পরিচ্ছেদঃ ৮৮. অধিক সময় হায়েয হওয়া প্রসঙ্গে যা বর্ণিত হয়েছে
৮৬৬. ইবনু জুরাইজ আতা’ রাহি. হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, হায়েযের সর্ব্বোচ্চ মেয়াদ পনেরো দিন।[1]
بَابُ: مَا جَاءَ فِي أَكْثَرِ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ الْمُبَارَكِ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ عَنْ مُفَضَّلِ بْنِ مُهَلْهَلٍ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ أَقْصَى الْحَيْضِ خَمْسَ عَشْرَةَ
إسناده ضعيف فيه عنعنة ابن جريج
اخبرنا الحكم بن المبارك حدثنا عبد الله بن ادريس عن مفضل بن مهلهل عن سفيان عن ابن جريج عن عطاء قال اقصى الحيض خمس عشرة
اسناده ضعيف فيه عنعنة ابن جريج
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ যয়ীফ। ইবনু জুরাইজ মুদাল্লিস, তিনি এটি ‘আন‘আন পদ্ধতিতে বর্ণনা করেছেন। (তবে, হাদীসটি হাসান লিগয়রিহী। দেখুন ৮৫৭ নং হাদীসটি- অনুবাদক।))
তাখরীজ: দারুকুতনী ১/২০৮; বাইহাকী ১/৩২১; আল মা’রিফাহ ২/১৭১ নং ২২৭৪; আরও দেখুন বিগত ৮৬১ (অনুবাদে ৮৫৭) নং হাদীসটি।
বুখারী হায়েয অধ্যায়ে এটি তা’লীক (সনদবিহীনভাবে) বর্ণনা করেছেন। আর হাফিজ (ইবনু হাজার) ফাতহুল বারী ১/৪২৫ এ বলেন: ‘দারেমী এটি অবিচ্ছিন্নভাবে সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন।
তাখরীজ: দারুকুতনী ১/২০৮; বাইহাকী ১/৩২১; আল মা’রিফাহ ২/১৭১ নং ২২৭৪; আরও দেখুন বিগত ৮৬১ (অনুবাদে ৮৫৭) নং হাদীসটি।
বুখারী হায়েয অধ্যায়ে এটি তা’লীক (সনদবিহীনভাবে) বর্ণনা করেছেন। আর হাফিজ (ইবনু হাজার) ফাতহুল বারী ১/৪২৫ এ বলেন: ‘দারেমী এটি অবিচ্ছিন্নভাবে সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু জুরায়জ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
১. পবিত্রতা অধ্যায় (كتاب الطهارة)