রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
« صَلاةُ الرَّجُلِ فِي جَمَاعَةٍ تُضَعَّفُ عَلَى صَلاتِهِ فِي بَيْتِهِ وَفِي سُوقِهِ خَمْساً وَعِشْرِينَ ضِعْفاً , وَذَلِكَ : أَنَّهُ إذَا تَوَضَّأَ , فَأَحْسَنَ الْوُضُوءَ . ثُمَّ خَرَجَ إلَى الْمَسْجِدِ لا يُخْرِجُهُ إلا الصَّلاةُ لَمْ يَخْطُ خَطْوَةً إلا رُفِعَتْ لَهُ بِهَا دَرَجَةٌ , وَحُطَّ عَنْهُ خَطِيئَةٌ . فَإِذَا صَلَّى لَمْ تَزَلْ الْمَلائِكَةُ تُصَلِّي عَلَيْهِ , مَا دَامَ فِي مُصَلاهُ : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَيْهِ , اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ , اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ , وَلا يَزَالُ فِي صَلاةٍ مَا انْتَظَرَ الصَّلاةَ » . ( رواه البخاري و مسلم ) .
“পুরুষ ব্যক্তির জামা‘য়াতে সালাত আদায় করার সাওয়াব তার ঘরে ও বাজারে আদায় করা সালাত অপেক্ষা পঁচিশ গুণ বেশি; কারণ, যখন সে ভালভাবে অযু করে এবং শুধু সালাত আদায় করার উদ্দেশ্যেই মাসজিদের দিকে বের হয়, তখন তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে একটি করে মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং তার একটি করে গুনাহ্ মাফ হয়ে যায়। আর যখন সে সালাত আদায় করে, তখন ফিরিশ্তাগণ তার জন্য ততক্ষণ দো‘আ করতে থাকে যতক্ষণ সে তার সালাত আদায়ের স্থানে অবস্থান করে— তাঁরা বলে: “হে আল্লাহ! আপনি তার উপর রহমত করুন; হে আল্লাহ! তাকে ক্ষমা করে দিন; হে আল্লাহ! তার প্রতি দয়া করুন। আর যতক্ষণ সে সালাতের অপেক্ষায় থাকবে, ততক্ষণ সে সালাতের মাঝেই থাকে।”[1]