৪৫৩

পরিচ্ছেদঃ আল্লাহুম্মা রাব্বানা লাকাল হাম্দ বলার ফজীলত

৪৫৩) রিফাআহ্ বিন রাফে’ যুরাকী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ একদা আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পেছনে নামায পড়ছিলাম। রুকূ হতে মাথা উঠিয়ে তিনি যখন ‘সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বললেন তখন তাঁর পেছনের এক ব্যক্তি বললঃ ‘রাব্বানা ওয়া লাকাল হাম্দ হামদান্ কাছিরান তায়্যেবান মুবারাকান্ ফীহ্’। নামায শেষে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ কে এই কথাটি বলেছে? উক্ত ব্যক্তি বললঃ আমি। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ আমি দেখলাম ত্রিশের অধিক ফেরেশতা এ কথাটি সর্বাগ্রে লিখার জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত রয়েছে।

باب فَضْلِ اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ

৪৫৩ـ عَنْ رِفَاعَةَ بْنِ رَافِعٍ الزُّرَقِيِّ قَالَ: كُنَّا يَوْمًا نُصَلِّي وَرَاءَ النَّبِيِّ فَلَمَّا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرَّكْعَةِ قَالَ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ . قَالَ رَجُلٌ وَرَاءَهُ: رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ حَمْدًا كَثِيرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيهِ، فَلَمَّا انْصَرَفَ قَالَ مَنِ الْمُتَكَلِّمُ؟ قَالَ: أَنَا. قَالَ رَأَيْتُ بِضْعَةً وَثَلاثِينَ مَلَكًا يَبْتَدِرُونَهَا، أَيُّهُمْ يَكْتُبُهَا أَوَّلُ. (بخارى:৭৯৯)

৪৫৩ـ عن رفاعة بن رافع الزرقي قال: كنا يوما نصلي وراء النبي فلما رفع راسه من الركعة قال سمع الله لمن حمده . قال رجل وراءه: ربنا ولك الحمد حمدا كثيرا طيبا مباركا فيه، فلما انصرف قال من المتكلم؟ قال: انا. قال رايت بضعة وثلاثين ملكا يبتدرونها، ايهم يكتبها اول. (بخارى:৭৯৯)

The superiority of saying Allahumma Rabbana lakal hand (O Allah, Our Lord!, All the praises and thanks are for You)


Narrated Rifa`a bin Rafi` Az-Zuraqi:

One day we were praying behind the Prophet. When he raised his head from bowing, he said, "Sami`a l-lahu liman hamidah." A man behind him said, "Rabbana wa laka l-hamdu, hamdan kathiran taiyiban mubarakan fihi" (O our Lord! All the praises are for You, many good and blessed praises). When the Prophet completed the prayer, he asked, "Who has said these words?" The man replied, "I." The Prophet said, "I saw over thirty angels competing to write it first."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী
১০. কিতাবুল আযান (كتاب الأذان)