২৩৪

পরিচ্ছেদঃ ২৪. আলিমগণের অনুসরণ

২৩৪. জুবাইর ইবনু মুত্বঈম তার পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিনার নিকট অবস্থিত আল-খাইফ নামক স্থানে আমাদের মাঝে (খুতবার উদ্দেশ্যে) দাঁড়িয়ে বললেন: “আল্লাহ সেই ব্যক্তির চেহারা সমুজ্জ্বল করুন, যে আমার বক্তব্য শুনলো ও তা স্মরণ রাখলো। অতঃপর যে শুনেনি তার নিকট পৌঁছে দিল। কেননা, অনেক জ্ঞান বহনকারী প্রকৃতপক্ষে জ্ঞানী হয় না এবং কোন কোন জ্ঞান বহনকারীর চাইতে তার শিক্ষার্থীরাও অধিক জ্ঞানী হয়ে থাকে। জেনে রাখ, তিনটি বিষয়ে মুমিনের অন্তর খিয়ানত করে না: ১. একমাত্র আল্লাহর জন্য আমলকে বিশুদ্ধ করা, ২. ’যাবিল আমর’ (শাসক)-এর আনুগত্য করা, ৩. মুসলিমগণের জামা’আতকে আঁকড়ে থাকা। কেননা, তাদের দু’আ তাদের পিছনে থেকেও হয়ে থাকে।”[1]

بَابُ الِاقْتِدَاءِ بِالْعُلَمَاءِ

أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ خَالِدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ هُوَ ابْنُ إِسْحَاقَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْخَيْفِ مِنْ مِنًى، فَقَالَ: «نَضَّرَ اللَّهُ عَبْدًا، سَمِعَ مَقَالَتِي فَوَعَاهَا، ثُمَّ أَدَّاهَا إِلَى مَنْ لَمْ يَسْمَعْهَا، فَرُبَّ حَامِلِ فِقْهٍ لَا فِقْهَ لَهُ، وَرُبَّ حَامِلِ فِقْهٍ إِلَى مَنْ هُوَ أَفْقَهُ مِنْهُ ثَلَاثٌ لَا يُغِلُّ عَلَيْهِنَّ قَلْبُ الْمُؤْمِنِ: إِخْلَاصُ الْعَمَلِ لِلَّهِ، وَطَاعَةُ ذَوِي الْأَمْرِ، وَلُزُومُ الْجَمَاعَةِ فَإِنَّ دَعْوَتَهُمْ تَكُونُ مِنْ وَرَائِهِمْ

إسناده ضعيف ولكن الحديث صحيح

اخبرنا احمد بن خالد، حدثنا محمد هو ابن اسحاق، عن الزهري، عن محمد بن جبير بن مطعم، عن ابيه قال: قام رسول الله صلى الله عليه وسلم بالخيف من منى، فقال: «نضر الله عبدا، سمع مقالتي فوعاها، ثم اداها الى من لم يسمعها، فرب حامل فقه لا فقه له، ورب حامل فقه الى من هو افقه منه ثلاث لا يغل عليهن قلب المومن: اخلاص العمل لله، وطاعة ذوي الامر، ولزوم الجماعة فان دعوتهم تكون من وراىهم اسناده ضعيف ولكن الحديث صحيح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
ভূমিকা (المقدمة)