টীম রোলার চলেছে, অথচ তারা আবূ বকরের নিকট আনুগত্যের শপথ বাক্য পাঠ করতে অস্বীকার করেন।”[7]
কাশি আরও বর্ণনা করেন:
“কুমাইত বলল, হে আমার নেতা! আমি আপনাকে একটি মাস’আলা জিজ্ঞাসা করব; অতঃপর তিনি বললেন: জিজ্ঞাসা কর, তখন সে বলল, আমি আপনাকে দুই ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছি; তখন তিনি বললেন, হে কুমাইত ইবন যায়েদ! ইসলামের মধ্যে যত রক্তপাত, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন এবং অবৈধভাবে যৌনকাম চরিতার্থ করার দায়ভার রয়েছে তা তাদের (দুই ব্যক্তির) ঘাড়ে বর্তাবে ঐ দিন পর্যন্ত, যেদিন আমাদের ইমাম (মাহদী) দাঁড়াবে; আর আমরা বনু হাশিমের জনসমষ্টি আমাদের বড় ও ছোটদেরকে নির্দেশ দিচ্ছি তাদেরকে গালি দিতে এবং তাদের থেকে মুক্তি ঘোষণা করতে।”[8]
কাশি আরও বর্ণনা করেন:
“ওরদ ইবন যায়েদ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবূ জাফর আ.কে উদ্দেশ্য করে বলেছি: আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করুন, কুমাইতের পা দেখা যাচ্ছে (সে এসেছে)। তখন তিনি বললেন, তুমি তাকে আমার নিকট প্রবেশ করাও; অতঃপর কুমাইত তাকে শায়খাইন তথা আবূ বকর ও ওমর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করল; জওয়াবে আবূ জাফর আ. তাকে বললেন: রক্তপাত করা এবং আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও আলী আ.-এর বিধানের পরিপন্থী রায় পেশ করার দায়ভার তাদের উভয়ের ঘাড়ের উপর বর্তাবে; তখন কুমাইত বলল: আল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান), আল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান), আমার জন্য যথেষ্ট, আমার জন্য যথেষ্ট।”[9]
আলী ইবন ইবরাহীম আল-কুমী তার তাফসীরের মধ্যে উল্লেখ করেন:
“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের মধ্যে অল্পসংখ্যক ব্যতীত মুনাফিক হতে কেউ বাকি নেই।”[10]
আল-কুমী তার তাফসীরের মধ্যে আরও উল্লেখ করেন:
﴿أَلۡقَى ٱلشَّيۡطَٰنُ فِيٓ أُمۡنِيَّتِهِۦ﴾ [الحج: ٥٢]
“শয়তান তার কথা-বার্তায় বাতিল ঢেলে দিয়েছে; অর্থাৎ- আবূ বকর ও ওমরের চিন্তাধারায়।”[11]
মকবুল আহমদ তার ‘তরজমাতু লি মা‘আনিল কুরআন’ (ترجمة لمعاني القرآن)-এর মধ্যে উর্দু ভাষায় বলেন, যার অনুবাদ হল:
“"الفحشاء (অশ্লীলতা) দ্বারা উদ্দেশ্য হল প্রথম নেতা আবূ বকর; "المنكر" (মন্দ) দ্বারা উদ্দেশ্য হল দ্বিতীয় শাইখ ওমর এবং "البغي" (বিদ্রোহ) দ্বারা উদ্দেশ্য হল তৃতীয় পর্দা ওসমান।”[12]
মকবুল আহমদ উর্দু ভাষায় আরও বলেন, যার অনুবাদ হল:
“ "الكفر"(অস্বীকার) দ্বারা উদ্দেশ্য হল প্রথম নেতা আবূ বকর; "الفسوق" (পাপাচার) দ্বারা উদ্দেশ্য হল দ্বিতীয় শাইখ ওমর এবং "العصيان" (অমান্য করা) দ্বারা উদ্দেশ্য হল তৃতীয় পর্দা ওসমান।”[13]
মকবুল আহমদ তার ‘তরজমাতুল কুরআন’-এর মধ্যে উর্দু ভাষায় বলেন, যার অনুবাদ হল:
