৬৮৭

পরিচ্ছেদঃ ১০/৫১. ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য।

وَصَلَّى النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي مَرَضِهِ الَّذِي تُوُفِّيَ فِيهِ بِالنَّاسِ وَهُوَ جَالِسٌ وَقَالَ ابْنُ مَسْعُودٍ إِذَا رَفَعَ قَبْلَ الْإِمَامِ يَعُودُ فَيَمْكُثُ بِقَدْرِ مَا رَفَعَ ثُمَّ يَتْبَعُ الْإِمَامَ وَقَالَ الْحَسَنُ فِيمَنْ يَرْكَعُ مَعَ الْإِمَامِ رَكْعَتَيْنِ وَلاَ يَقْدِرُ عَلَى السُّجُودِ يَسْجُدُ لِلرَّكْعَةِ الْآخِرَةِ سَجْدَتَيْنِ ثُمَّ يَقْضِي الرَّكْعَةَ الْأُولَى بِسُجُودِهَا وَفِيمَنْ نَسِيَ سَجْدَةً حَتَّى قَامَ يَسْجُدُ.

যে রোগে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত হয়, সে সময় তিনি বসে বসে লোকদের ইমামাত করেছেন। ইবনু মাস‘ঊদ (রাযি.) বলেন, কেউ যদি ইমামের পূর্বে মাথা উঠিয়ে ফেলে, তাহলে পুনরায় ফিরে গিয়ে ততটুকু সময় বিলম্ব করবে, যতটুকু সময় মাথা উঠিয়ে রেখেছিল। অতঃপর ইমামকে অনুসরণ করবে। হাসান বাসরী (রহ.) বলেন, যে ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে রুকূ‘ সহ দু’রাক‘আত সালাত আদায় করে, কিন্তু সিজদা্ দিতে পারে না, সে শেষ রাক‘আতের জন্য দু’ সিজদা্ করবে এবং প্রথম রাক‘আত সিজদা্সহ পুনরায় আদায় করবে। আর যে ব্যক্তি ভুলক্রমে এক সিজদা্ না দিয়ে দাঁড়িয়ে গেছে, সে (পরের রাক‘আতে) সে সিজদা্ করে নিবে।



৬৮৭. ‘উবাইদুল্লাহ্ ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু উতবাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ‘আয়িশাহ্ (রাযি.)-এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে বললাম, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর (অন্তিম কালের) অসুস্থতা সম্পর্কে কি আপনি আমাকে কিছু শুনাবেন? তিনি বললেন, অবশ্যই। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মারাত্মকভাবে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়লেন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, লোকেরা কি সালাত আদায় করে ফেলেছে? আমরা বললাম, না, হে আল্লাহর রাসূল! তাঁরা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। তিনি বললেন, আমার জন্য গোসলের পাত্রে পানি দাও। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) বলেন, আমরা তাই করলাম। তিনি গোসল করলেন। অতঃপর একটু উঠতে চাইলেন, কিন্তু বেহুঁশ হয়ে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর একটু হুঁশ ফিরে পেলে আবার তিনি জিজ্ঞেস করলেন, লোকেরা কি সালাত আদায় করে ফেলেছে? আমরা বললাম, না, হে আল্লাহর রাসূল! তাঁরা আপনার অপেক্ষায় আছেন। তিনি বললেন, আমার জন্য গোসলের পাত্রে পানি রাখ। ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) বলেন, আমরা তাই করলাম। তিনি গোসল করলেন। আবার উঠতে চাইলেন, কিন্তু বেহুঁশ হয়ে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর আবার হুঁশ ফিরে পেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, লোকেরা কি সালাত আদায় করে ফেলেছে? আমরা বললাম, না, হে আল্লাহর রাসূল! তাঁরা আপনার জন্য অপেক্ষা করছেন। তিনি বললেন, আমার জন্য গোসলের পাত্রে পানি রাখ।

