পরিচ্ছেদঃ ৫৪. রমযানে মাসে রাত্রি জাগরণ (কিয়ামুল্লাইল)-এর ফযীলত
১৮১৩. আবী হুরাইরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “ঈমানের সাথে এবং সাওয়াবের প্রত্যাশায় যে লোক রামাযান মাসে (ইবাদাতের উদ্দেশ্যে) রাত্রি জাগরণ করলো, তার পূর্ববর্তী পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হলো। আর ঈমানের সাথে এবং সাওয়াবের প্রত্যাশায় যে লোক লাইলাতুল ক্বদরে (ইবাদাতের জন্য) রাত্রি জাগরণ করলো, তারও পূর্ববর্তী পাপগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।”[1]
بَاب فِي قِيَامِ رَمَضَانَ
حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَنْ قَامَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
তাখরীজ: বুখারী, সওম ১৯০১; ঈমান ৩৫; মুসলিম, সালাতুল মুসাফিরীন ৭৬০;
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৯৬০, ৫৯৯৭ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৩৬৮২ তে।
এর প্রথম অংশটি আরো তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৫৯৩০ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৩৪৩২ তে। আর দ্বিতীয় অংশের তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৩৬৩২। পূর্ণ তাখরীজের জন্য দেখুন, মুসনাদুল হুমাইদী নং ৯৮০, ১০৩৭ এবং ‘আল মা’রিফাহ নং ৯০৭৯।