اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَن تَشَاءُ وَتَنزِعُ الْمُلْكَ مِمَّن تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَن تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَن تَشَاءُ ۖ بِيَدِكَ الْخَيْرُ ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ * تُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَتُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ ۖ وَتُخْرِجُ الْحَيَّ مِنَ الْمَيِّتِ وَتُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنَ الْحَيِّ ۖ وَتَرْزُقُ مَن تَشَاءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ

“আল্লাহুম্মা মা-লিকাল মুলকি তু’তিল মুকা মান তাশা-উ অতানযিউল মুলকা মান তাশা-উ, অতুইয্যু মান তাশা-উ অতুযিল্লু মান তাশা-উ, বিয়্যদিকাল খাইরু ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। তূলিজুল লাইলা ফিন্নাহা-রি অতুলিজুন নাহা-রা ফিল্লাইল, অতুখরিজুল হাইয়্যা মিনাল মাইয়্যিতি অতুখরিজুল মাইয়্যিতা মিনাল হাই, অতারযুকূ মান তাশা-উ বিগাইরি হিসাব।”

অর্থঃ হে রাজ্যাধিপতি আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা রাজত্ব দান কর এবং যার নিকট থেকে ইচ্ছা রাজত্ব কেড়ে নাও, যাকে ইচ্ছা সম্মানিত কর এবং যাকে ইচ্ছা অপমানিত কর। (যাবতীয়) কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয় তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। তুমি রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে পরিণত কর, তুমিই মৃত হতে জীবন্তের আবির্ভাব ঘটাও, আবার জীবন্ত থেকে মৃতের আবির্ভাব ঘটাও। তুমি যাকে ইচ্ছা অপরিমিত জীবিকা দান করে থাক। (আলে ইমরানঃ ২৬-২৭)।

اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ أَنتَ تَحْكُمُ بَيْنَ عِبَادِكَ فِي مَا كَانُوا فِيهِ يَخْتَلِفُونَ

“আল্লা-হুম্মা ফা-ত্বিরাস সামাওয়া-তি অলআরয্ব, আ-লিমাল গায়বি অশশাহাদাহ। আন্তা তাহকুমু বাইনা ইবাদিকা ফীমা কা-নূ ফীহি য়্যাখতালিফুন।”

অর্থঃ আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর স্রষ্টা, দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা হে আল্লাহ! তোমার দাসগণ যে বিষয়ে মতবিরোধ করে, তুমি সে বিষয়ে তাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবে। (যুমারঃ ৪৬)

رَّبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ

“রাব্বানা আলাইকা তাওয়াক্কালনা অইলাইকা আনাবনা অইলাইকাল মাস্বীর।”

অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তো তোমারই উপর নির্ভর করেছি, তোমারই অভিমুখী হয়েছি এবং প্রত্যাবর্তন তো তোমারই নিকট। (মুমতাহিনাহঃ ৪)।