পরিচ্ছেদঃ ১৩) পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করা উহার প্রতি যত্নবান হওয়া এবং উহা ওয়াজেব হওয়ার ব্যাপারে ঈমান রাখার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ
৩৫৫. (সহীহ্ লি গাইরিহী) আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে একথা বলতে শুনেছেনঃ ’’পাঁচ ওয়াক্ত নামায তার মধ্যবর্তী সময়ের পাপ সমূহের জন্য কাফ্ফারা স্বরূপ।’’ তারপর রাসুলুল্লাহ্ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ
’’তুমি মনে কর যদি একজন লোক কোন কর্মে ব্যস্ত থাকে আর তার কর্মস্থল ও বাড়ীর মাঝে পাঁচটি নদী থাকে। কর্মস্থলে পৌঁছে আল্লাহ যা চায় তা কর্ম সম্পাদন করে। ফলে তার শরীরে ময়লা জমে বা ঘর্মাক্ত হয়। ফিরে আসার সময় প্রত্যেকটি নদীতে একবার করে গোসল করে। এতে তার শরীরে কোনরূপ ময়লা অবশিষ্ট থাকবে কি? অনুরূপ উদাহরণ হচ্ছে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের। যখনই কোন গুনাহের কাজ করে ফেলবে তখনই নামাযের মাধ্যমে দুআ করবে ও ক্ষমা প্রার্থনা করবে, তাহলে তার পূর্বের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।’’
(বাযযার ৩৪৪, ত্বাবরানী [আওসাত এবং কাবীর গ্রন্থে] হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
الترغيب في الصلوات الخمس والمحافظة عليها والإيمان بوجوبها
(صحيح لغيره) وَعَنْ أبِيْ سَعِيْدٍ الْخُدِرِيْ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أنه سمع النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يقول الصلوات الخمس كفارة لما بينها ثم قال رسول الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : أرأيت لو أنَّ رَجُلاً كان يعتمل وكان بين منزله وبين معتمله خمسة أنهار فإذا أتى معتمله عمل فيه ما شاء الله فأصابه الوسخ أو العرق فكلما مر بنهر اغتسل ما كان ذلك يبقي من درنه فكذلك الصلاة كلما عمل خطيئة فدعا واستغفر غفر له ما كان قبلها. (رواه البزار والطبراني في الأوسط والكبير)