“মোটকথা, এই বিষয়টি নতুন নয়; বরং তোমার পূর্বে আল্লাহ যত নবী, রাসূল ও মুহাদ্দিস প্রেরণ করেছেন, শয়তান তার কামনা-বাসনায় তার ইচ্ছানুযায়ী বাতিল চিন্তাধারা ঢেলে দিয়েছে, যেমনিভাবে সেখানে শয়তান তার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে দুইজনকে পাঠিয়েছে; আর তারা হল: আবূ বকর ও ওমর।”[14]
হে মানব মণ্ডলী! তোমরা এই নোংরা বর্ণনাসমূহের ব্যাপারের চিন্তা-ভাবনা কর, যেগুলো শিয়া সম্প্রদায়ের পূর্ববর্তী ও পরবর্তীগণ কর্তৃক আল-কুরআনুল কারীমের অর্থসমূহ বিকৃতিকরণের সংবাদ (ম্যাসেজ) দিচ্ছে; আরও সংবাদ দিচ্ছে তাদের পক্ষ থেকে আল-কুরআনের মনগড়া তাফসীর প্রসঙ্গে, যে ব্যাপারে আল্লাহ কোন কিছু নাযিল করেন নি; আরও জানিয়ে দিচ্ছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বড় বড় সাহাবীদের উপর তাদের দেয়া মিথ্যা অপবাদ সম্পর্কে, যাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং সঠিক পন্থায় তা‘লীম (শিক্ষা) ও তারবিয়ত (প্রশিক্ষণ) দিয়েছেন এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করেছেন। আর আল-কুরআন তাদেরকে আল্লাহর পক্ষ থেকে জান্নাত, ক্ষমা ও সন্তুষ্টির সনদ (certificate) দিয়েছে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট; আর তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট।
সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা তাদের ব্যাপারে তাঁর কুরআনে বলেন:
﴿وَأَعَدَّ لَهُمۡ جَنَّٰتٖ تَجۡرِي تَحۡتَهَا ٱلۡأَنۡهَٰرُ خَٰلِدِينَ فِيهَآ أَبَدٗا﴾ [التوبة: 100]
“এবং তিনি তাদের জন্য জান্নাত প্রস্তুত করেছেন, যার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত, যেথায় তারা চিরস্থায়ী হবে।”— (সূরা আত-তাওবা: ১০০)
তিনি আরও বলেন:
﴿أُوْلَٰٓئِكَ هُمُ ٱلۡمُؤۡمِنُونَ حَقّٗاۚ لَّهُمۡ دَرَجَٰتٌ عِندَ رَبِّهِمۡ ...﴾ [سورة الأنفال: 4]
“তারাই প্রকৃত মুমিন। তাদের প্রতিপালকের নিকট তাদেরই জন্য রয়েছে মর্যাদা; ... ”— (সূরা আল-আনফাল: ৪)
আর তাদের সম্পর্কে তিনি আরও বলেন:
﴿وَأَلۡزَمَهُمۡ كَلِمَةَ ٱلتَّقۡوَىٰ وَكَانُوٓاْ أَحَقَّ بِهَا وَأَهۡلَهَا﴾ [سورة الفتح: 26]
“আর তাদেরকে তাকওয়ার বাক্যে সুদৃঢ় করলেন এবং তারাই ছিল এর অধিকতর যোগ্য ও উপযুক্ত”— (সূরা আল-ফাতহ: ২৬)
তাদের সম্পর্কে তিনি আরও বলেন:
﴿وَلَٰكِنَّ ٱللَّهَ حَبَّبَ إِلَيۡكُمُ ٱلۡإِيمَٰنَ وَزَيَّنَهُۥ فِي قُلُوبِكُمۡ وَكَرَّهَ إِلَيۡكُمُ ٱلۡكُفۡرَ وَٱلۡفُسُوقَ وَٱلۡعِصۡيَانَ﴾ [سورة الحجرات: 7]
“কিন্তু আল্লাহ তোমাদের নিকট ঈমানকে প্রিয় করেছেন এবং তাকে তোমাদের হৃদয়গ্রাহী করেছেন; আর কুফরী, পাপাচার ও অবাধ্যতাকে করেছেন তোমাদের নিকট অপ্রিয়।”— (সূরা আল-হুজুরাত: ৭)
তিনি আরও বলেন:
﴿ وَكُلّٗا وَعَدَ ٱللَّهُ ٱلۡحُسۡنَىٰ﴾ [سورة النساء: 95]
