পরিচ্ছেদঃ ১২. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতে ক্বিরাআতের বর্ণনা
৮৩০-[৯] জাবির ইবনু সামুরাহ্ (রাঃ)বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুহরের সালাতে সূরাহ্ ’’ওয়াল্লায়লি ইযা- ইয়াগশা-’’ এবং অপর বর্ণনা মতে ’’সাব্বিহিসমা রব্বিকাল আ’লা-’’ পাঠ করতেন। ’আসরের সালাত (সালাত/নামায/নামাজ)ও একইভাবে আদায় করতেন। কিন্তু ফাজ্রের (ফজরের) সালাতে এর চেয়ে লম্বা সূরাহ্ তিলাওয়াত করতেন। (মুসলিম)[1]
بَابُ الْقِرَاءَةِ فِى الصَّلَاةِ
وَعَنْ جَابِرِ بْنِ سَمُرَةَ قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ ب (اللَّيْل إِذا يغشى)
وَفِي رِوَايَةٍ بِ (سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الْأَعْلَى)
وَفِي الْعَصْرِ نَحْوَ ذَلِكَ وَفِي الصُّبْحِ أَطْوَلَ من ذَلِك. رَوَاهُ مُسلم
ব্যাখ্যা: তারাবীহ সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) ব্যতীত এক রাক্‘আতে একটি পূর্ণ সূরাহ্ পাঠ করাই সুন্নাত। অংশবিশেষ পড়া জায়িয তবে সুন্নাত নয়। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ রকমই পড়তেন। কোন একটি সালাতের জন্যে বিশেষ কোন সূরাকে নির্দিষ্ট করে পড়েননি।