কারো মৃত্যুর সময় কোন মন্দ দুআ করতে নেই। যেহেতু উক্ত সময়ে ফিরিশতাদল উপস্থিত মানুষের দুআয় ‘আমীন’ বলে থাকেন। তাই মৃতব্যক্তির চক্ষুদ্বয় মরণের পর খােলা থাকলে তা বন্ধ করে এই দুআ পড়তে হয় -
اللَّهُمَّ اغْفِرْ ل() وَارْفَعْ دَرَجَتَهُ فِي الْمَهْدِيِّينَ وَاخْلُفْهُ فِي عَقِبِهِ فِي الْغَابِرِينَ وَاغْفِرْ لَنَا وَلَهُ يَا رَبَّ الْعَالَمِينَ وَافْسَحْ لَهُ فِي قَبْرِهِ وَنَوِّرْ لَهُ فِيهِ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মাগফির লি (মৃতের নাম নিতে হবে) অরফা’ দারাজাতাহু ফিল মাহদিইয়্যীন, অখলুফহু ফী আক্বিবিহি ফিল গা-বিরীন, অগফির লানা অলাহু ইয়া রাব্বাল আলামীন, অফসাহ লাহু ফী ক্বাবরিহী অ নাউবিরলাহু ফীহ।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি (অমুককে) মাফ করে দাও এবং হিদায়তপ্রাপ্তদের দলে ওর মর্যাদা উন্নত কর, অবশিষ্টদের মধ্যে ওর পশ্চাতে ওর উত্তরাধিকারী দাও। আমাদেরকে এবং ওকে মার্জনা করে দাও হে বিশ্বজগতের প্রতিপালক! ওর কবরকে প্রশস্ত করো এবং ওর জন্য কবরকে আলোকিত করো। (মুসলিম ২/৬৩৪)
মসীবতের সময় আত্মীয়-পরিজন বা অন্য কিছুর বিয়োগ-ব্যথার মসীবতে নিম্নের দুআ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা বিগতের চেয়ে উত্তম কিছু দান করে থাকেন।
إنا لله وإنا إليه راجعون، اللهم أجرني في مصيبتي وأخلف لي خيرا منها
উচ্চারণঃ- ইন্না লিল্লা-হি অইন্না ইলাইহি রাজিউন, আল্লা-হুম্মা’জুরনী ফী মুসীবাতী অখলুফলী খাইরাম মিনহা।
অর্থঃ আমরা তো আল্লাহরই, এবং আমরা তারই দিকে ফিরে যাব। হে আল্লাহ! আমার বিপদে আমাকে সওয়াব দান কর এবং এর চেয়ে উত্তম বিনিময় দান কর। (মুসলিম ২/৬৩২)