৩৯৪

পরিচ্ছেদঃ ১৪) সাধারণ ভাবে নামাযের প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, রুকু, সেজদা এবং বিনয় নম্রতার ফযীলত

৩৯৪. (হাসান ছহীহ্) যায়দ বিন খালেদ জুহানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’যে ব্যক্তি ওযু করবে এবং ওযুকে সুন্দররূপে সম্পাদন করবে। তারপর দু’রাকাআত নামায আদায় করবে, তাতে কোন ভুল করবে না, তবে তার পূর্বের সকল গুনাহ ক্ষমা করা হবে।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আবু দাউদ ৯০৫) তাঁর আরেক বর্ণনায়ঃ[1]


مَا مِنْ أَحَدٍ يَتَوَضَّأُ فَيُحْسِنُ الْوُضُوءَ وَيُصَلِّي رَكْعَتَيْنِ يُقْبِلُ بِقَلْبِهِ وَوَجْهِهِ عَلَيْهِمَا إِلَّا وَجَبَتْ لَهُ الْجَنَّةُ

’’যে কেউ ওযু করবে- তার ওযুকে সুন্দরূপে সম্পাদন করবে এবং দু’রাকাআত নামায আদায় করবে, তাতে নিজের অন্তর ও মুখমণ্ডল কে  নামাযের প্রতি নিবিষ্ট রাখবে (অর্থাৎ- অন্তরের একাগ্রতা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্থীরতা সহকারে নামায পড়বে), তার জন্যে জান্নাত আবশ্যক হয়ে যাবে।’’ (আবূ দাউদ ৯০৬)

الترغيب في الصلاة مطلقا وفضل الركوع والسجود والخشوع

) (حسن صحيح ) وَ عَنْ زَيْدِ بن خَالِدٍ الجهني رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ وُضُوءَهُ ، ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ لا يَسْهُوَ فِيهِمَا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ. رواه أبو داود

) (حسن صحيح ) و عن زيد بن خالد الجهني رضي الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال : من توضا فاحسن وضوءه ، ثم صلى ركعتين لا يسهو فيهما غفر له ما تقدم من ذنبه. رواه ابو داود

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)