রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন:
« مَنْ صَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ » . ( أخرجه البخاري و مسلم و أبو داود و الترمذي و النسائي و ابن ماجه ) .
“যে ব্যক্তি রমযান মাসে ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় সাওম পালন করবে, তার অতীতের গোনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। ।”[1]
>রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« ثَلاَثٌ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ فَهَذَا صِيَامُ الدَّهْرِ كُلِّهِ ، صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ أَحْتَسِبُ عَلَى اللَّهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِى قَبْلَهُ وَالسَّنَةَ الَّتِى بَعْدَهُ ، وَصِيَامُ يَوْمِ عَاشُورَاءَ أَحْتَسِبُ عَلَى اللَّهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِى قَبْلَهُ » . ( أخرجه مسلم) .
“প্রত্যেক মাসে তিনদিন সাওম পালন করা এবং এক রমযানের সাওম পরের রমযান পর্যন্ত— এটাই হলো সারা বছরের সাওম পালন। আরাফার দিনের সাওমের ব্যাপারে আমি আল্লাহ তা‘আলার কাছে আশি করি যে, তা পূর্বের এক বছরের এবং পরের এক বছরের গুনাহ মুছে দেবে। আর ‘আশুরার দিনের সাওমের ব্যাপারে আমি আল্লাহ তা‘আলার কাছে আশি করি যে, তা পূর্বের এক বছরের গুনাহ মুছে দেবে ।”[1]