অতঃপর তিনি উঠে বসলেন, এবং গোসল করলেন। এবং উঠতে গিয়ে বেহুঁশ হয়ে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর আবার হুঁশ ফিরে পেলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, লোকেরা কি সালাত আদায় করে ফেলেছে? আমরা বললাম, না, হে আল্লাহর রাসূল! তাঁরা আপনার জন্য অপেক্ষারত। ওদিকে সাহাবীগণ ‘ইশার সালাতের জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অপেক্ষায় মসজিদে বসে ছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ বকর (রাযি.)-এর নিকট এ মর্মে একজন লোক পাঠালেন যে, তিনি যেন লোকদের নিয়ে সালাত আদায় করে নেন। সংবাদ বাহক আবূ বকর (রাযি.)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে বললেন যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনাকে লোকদের নিয়ে সালাত আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন।

আবূ বকর (রাযি.) অত্যন্ত কোমল মনের লোক ছিলেন, তাই তিনি ‘উমার (রাযি.)-কে বললেন, হে ‘উমার! আপনি সাহাবীগণকে নিয়ে সালাত আদায় করে নিন। ‘উমার (রাযি.) বললেন, আপনিই এর অধিক যোগ্য। তাই আবূ বকর (রাযি.) সে কয়দিন সালাত আদায় করলেন। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটু নিজে হাল্কাবোধ করলেন এবং দু’জন লোকের কাঁধে ভর করে যুহরের সালাতের জন্য বের হলেন। সে দু’জনের একজন ছিলেন ‘আব্বাস (রাযি.)। আবূ বকর (রাযি.) তখন সাহাবীগণকে নিয়ে সালাত আদায় করছিলেন। তিনি যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে দেখতে পেলেন, পিছনে সরে আসতে চাইলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে পিছিয়ে না আসার জন্য ইঙ্গিত করলেন এবং বললেন, তোমরা আমাকে তাঁর পাশে বসিয়ে দাও। তাঁরা তাঁকে আবূ বকর (রাযি.)-এর পাশে বসিয়ে দিলেন।

বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আবু বাকর (রাযি.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সালাতের ইক্তিদা করে সালাত আদায় করতে লাগলেন। আর সাহাবীগণ আবূ বকর (রাযি.)-এর সালাতের ইক্তিদা করতে লাগলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন উপবিষ্ট ছিলেন। ‘উবাইদুল্লাহ্ বলেন, আমি ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে বললাম, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর অন্তিম কালের অসুস্থতা সম্পর্কে ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) আমাকে যে হাদীস বর্ণনা করেছেন, তা কি আমি আপনার নিকট বর্ণনা করব না? তিনি বললেন, করুন। তাই আমি তাঁকে সে হাদীস শুনালাম। তিনি এ বর্ণনার কোন অংশেই আপত্তি করলেন না, তবে তাঁকে তিনি জিজ্ঞেস করলেন যে, ‘আব্বাস (রাযি.)-এর সাথে যে অপর এক সাহাবী ছিলেন, ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) কি আপনার নিকট তাঁর নাম বলেছেন? আমি বললাম, না। তিনি বললেন, তিনি ‘আলী (রাযি.)। (১৯৮; মুসলিম ৪/২১, হাঃ ৪১৮, আহমাদ ২৬১৯৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৪৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬৫৩)

