পরিচ্ছেদঃ ৫/৭৭. সালাত ত্যাগকারীর বিধান
২/১০৭৯। বুরাইদাহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমাদের ও তাদের (কাফেরদের) মধ্যে যে অংগীকার রয়েছে তা হলো সালাত (নামায/নামাজ)। অতএব যে ব্যক্তি সালাত ত্যাগ করলো, সে কুফরী করলো।
بَاب مَا جَاءَ فِيمَنْ تَرَكَ الصَّلَاةَ
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْبَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْحَسَنِ بْنِ شَقِيقٍ، حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ وَاقِدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " الْعَهْدُ الَّذِي بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمُ الصَّلاَةُ فَمَنْ تَرَكَهَا فَقَدْ كَفَرَ " .
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: মিশকাত ৫৭৪।
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। প্রকৃত ইসলাম ধর্মে এই বিষয়টি নির্ধারিত রয়েছে যে, নামাজ হলো মুসলিম এবং অমুসলিম ব্যক্তির মধ্যে তফাত করার একটি প্রকাশ্য নিদর্শন।
২। এই হাদীসটির দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, কোনো সময় নামাজ প্রতিষ্ঠিত করার বিষয়ে অবহেলা করা বৈধ নয়।
৩। আল্লাহর মনোনীত ধর্ম ইসলামের আত্মা হলো নামাজ। সুতরাং নামাজ বর্জন করে দেওয়ার পর বা নামাজ পরিত্যাগ করার পর প্রকৃত ইসলামের আর্ কোনো প্রকাশ্য নিদর্শন থেকে যায় না।
‘Abdullah bin Buraidah narrated that his father said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) said: ‘The covenant that distinguishes between us and them is prayer; so whoever leaves it, he has committed Kufr.’”