পরিচ্ছেদঃ ২৮. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মুক্তাদীর ওপর ইমামের যা অনুসরণ করা কর্তব্য এবং মাসবূকের হুকুম
১১৪৮-[১৩] আবূ হুরায়রা (রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে লোক (সালাতে) রুকূ’ পেয়েছে সে গোটা রাক্’আতই পেয়েছে। আর যে লোকের সূরায়ে আল ফাতিহাহ্ পড়া ছুটে গিয়েছে, অনেক সাওয়াব তার থেকে ছুটে গিয়েছে। (মালিক)[1]
وَعَن أبي هُرَيْرَة أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ: «مَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ السَّجْدَةَ وَمَنْ فَاتَتْهُ قِرَاءَةُ أُمِّ الْقُرْآنِ فقد فَاتَهُ خير كثير» . رَوَاهُ مَالك
وعن ابي هريرة انه كان يقول: «من ادرك الركعة فقد ادرك السجدة ومن فاتته قراءة ام القران فقد فاته خير كثير» . رواه مالك
[1] য‘ঈফ : মালিক ২৩; কারণ হাদীসটি মু‘যাল।
ব্যাখ্যা: আল্লামা ত্বীবী (রহঃ) বলেন, অত্র হাদীসের আলোকে বুঝা যায় যিনি রুকূ' পেলেন এবং সূরাহ্ ফাতিহাহ্ পাননি হাদীস অনুপাতে তার রাক্‘আত হয়ে গেলেও সূরাহ্ ফাতিহাহ্ না পাওয়ার কারণে তিনি প্রভূত কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলেন।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-৪: সালাত (كتاب الصلاة)