بَاب إِنَّمَا جُعِلَ الْإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ

أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ قَالَ حَدَّثَنَا زَائِدَةُ عَنْ مُوسَى بْنِ أَبِي عَائِشَةَ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُتْبَةَ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى عَائِشَةَ فَقُلْتُ أَلاَ تُحَدِّثِينِي عَنْ مَرَضِ رَسُولِ اللهِ قَالَتْ بَلَى ثَقُلَ النَّبِيُّ فَقَالَ أَصَلَّى النَّاسُ قُلْنَا لاَ هُمْ يَنْتَظِرُونَكَ قَالَ ضَعُوا لِي مَاءً فِي الْمِخْضَبِ قَالَتْ فَفَعَلْنَا فَاغْتَسَلَ فَذَهَبَ لِيَنُوءَ فَأُغْمِيَ عَلَيْهِ ثُمَّ أَفَاقَ فَقَالَ أَصَلَّى النَّاسُ قُلْنَا لاَ هُمْ يَنْتَظِرُونَكَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ضَعُوا لِي مَاءً فِي الْمِخْضَبِ قَالَتْ فَقَعَدَ فَاغْتَسَلَ ثُمَّ ذَهَبَ لِيَنُوءَ فَأُغْمِيَ عَلَيْهِ ثُمَّ أَفَاقَ فَقَالَ أَصَلَّى النَّاسُ قُلْنَا لاَ هُمْ يَنْتَظِرُونَكَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ ضَعُوا لِي مَاءً فِي الْمِخْضَبِ فَقَعَدَ فَاغْتَسَلَ ثُمَّ ذَهَبَ لِيَنُوءَ فَأُغْمِيَ عَلَيْهِ ثُمَّ أَفَاقَ فَقَالَ أَصَلَّى النَّاسُ فَقُلْنَا لاَ هُمْ يَنْتَظِرُونَكَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَالنَّاسُ عُكُوفٌ فِي الْمَسْجِدِ يَنْتَظِرُونَ النَّبِيَّ عَلَيْهِ السَّلاَم لِصَلاَةِ الْعِشَاءِ الْآخِرَةِ فَأَرْسَلَ النَّبِيُّ إِلَى أَبِي بَكْرٍ بِأَنْ يُصَلِّيَ بِالنَّاسِ فَأَتَاهُ الرَّسُولُ فَقَالَ إِنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَأْمُرُكَ أَنْ تُصَلِّيَ بِالنَّاسِ فَقَالَ أَبُو بَكْرٍ وَكَانَ رَجُلاً رَقِيقًا يَا عُمَرُ صَلِّ بِالنَّاسِ فَقَالَ لَهُ عُمَرُ أَنْتَ أَحَقُّ بِذَلِكَ فَصَلَّى أَبُو بَكْرٍ تِلْكَ الْأَيَّامَ ثُمَّ إِنَّ النَّبِيَّ وَجَدَ مِنْ نَفْسِهِ خِفَّةً فَخَرَجَ بَيْنَ رَجُلَيْنِ أَحَدُهُمَا الْعَبَّاسُ لِصَلاَةِ الظُّهْرِ وَأَبُو بَكْرٍ يُصَلِّي بِالنَّاسِ فَلَمَّا رَآهُ أَبُو بَكْرٍ ذَهَبَ لِيَتَأَخَّرَ فَأَوْمَأَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ بِأَنْ لاَ يَتَأَخَّرَ قَالَ أَجْلِسَانِي إِلَى جَنْبِهِ فَأَجْلَسَاهُ إِلَى جَنْبِ أَبِي بَكْرٍ قَالَ فَجَعَلَ أَبُو بَكْرٍ يُصَلِّي وَهُوَ يَأْتَمُّ بِصَلاَةِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَالنَّاسُ بِصَلاَةِ أَبِي بَكْرٍ وَالنَّبِيُّ قَاعِدٌ قَالَ عُبَيْدُ اللهِ فَدَخَلْتُ عَلَى عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ فَقُلْتُ لَهُ أَلاَ أَعْرِضُ عَلَيْكَ مَا حَدَّثَتْنِي عَائِشَةُ عَنْ مَرَضِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ هَاتِ فَعَرَضْتُ عَلَيْهِ حَدِيثَهَا فَمَا أَنْكَرَ مِنْهُ شَيْئًا غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ أَسَمَّتْ لَكَ الرَّجُلَ الَّذِي كَانَ مَعَ الْعَبَّاسِ قُلْتُ لاَ قَالَ هُوَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ.