“আল্লাহ সকলকেই কল্যাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।”— (সূরা আন-নিসা: ৯৫)
এগুলো ছাড়া আরও বহু আয়াতে তাদের মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে।আর আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের শত্রু এবং ইসলাম ও মুসলিমের শত্রু আবদুল্লাহ ইবন সাবা ইহুদী ও তার অনুসারী বিপথগামী শিয়াগণ ভ্রান্ত আকিদাসমূহ প্রচার করেছে এবং তাদের ইমামদের উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট বর্ণনাসমূহ তৈরি করেছে। আর নিজেদের পক্ষ থেকে মনগড়া মত আল্লাহর কালামের তাফসীরসমূহ উদ্ভাবন করেছে; আর প্রত্যেকটির উদ্দেশ্য ছিল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের উপর মিথ্যারোপ করা এবং ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুতা করা। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণ ছিলেন আল-কুরআন, নবুওয়াত ও সুন্নাতের বাস্তব সাক্ষী। সুতরাং প্রকৃত অর্থে ঐসব বাস্তব সাক্ষীদের কুৎসা রটনা করা মানেই আল-কুরআন, নবুওয়াত ও সুন্নাতের মন্দ সমালোচনা করা। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর একান্ত অনুগ্রহ দিয়ে আমাদেরকে এবং সকল মুসলিমকে যাবতীয় ফিতনা ও পথভ্রষ্টতা থেকে রক্ষা করুন, আমীন!
[2] আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মজলিসী, হক্কুল ইয়াকীন (حق اليقين), পৃ. ৩৬৭
[3] আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মজলিসী, হক্কুল ইয়াকীন (حق اليقين), পৃ. ৫২২
[4] আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মজলিসী, হক্কুল ইয়াকীন (حق اليقين), পৃ. ৫৩৩
[5] আল্লামা মুহাম্মদ বাকের আল-মজলিসী, হক্কুল ইয়াকীন (حق اليقين), পৃ. ৩৯৩
[6] মুহাম্মদ ইবন ওমর আল-কাশী, মা‘রেফাতু আখবারির রিজাল (معرفة أخبار الرجال), পৃ. ৬ (রিজালু কাশী/ رجال كشي)
[7] মা‘রেফাতু আখবারির রিজাল (معرفة أخبار الرجال), (রিজালু কাশী/ رجال كشي), পৃ. ৪
[8] মা‘রেফাতু আখবারির রিজাল (معرفة أخبار الرجال), (রিজালু কাশী/ رجال كشي), পৃ. ১৩৫
[9] মা‘রেফাতু আখবারির রিজাল (معرفة أخبار الرجال), (রিজালু কাশী/ رجال كشي), পৃ. ১৩৫
[10] আলী ইবন ইবরাহীম আল-কুমী, তাফসীরুল কুমী (تفسير القمي)
[11] আলী ইবন ইবরাহীম আল-কুমী, তাফসীরুল কুমী (تفسير القمي), পৃ.২৫৯।
নাউযুবিল্লাহ, দেখুন কিভাবে কুরআনের আয়াতকে তারা অপব্যাখ্যা করে ইসলামের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের অসম্মান করার চেষ্টা করে। এ আয়াতের সাথে আবু বকর ও উমরের ন্যূনতম কোন সম্পর্ক নেই। [সম্পাদক]
[12] তরজমাতু মকবুল, পৃ. ৫৫১; তাফসীরুল কুমী (تفسير القمي), পৃ. ২১৮।
[13] তরজমাতু মকবুল, পৃ. ১০২৭; তাফসীরুল কুমী (تفسير القمي), পৃ. ৩২২।
[14] তরজমাতু মকবুল, পৃ. ৬৭৪