পরিচ্ছেদঃ ২৭. ‘যাবিল আরহাম’ (নিকটাত্মীয়)-দের মীরাছ
৩০১৬. তাউস (রহঃ) হতে বর্ণিত, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বলেন, যার কোনো অভিভাবক নেই, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল-ই তার অভিভাবক; আর যার ওয়ারিস নেই, মামা-ই তার ওয়ারিস।[1]
باب فِي مِيرَاثِ ذَوِي الْأَرْحَامِ
أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ مُسْلِمٍ عَنْ طَاوُسٍ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ اللَّهُ وَرَسُولُهُ مَوْلَى مَنْ لَا مَوْلَى لَهُ وَالْخَالُ وَارِثُ مَنْ لَا وَارِثَ لَهُ
اخبرنا ابو عاصم عن ابن جريج عن عمرو بن مسلم عن طاوس عن عاىشة قالت الله ورسوله مولى من لا مولى له والخال وارث من لا وارث له
[1] তাহক্বীক্ব: এর রাবীগণ বিশ্বস্ত তবে ইবনু জুরাইজ এটি ‘আন আন’ শব্দে বর্ণনা করেছেন আর তিনি মুদাল্লিস। তবে আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ এ এটি ‘হাদ্দাসানা’ শব্দে বর্ণনা করেছেন। ফলে আমর ইবনু মুসলিমের কারণে এটি হাসান স্তরে উন্নীত হয়।
তাখরীজ: তিরমিযী, ফারাইয ২১০৫; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ নং ১৯১২৪; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ১৭১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২১৫।
ইমাম তিরমিযী, বলেন, এ হাদীসটি হাসান গারীব। কেউ কেউ এটি ‘মুরসাল হিসেবে বর্ণনা করেছেন, তারা সেখানে ‘আয়িশা হতে’ কথাটি উল্লেখ করেননি।
এটি নিয়ে সাহাবীগণের মাঝে ইখতিলাফ (ভিন্নমত) মত; তাদের কেউ কেউ মামা, খালা, ফুফূ কে মীরাছ দিয়েছেন, যাবিল আরহামের মীরাছের ব্যাপারে এ হাদীস অনুসারে আমল করেছেন অধিকাংশ আহলে ইলমগণ। তবে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাদের কাউকে মীরাছ দেননি, বরং তার মীরাছ বায়তুল মালে জমা করেছেন।”
বাইহাকী বলেন, “আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা এর বক্তব্য হিসেবে এটি সংরক্ষিত, মাওকুফ হিসেবে…
আর এটি আবূ আসিম তার থেকে কোনো কোনো বর্ণনায় মারফু’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, এরপর এতে সন্দেহ করেন, ফলে এটি মারফু’ হিসেবে মাহফুজ (সংরক্ষিত) নয়, আর আল্লাহই ভাল জানেন।”
এর শাহিদ হাদীস রয়েছে মিকদাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি সহীহ হিব্বান নং ৬০৩৫, ৬০৩৬; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২২৫, ১২২৬।
এর শাহিদ হাদীস রয়েছে মিকদাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি সহীহ হিব্বান নং ৬০৩৭; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২২৭।
তাখরীজ: তিরমিযী, ফারাইয ২১০৫; আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ নং ১৯১২৪; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ১৭১; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২১৫।
ইমাম তিরমিযী, বলেন, এ হাদীসটি হাসান গারীব। কেউ কেউ এটি ‘মুরসাল হিসেবে বর্ণনা করেছেন, তারা সেখানে ‘আয়িশা হতে’ কথাটি উল্লেখ করেননি।
এটি নিয়ে সাহাবীগণের মাঝে ইখতিলাফ (ভিন্নমত) মত; তাদের কেউ কেউ মামা, খালা, ফুফূ কে মীরাছ দিয়েছেন, যাবিল আরহামের মীরাছের ব্যাপারে এ হাদীস অনুসারে আমল করেছেন অধিকাংশ আহলে ইলমগণ। তবে যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাদের কাউকে মীরাছ দেননি, বরং তার মীরাছ বায়তুল মালে জমা করেছেন।”
বাইহাকী বলেন, “আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা এর বক্তব্য হিসেবে এটি সংরক্ষিত, মাওকুফ হিসেবে…
আর এটি আবূ আসিম তার থেকে কোনো কোনো বর্ণনায় মারফু’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, এরপর এতে সন্দেহ করেন, ফলে এটি মারফু’ হিসেবে মাহফুজ (সংরক্ষিত) নয়, আর আল্লাহই ভাল জানেন।”
এর শাহিদ হাদীস রয়েছে মিকদাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি সহীহ হিব্বান নং ৬০৩৫, ৬০৩৬; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২২৫, ১২২৬।
এর শাহিদ হাদীস রয়েছে মিকদাম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, আমরা যার তাখরীজ দিয়েছি সহীহ হিব্বান নং ৬০৩৭; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২২৭।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)