পরিচ্ছেদঃ ১৯০. ইমামের সালামের জবাব দেয়া প্রসঙ্গে
১০০১। সামুরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে আদেশ করেছেন ইমামের সালামের জবাব দিতে, পরস্পরকে ভালোবাসতে এবং একে অন্যকে সালাম দিতে।[1]
দুর্বল।
باب الرَّدِّ عَلَى الإِمَامِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُثْمَانَ أَبُو الْجَمَاهِرِ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ بَشِيرٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ، قَالَ أَمَرَنَا النَّبِيُّ صلي الله عليه وسلم أَنْ نَرُدَّ عَلَى الإِمَامِ وَأَنْ نَتَحَابَّ وَأَنْ يُسَلِّمَ بَعْضُنَا عَلَى بَعْضٍ .
- ضعيف
حدثنا محمد بن عثمان ابو الجماهر، حدثنا سعيد بن بشير، عن قتادة، عن الحسن، عن سمرة، قال امرنا النبي صلي الله عليه وسلم ان نرد على الامام وان نتحاب وان يسلم بعضنا على بعض .
- ضعيف
[1] হাকিম (১/২৭০), বায়হাক্বী ‘সুনান’ (২/১৮১) সাঈদ ইবনু বাশীর হতে। ইমাম হাকিম বলেনঃ ‘সানাদ সহীহ। সাঈদ ইবনু বাশীর স্বীয় যুগে সিরিয়া অধিবাসীদের ইমাম। তবে বুখারী ও মুসলিম তার থেকে বর্ণনা করেননি। কেননা আবূ মিসহার তাকে স্মৃতি বিভ্রাটের কারনে দোষী করেছেন।’ ইমাম যাহাবী তার সাথে একমত পোষণ করেছেন। শায়খ আলবানী বলেনঃ এতে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ সনদের এই সাঈদকে জমহুর ইমামগণ দুবর্ল বলেছেন। আর স্বয়ং ইমাম যাহাবীও তাকে ‘আয-যু‘আফা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেনঃ শু‘বাহ তাকে বিশ্বস্ত বলেছেন, তার মধ্যে শিথিলতা আছে। ইমাম নাসায়ী বলেনঃ তিনি দুর্বল। ইবনু হিব্বান বলেনঃ তার ভুল নিকৃষ্ট (ফাহিশুল খাতয়ি)। অতঃপর শায়খ আলবানী বলেনঃ এ হচ্ছে ফাসাদপূর্ণ দোষ, যা শু‘বাহ কতৃর্ক বিশ্বস্ত আখ্যায়িত করণের উপর অগ্রগামী ও প্রাধান্যযোগ্য। সেজন্যই হাফিয ‘আত-তাক্বরীব’ গ্রন্থে তাকে ‘দুর্বল’ বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। (দেখুন, ইরওয়াউল গালীল, হা/৩৬৯)
Narrated Samurah ibn Jundub:
The Prophet (ﷺ) commanded us to respond to the salutation of the imam. and to love each other, and to salute each other.
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ সামুরাহ ইবনু জুনদুব (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
২/ সালাত (كتاب الصلاة)