পরিচ্ছেদঃ ওযূবিহীন অবস্থায় মোজার উপর মাসেহ করার বৈধতা দেওয়া হয়েছে কিন্তু শরীর নাপাক হয়ে গেলে সেক্ষেত্রে মাসেহ করার অনুমতি দেওয়া হয়নি
১৩১৬. যির্র রহিমাহুল্লাহ বলেন, “একবার আমি সাফওয়ান বিন আস্সাল আল মুরাদী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কাছে আসি মোজার উপর মাসেহ করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য। তিনি আমাকে বলেন, “আপনাকে এই সকালে কীসে নিয়ে এসেছে?” আমি বললাম, “ইলম অন্বেষণে এসেছি।” তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, “নিশ্চয়ই ফেরেস্তাগণ তাদের পাখা বিছিয়ে দেন, ইলম অন্বেষনকারী যা অন্বেষন করে, তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে।” অতঃপর আমি মোজার উপর মাসেহ করার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের আদেশ করতেন তিনদিন মোজার উপর মাসেহ করতে যখন আমরা সফরে থাকবো, আর যখন আমরা মুকীম থাকবো, তখন একদিন একরাত। আর আমরা যেন আমাদের মোজাগুলো পেশাব-পায়খানা করার কারণে না খুলে ফেলি। তবে যদি আমরা জুনুবী তথা নাপাক হয়ে যাই (তাহলে খুলতে হবে)।”[1]
ذكر البيان بأ ن الْمَسْحَ عَلَى الْخُفَّيْنِ إِنَّمَا أُبِيحَ عَنِ الْأَحْدَاثِ دون الجنابة
1316 - أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ الْأَزْدِيُّ قَالَ: حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ: أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ قَالَ: أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ عَنْ عَاصِمِ بْنِ أَبِي النَّجُودِ عَنْ زِرِّ بْنِ حُبَيْشٍ قَالَ: أَتَيْتُ صَفْوَانَ بْنَ عَسَّالٍ أَسْأَلُهُ عَنِ الْمَسْحِ عَلَى الْخُفَّيْنِ فَقَالَ: مَا غَدَا بِكَ؟ فَقُلْتُ: ابْتِغَاءَ الْعِلْمِ قَالَ: فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: (إِنَّ الْمَلَائِكَةَ تَضَعُ أَجْنِحَتَهَا لِطَالِبِ الْعِلْمِ رِضًا بِمَا يَصْنَعُ) فَسَأَلْتُهُ عَنِ الْمَسْحِ عَلَى الْخُفَّيْنِ فَقَالَ: أَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إن نَمْسَحَ ثَلَاثًا إِذَا سَافَرْنَا وَيَوْمًا وَلَيْلَةً إِذَا أَقَمْنَا وَلَا نَنْزِعُهُمَا مِنْ غَائِطٍ وَلَا بَوْلٍ ولا نوم ولكن من الجنابة.
الراوي : زِرّ بْن حُبَيْشٍ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 1316 | خلاصة حكم المحدث: حسن صحيح.v
আল্লামা শুআইব আল আরনাঊত রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। আল্লামা নাসিরুদ্দিন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে হাসান-সহীহ বলেছেন। (আত তা‘লীকুর রাগীব: ১/৬২।)