পরিচ্ছেদঃ ৩৬. ইলম অন্বেষণের ব্যাপারে সমতাবিধান সম্পর্কে
৪১৮. সুফিয়ান বর্ণনা করেন, যুহরী বলেন: “আমরা ইলম লিখে রাখাকে অপছন্দ করতাম, কিন্তু যখন সুলতান আমাদেরকে তা করতে বাধ্য করল, তখন থেকে আমরা কাউকে তা (ইলম লিখে রাখা) থেকে নিষেধ করাকেই বরং অপছন্দ করতে লাগলাম।[1]
بَابُ التَّسْوِيَةِ فِي الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا بِشْرُ بْنُ الْحَكَمِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ: كُنَّا نَكْرَهُ كِتَابَةَ الْعِلْمِ، حَتَّى أَكْرَهَنَا عَلَيْهِ السُّلْطَانُ، فَكَرِهْنَا أَنْ نَمْنَعَهُ أَحَدًا
إسناده صحيح
اخبرنا بشر بن الحكم، حدثنا سفيان، عن الزهري، قال: كنا نكره كتابة العلم، حتى اكرهنا عليه السلطان، فكرهنا ان نمنعه احدا
اسناده صحيح
[1] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ১০৯৬; আব্দুর রাযযাক ১১/২৫৮ নং ২০৪৮৬; খতীব, তাকয়ীদুল ইলম পৃ: ১০৭; ইবনু সা’দ, আত তাবাকাত ৭/৩৮৮-৩৮৯; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৪৩৯, ৪৪৩; আরও দেখুন, ফাসাওয়ী, আল মারিফাহ ১/৬৩৩।
তাখরীজ: ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ১০৯৬; আব্দুর রাযযাক ১১/২৫৮ নং ২০৪৮৬; খতীব, তাকয়ীদুল ইলম পৃ: ১০৭; ইবনু সা’দ, আত তাবাকাত ৭/৩৮৮-৩৮৯; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৪৩৯, ৪৪৩; আরও দেখুন, ফাসাওয়ী, আল মারিফাহ ১/৬৩৩।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)