احمد بن يونس قال حدثنا زاىدة عن موسى بن ابي عاىشة عن عبيد الله بن عبد الله بن عتبة قال دخلت على عاىشة فقلت الا تحدثيني عن مرض رسول الله قالت بلى ثقل النبي فقال اصلى الناس قلنا لا هم ينتظرونك قال ضعوا لي ماء في المخضب قالت ففعلنا فاغتسل فذهب لينوء فاغمي عليه ثم افاق فقال اصلى الناس قلنا لا هم ينتظرونك يا رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ضعوا لي ماء في المخضب قالت فقعد فاغتسل ثم ذهب لينوء فاغمي عليه ثم افاق فقال اصلى الناس قلنا لا هم ينتظرونك يا رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال ضعوا لي ماء في المخضب فقعد فاغتسل ثم ذهب لينوء فاغمي عليه ثم افاق فقال اصلى الناس فقلنا لا هم ينتظرونك يا رسول الله صلى الله عليه وسلم والناس عكوف في المسجد ينتظرون النبي عليه السلام لصلاة العشاء الاخرة فارسل النبي الى ابي بكر بان يصلي بالناس فاتاه الرسول فقال ان رسول الله صلى الله عليه وسلم يامرك ان تصلي بالناس فقال ابو بكر وكان رجلا رقيقا يا عمر صل بالناس فقال له عمر انت احق بذلك فصلى ابو بكر تلك الايام ثم ان النبي وجد من نفسه خفة فخرج بين رجلين احدهما العباس لصلاة الظهر وابو بكر يصلي بالناس فلما راه ابو بكر ذهب ليتاخر فاوما اليه النبي بان لا يتاخر قال اجلساني الى جنبه فاجلساه الى جنب ابي بكر قال فجعل ابو بكر يصلي وهو ياتم بصلاة النبي صلى الله عليه وسلم والناس بصلاة ابي بكر والنبي قاعد قال عبيد الله فدخلت على عبد الله بن عباس فقلت له الا اعرض عليك ما حدثتني عاىشة عن مرض النبي صلى الله عليه وسلم قال هات فعرضت عليه حديثها فما انكر منه شيىا غير انه قال اسمت لك الرجل الذي كان مع العباس قلت لا قال هو علي بن ابي طالب رضي الله عنه.


Narrated 'Ubaidullah Ibn `Abdullah bin `Utba:

I went to `Aisha and asked her to describe to me the illness of Allah's Messenger (ﷺ). `Aisha said, "Yes. The Prophet became seriously ill and asked whether the people had prayed. We replied, 'No. O Allah's Apostle! They are waiting for you.' He added, 'Put water for me in a trough." `Aisha added, "We did so. He took a bath and tried to get up but fainted. When he recovered, he again asked whether the people had prayed. We said, 'No, they are waiting for you. O Allah's Messenger (ﷺ),' He again said, 'Put water in a trough for me.' He sat down and took a bath and tried to get up but fainted again. Then he recovered and said, 'Have the people prayed?' We replied, 'No, they are waiting for you. O Allah's Apostle.' He said, 'Put water for me in the trough.' Then he sat down and washed himself and tried to get up but he fainted. When he recovered, he asked, 'Have the people prayed?' We said, 'No, they are waiting for you. O Allah's Messenger (ﷺ)! The people were in the mosque waiting for the Prophet (ﷺ) for the `Isha prayer. The Prophet (ﷺ) sent for Abu Bakr to lead the people in the prayer. The messenger went to Abu Bakr and said, 'Allah's Messenger (ﷺ) orders you to lead the people in the prayer.' Abu Bakr was a softhearted man, so he asked `Umar to lead the prayer but `Umar replied, 'You are more rightful.' So Abu Bakr led the prayer in those days. When the Prophet (ﷺ) felt a bit better, he came out for the Zuhr prayer with the help of two persons one of whom was Al-`Abbas. while Abu Bakr was leading the people in the prayer. When Abu Bakr saw him he wanted to retreat but the Prophet (ﷺ) beckoned him not to do so and asked them to make him sit beside Abu Bakr and they did so. Abu Bakr was following the Prophet (in the prayer) and the people were following Abu Bakr. The Prophet (prayed) sitting." 'Ubaidullah added "I went to `Abdullah bin `Abbas and asked him, Shall I tell you what Aisha has told me about the fatal illness of the Prophet?' Ibn `Abbas said, 'Go ahead. I told him her narration and he did not deny anything of it but asked whether `Aisha told me the name of the second person (who helped the Prophet (ﷺ) ) along with Al-Abbas. I said. 'No.' He said, 'He was `Ali (Ibn Abi Talib).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
১০/ আযান (كتاب الأذان)