প্রশংসা মাত্রই জগতসমূহের রব মহান আল্লাহর জন্য, যার প্রদত্ত তাওফীকে “সালাতের গুরুত্ব ও ফযীলত” নামক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পুস্তিকাটি বাংলা ভাষা-ভাষী মুসলিমদের খেদমতে পেশ করার প্রয়াস পেয়েছি। অতঃপর তাঁর নবীর প্রতি দুরূদ ও সালাম বর্ষিত হউক যিনি সালাতকে কাফির ও মুসলিমের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়কারী সাব্যস্ত করেছেন।

সম্মানিত পাঠক! লেখক তার পুস্তিকাটিতে কুরআন ও হাদীসের আলোকে সালাতের গুরুত্ব ও ফযীলত বর্ণনাসহ স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যে, বেনামাযী কাফির; কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো বর্তমান মুসলিম সমাজ এ সম্পর্কে অসচেতন। অনেকে মনে করেন যে, এই বিধান সালাত অস্বীকারকারীর জন্য। কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত ব্যতীত অন্য কোনো ইবাদত পরিত্যাগকারীকে কাফির সাব্যস্ত করেন নি। আর শুধু সালাত কেন? যে কোনো ইবাদত অস্বীকার করলেও কাফির হয়ে যাবে। অতএব এক্ষেত্রে কুরআন ও হাদীসের আলোকে সালাত পরিত্যাগকারীই কাফির। আল্লাহ আমাদেরকে দীনের সঠিক বুঝ দান করে যথাযথ আমল করার তাওফীক দিন। আমীন!

মুহাম্মাদ আব্দুর রব আফ্ফান

দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১ পর্যন্ত, সর্বমোট ১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে