পরিচ্ছেদঃ ৭৭. আখিরাতে মু'মিনগন তাদের প্রতিপালককে দেখতে পাবে
৩৪৭। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... হাম্মাদ ইবনু সালামা (রাঃ) সুত্রে অনুরুপ বর্ণনা করেছেন। তঁবে এতে তিনি আরও বলেন, “তারপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াত তিলাওয়াত করেনঃ (অর্থ) ’যারা ভাল করে তাদের জন্য আছে মঙ্গল এবং আরো অধিক কিছু। ”
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَزَادَ ثُمَّ تَلاَ هَذِهِ الآيَةَ ( لِلَّذِينَ أَحْسَنُوا الْحُسْنَى وَزِيَادَةٌ)
Hammad b. Salama narrated it on the same authority and added:
He then recited the verse:" Those who do good will have the best reward and even more" (x. 26)
পরিচ্ছেদঃ ৯৪. ভুলবশতঃ অপবিত্র অবস্থায় নামাযে ইমামতি করলে।
২৩৪. উছমান .... হাম্মাদ ইবনু সালামা হতে এই সূত্রে উপরোক্ত সনদ ও অর্থের মর্মানুযায়ী বর্ণিত। এই হাদীছের প্রথমাংশে তিনি বলেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ’তাকবীরে তাহরীমা’ বাঁধেন, এবং হাদীছের শেষাংশে উল্লেখ আছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায শেযে বলেনঃ “আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ এবং আমি (সহবাস জনিত কারনে) অপবিত্র ছিলাম”। আর আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন নামাযের জন্য দন্ডায়মান হন, তখন আমরা তাঁর তাকবীর ধ্বনি শোনার আপেক্ষায় ছিলাম এমতাবস্থায় হঠাৎ তিনি (আমাদের দিকে) ফিরে বলেনঃ তোমরা স্ব-স্ব স্থানে অবস্থান কর। আর মুহাম্মাদ (ইবনু সীরীন)-এর বর্ণনায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণিত আছে, রাবী বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ’তাকবীরে তাহরীমা’ বাধার পর পরই মুসল্লীদের ইাশারায় বলেন, তোমরা বসে থাক। অতঃপর তিনি বাইরে গিয়ে গোসল করেন।
باب فِي الْجُنُبِ يُصَلِّي بِالْقَوْمِ وَهُوَ نَاسٍ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَخْبَرَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ قَالَ فِي أَوَّلِهِ فَكَبَّرَ . وَقَالَ فِي آخِرِهِ فَلَمَّا قَضَى الصَّلاَةَ قَالَ " إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ وَإِنِّي كُنْتُ جُنُبًا " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَاهُ الزُّهْرِيُّ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ فَلَمَّا قَامَ فِي مُصَلاَّهُ وَانْتَظَرْنَا أَنْ يُكَبِّرَ انْصَرَفَ ثُمَّ قَالَ " كَمَا أَنْتُمْ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَرَوَاهُ أَيُّوبُ وَابْنُ عَوْنٍ وَهِشَامٌ عَنْ مُحَمَّدٍ مُرْسَلاً عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ فَكَبَّرَ ثُمَّ أَوْمَأَ بِيَدِهِ إِلَى الْقَوْمِ أَنِ اجْلِسُوا فَذَهَبَ فَاغْتَسَلَ . وَكَذَلِكَ رَوَاهُ مَالِكٌ عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أَبِي حَكِيمٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَبَّرَ فِي صَلاَةٍ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَكَذَلِكَ حَدَّثَنَاهُ مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا أَبَانُ عَنْ يَحْيَى عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَبَّرَ .
حكم : صحيح (الألباني
This tradition has been reported by Hammad b. Salamah through the same chain of narrators and conveying a similar meaning. This version adds in the beginning:
He uttered TAKBIR (Allahu akbar), and in the end : when he finished the prayer, he said : I am a human being; I was sexually defiled.
Abu Dawud said : This tradition has been narrated al-Zuhri from Abu Salamah b. ‘Abd al-Rahman on the authority of Abu Hurairah. It says: When he stood at the place of prayer, we waited for his utterance of takbir (Allah-u akbar).He went away and said : (remain) as you were.
Another version on the authority of Muhammad reporting from the Prophet (ﷺ) says: He uttered takbir (Allah-u-Akbar) and then made a sign to the people, meaning "sit down". He then went away and took a bath. This tradition has also been narrated through a different chain. It says: The Messenger of Allah (ﷺ) uttered takbir (Allah-u-akbar) in a prayer.
Abu Dawud said: Another version through a different chain says; The Prophet (May peace be upon him) uttered takbir (Allah-u akbar).
Grade : Sahih (Al-Albani)
পরিচ্ছেদঃ ৩১. ইচ্ছাকৃত হত্যার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হত্যার দিয়াত এবং এ বিষয়ে কাসিম ইবন রবীআ বর্ণিত হাদীস বর্ণনায় আইয়্যুবের শাগরিদগণের মধ্যে পার্থক্য
৪৭৯২. মুহাম্মদ ইবন ইসমাঈল ইবন ইবরাহীম (রহঃ) ... হাম্মাদ আইয়্যুব থেকে এবং তিনি কাসিম ইবন রবীআ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা বিজয়ের দিন ভাষণ দিতে গিয়ে অনুরূপ বর্ণনা করেন। এটি মুরসাল।
كَمْ دِيَةُ شِبْهِ الْعَمْدِ وَذِكْرُ الِاخْتِلَافِ عَلَى أَيُّوبَ فِي حَدِيثِ الْقَاسِمِ بْنِ رَبِيعَةَ فِيهِ
أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَعِيلَ بْنِ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا يُونُسُ قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ رَبِيعَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَطَبَ يَوْمَ الْفَتْحِ مُرْسَلٌ
It was narrated from Al-Qasim bin Rabi'ah that:
the Messenger of Allah delivered a speech on the Day of the Conquest. (And he mentioned it) in Mursal from.
পরিচ্ছেদঃ ডান হাতে আংটি পরা।
১৭৫০। আহমাদ ইবনু মানী’ (রহঃ) ... হাম্মাদ ইবনু সালামা (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আমি ইবনু আবী রাফি’ (রহঃ)-কে তাঁর ডান হাতে আংটি পরতে দেখেছি। এই বিষয়ে আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু জা’ফার রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে তাঁর ডান হাতে আংটি পরতে দেখেছি। তিনি বললেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ডান হাতে আংটি পরতেন। সহীহ, ইবনু মাজাহ ৩৭৪৭, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৭৪৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]
মুহাম্মদ ইবনু ইসমাঈল বুখারী (রহঃ) বলেন, এই বিষয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত হাদীসসমূহের মধ্যে এটই সবচেয়ে সহীহ।
باب مَا جَاءَ فِي لُبْسِ الْخَاتَمِ فِي الْيَمِينِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ أَبِي رَافِعٍ يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ فَسَأَلْتُهُ عَنْ ذَلِكَ، فَقَالَ رَأَيْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ جَعْفَرٍ يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ . وَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرٍ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ . قَالَ وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ هَذَا أَصَحُّ شَيْءٍ رُوِيَ فِي هَذَا الْبَابِ .
Narrated Hammad bin Salamah:
"I saw Ibn Rafi' [and he is 'Ubaidullah bin Abi Rafi', the freed slave of the Messenger of Allah (ﷺ) - and Aslam was the name of Ibn Abi Rafi] wearing a ring on his right, so I asked him about that. He said, 'I saw 'Abdullah bin Ja'far wearing a ring on his right hand, and he ['Abdullah bin Ja'far] said: "The Messenger of Allah (ﷺ) wore a ring on his right hand."
He said: Muhammad [bin Isma'il] said: "This is the most correct thing related from the Prophet (ﷺ) on this topic."
পরিচ্ছেদঃ ১৬. ডান হাতে আংটি পরা প্রসঙ্গে
১৭৪৪। হাম্মাদ ইবনু সালামা (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি ইবনু আবী রাফিকে তার ডান হাতে আংটি পরতে দেখেছি। আমি এ বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করলে তিনি বললেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু জাফরকে তার ডান হাতে আংটি পরতে দেখেছি। আর আবদুল্লাহ ইবনু জাফর বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার ডান হাতে আংটি পরতেন।
- সহীহ, ইবনু মা-জাহ (৩৭৪৭)
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনু ইসমাঈল (বুখারী) (রাহঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যে কতগুলো হাদীস এ অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে সেগুলোর মধ্যে এটাই বেশি সহীহ।
باب مَا جَاءَ فِي لُبْسِ الْخَاتَمِ فِي الْيَمِينِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، قَالَ رَأَيْتُ ابْنَ أَبِي رَافِعٍ يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ فَسَأَلْتُهُ عَنْ ذَلِكَ، فَقَالَ رَأَيْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ جَعْفَرٍ يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ . وَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرٍ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَتَخَتَّمُ فِي يَمِينِهِ . قَالَ وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ هَذَا أَصَحُّ شَيْءٍ رُوِيَ فِي هَذَا الْبَابِ .
Narrated Hammad bin Salamah:
"I saw Ibn Rafi' [and he is 'Ubaidullah bin Abi Rafi', the freed slave of the Messenger of Allah (ﷺ) - and Aslam was the name of Ibn Abi Rafi] wearing a ring on his right, so I asked him about that. He said, 'I saw 'Abdullah bin Ja'far wearing a ring on his right hand, and he ['Abdullah bin Ja'far] said: "The Messenger of Allah (ﷺ) wore a ring on his right hand."
He said: Muhammad [bin Isma'il] said: "This is the most correct thing related from the Prophet (ﷺ) on this topic."
পরিচ্ছেদঃ ৮৬. যিনি বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্বামী তার সাথে মিলিত হতে পারবে
৮৪৫. হাম্মাদ হুমাইদ থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, বাকর ইবনু আব্দুল্লাহকে বলা হলো যে, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে না। বাকর ইবনু আব্দুল্লাহ আল মুযানী বলেন: সালাতের মর্যাদা (সহবাসের চেয়ে) অনেক বেশি। সুতরাং (যখন সালাত আদায় করতে পারবে, তখন) তার স্বামীও তার সাথে সহবাস করতে পারবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৪/২৭৯।
بَابُ مَنْ قَالَ: الْمُسْتَحَاضَةُ يُجَامِعُهَا زَوْجُهَا
أَخْبَرَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ حُمَيْدٍ قَالَ قِيلَ لِبَكْرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ إِنَّ الْحَجَّاجَ بْنَ يُوسُفَ يَقُولُ إِنَّ الْمُسْتَحَاضَةَ لَا يَغْشَاهَا زَوْجُهَا قَالَ بَكْرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْمُزَنِيُّ الصَّلَاةُ أَعْظَمُ حُرْمَةً يَغْشَاهَا زَوْجُهَا
إسناده منقطع
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. গর্ভবতী মহিলা যখন রক্ত দেখে
৯৬১. হাম্মাদ ইবনু সালামাহ হতে বর্ণিত, বাকর ইবনু আব্দুল্লাহ আল মুযানী বলেন, আমার স্ত্রীর গর্ভাবস্থায় হায়েয হয়েছিলো।’[1]
তাখরীজ: এটি আমি অন্য কোথাও পাইনি।
بَاب فِي الْحُبْلَى إِذَا رَأَتْ الدَّمَ
أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ حُمَيْدٍ عَنْ بَكْرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْمُزَنِيِّ أَنَّهُ قَالَ امْرَأَتِي تَحِيضُ وَهِيَ حُبْلَى
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৪২. মাজুসী (অগ্নিপুজারীগণ) এর ফারাইয বা উত্তরাধিকার
৩১২৬. হাম্মাদ ইবনু আবী সালামাহ হতে বর্ণিত, হাম্মাদ ইবনু আবী সুলাইমান বলেন, (মৃতের) নিকট আত্মীয় যে সৎ বা যোগ্য হবে সে মীরাছ পাবে, আর যে নিকটাত্মীয় সৎ বা যোগ্য হবে না, সে মীরাছ পাবে না।[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৬৬ নং ১১৪৭১; বাইহাকী; ফারাইয ৬/২৬০।
باب فَرَائِضِ الْمَجُوسِ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ حَمَّادِ بْنِ أَبِي سُلَيْمَانَ قَالَ يَرِثُ مِنْ الْجَانِبِ الَّذِي يَصْلُحُ وَلَا يَرِثُ مِنْ الْجَانِبِ الَّذِي لَا يَصْلُحُ
পরিচ্ছেদঃ ৮০. আখিরাতে মুমিনগণ তাদের প্রভুকে দেখতে পাবে।
৩৩৯-(২৯৮/...) আবূ বকর ইবনু আবূ শাইবাহ (রহঃ) ..... হাম্মাদ ইবনু সালামাহ্ (রাযিঃ) এর সূত্রে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে এতে তিনি আরো বলেন, তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াত তিলাওয়াত করেনঃ "যারা ভাল আমল করে তাদের জন্য আছে কল্যাণ (জান্নাত) এবং আরো অধিক কিছু (আল্লাহর দর্শন)" (সূরাহ ইউনুস ১০ঃ ২৬)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৭ ইসলামিক সেন্টারঃ ৩৫৮)
باب إِثْبَاتِ رُؤْيَةِ الْمُؤْمِنِينَ فِي الآخِرَةِ رَبَّهُمْ سُبْحَانَهُ وَتَعَالَى
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَزَادَ ثُمَّ تَلاَ هَذِهِ الآيَةَ ( لِلَّذِينَ أَحْسَنُوا الْحُسْنَى وَزِيَادَةٌ)
Chapter: Affirming that the believers will see their Lord, Glorious is he and most high, in the hereafter
Hammad b. Salama narrated it on the same authority and added: He then recited the verse:" Those who do good will have the best reward and even more"
পরিচ্ছেদঃ ১৮. আঙ্গুল ও বাসন চেটে খাওয়া এবং পড়ে যাওয়া খাবারে যে আবর্জনা লেগেছে তা মুছে খাওয়া মুস্তাহাব, আর চেটে খাওয়ার আগে হাত মুছে ফেলা মাকরূহ; (কারণ ঐ বাকী অংশের মধ্যে খাদ্যের বারাকাত থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে)
৫২০৩-(.../...) আবূ বকর ইবনু নাফি’ (রহঃ) ..... হাম্মাদ (রহঃ) হতে উপরোল্লিখিত সূত্রে হাদীসটি বর্ণিত। তবে তিনি বলেছেন, তোমাদের সবাই যেন বাসন চেটে খায়। আর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, তোমরা জান না তোমাদের কোন খাদ্যে বারাকাত রয়েছে অথবা কোন খাদ্যে বারাকাত দেয়া হয়। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫১৩৫, ইসলামিক সেন্টার ৫১৪৭)
باب اسْتِحْبَابِ لَعْقِ الأَصَابِعِ وَالْقَصْعَةِ وَأَكْلِ اللُّقْمَةِ السَّاقِطَةِ بَعْدَ مَسْحِ مَا يُصِيبُهَا مِنْ أَذًى وَكَرَاهَةِ مَسْحِ الْيَدِ قَبْلَ لَعْقِهَا
وَحَدَّثَنِيهِ أَبُو بَكْرِ بْنُ نَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، - يَعْنِي ابْنَ مَهْدِيٍّ - قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، بِهَذَا الإِسْنَادِ غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ " وَلْيَسْلُتْ أَحْدُكُمُ الصَّحْفَةَ " . وَقَالَ " فِي أَىِّ طَعَامِكُمُ الْبَرَكَةُ أَوْ يُبَارَكُ لَكُمْ " .
This hadith has been reported on the authority of Hammad with the same chain of transmitters, but with a slight variation of wording.
পরিচ্ছেদঃ ১২. আল্লাহর জন্য ভালবাসার ফযীলত
৬৪৪৪-(…/...) শায়খ আবু আহমাদ (রহঃ) ..... হাম্মাদ বিন সালামাহ্ এ সানাদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন, নেই, ইসলামিক সেন্টার, নেই)
باب فِي فَضْلِ الْحُبِّ فِي اللَّهِ
قَالَ الشَّيْخُ أَبُو أَحْمَدَ أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ زَنْجُويَهْ الْقُشَيْرِيُّ حَدَّثَنَا عَبْدُ، الأَعْلَى بْنُ حَمَّادٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ .
This hadith has been narrated on the authority of Hammid b. Salama with the same of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ৯৪. ভুলবশত কোন ব্যক্তি নাপাক অবস্থায় সালাতে ইমামতি করলে
২৩৪। হাম্মাদ ইবনু সালামাহ হতে উক্ত হাদীস একই সানাদ এবং একই অর্থে বর্ণিত হয়েছে। তবে তার বর্ণিত হাদীসের প্রথমাংশে রয়েছেঃ ’তিনি তাকবীরে তাহরীমা বললেন।’ আর শেষাংশে রয়েছেঃ ’তিনি সালাত আদায় শেষে বললেন, ’আমিও মানুষ এবং আমি অপবিত্র ছিলাম।’ আবূ হুরাইরার বর্ণনায় রয়েছেঃ ’যখন তিনি সালাতের স্থানে দাঁড়ালেন এবং আমরা তাঁর তাকবীর ধ্বনি শুনার অপেক্ষা করছিলাম, তখন তিনি ওখান থেকে চলে গেলেন এবং যাওয়ার সময় বলে গেলেন, তোমরা নিজ নিজ জায়গায় অবস্থান কর।’ মুহাম্মাদ ইবনু সীরীন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সূত্রে মুরসালভাবে বর্ণনা করেন যে, ’তিনি তাকবীরে তাহরীমা দিলেন, অতঃপর লোকদেরকে বসার জন্য ইশারা করে চলে গিয়ে গোসল করলেন। এরূপই বর্ণনা করেছেন মালিক, ইসমাঈল ইবনু আবূ হাকীম হতে, তিনি ’আত্বা ইবনু ইয়াসীর হতে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন এক সালাতের তাকবীর দিলেন। রাবী’ ইবনু মুহাম্মাদ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সূত্রে বর্ণনা করেন, ’তিনি তাকবীর বললেন।’[1]
সহীহ।
باب فِي الْجُنُبِ يُصَلِّي بِالْقَوْمِ وَهُوَ نَاسٍ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَخْبَرَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ قَالَ فِي أَوَّلِهِ فَكَبَّرَ . وَقَالَ فِي آخِرِهِ فَلَمَّا قَضَى الصَّلَاةَ قَالَ " إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ وَإِنِّي كُنْتُ جُنُبًا " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَاهُ الزُّهْرِيُّ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ فَلَمَّا قَامَ فِي مُصَلَّاهُ وَانْتَظَرْنَا أَنْ يُكَبِّرَ انْصَرَفَ ثُمَّ قَالَ " كَمَا أَنْتُمْ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَرَوَاهُ أَيُّوبُ وَابْنُ عَوْنٍ وَهِشَامٌ عَنْ مُحَمَّدٍ مُرْسَلاً عَنِ النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم قَالَ فَكَبَّرَ ثُمَّ أَوْمَأَ بِيَدِهِ إِلَى الْقَوْمِ أَنِ اجْلِسُوا فَذَهَبَ فَاغْتَسَلَ . وَكَذَلِكَ رَوَاهُ مَالِكٌ عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أَبِي حَكِيمٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم كَبَّرَ فِي صَلَاةٍ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَكَذَلِكَ حَدَّثَنَاهُ مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا أَبَانُ عَنْ يَحْيَى عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنِ النَّبِيِّ صلي الله عليه وسلم أَنَّهُ كَبَّرَ .
- صحيح
This tradition has been reported by Hammad b. Salamah through the same chain of narrators and conveying a similar meaning. This version adds in the beginning:
He uttered TAKBIR (Allahu akbar), and in the end : when he finished the prayer, he said : I am a human being; I was sexually defiled.
Abu Dawud said : This tradition has been narrated al-Zuhri from Abu Salamah b. ‘Abd al-Rahman on the authority of Abu Hurairah. It says: When he stood at the place of prayer, we waited for his utterance of takbir (Allah-u akbar).He went away and said : (remain) as you were.
Another version on the authority of Muhammad reporting from the Prophet (ﷺ) says: He uttered takbir (Allah-u-Akbar) and then made a sign to the people, meaning "sit down". He then went away and took a bath. This tradition has also been narrated through a different chain. It says: The Messenger of Allah (ﷺ) uttered takbir (Allah-u-akbar) in a prayer.
Abu Dawud said: Another version through a different chain says; The Prophet (May peace be upon him) uttered takbir (Allah-u akbar).
পরিচ্ছেদঃ ২৫. নাবীয দ্বারা উযু করা
২৪৩(১৪). আল-কাযী আবু তাহের মুহাম্মাদ ইবনে আহমাদ ইবনে নাস্ (রহঃ) ... হাম্মাদ ইবনে সালামা (রহঃ) এই সূত্রে পূর্বের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন। আলী ইবনে যায়েদ দুর্বল রাবী এবং আবু রাফে (রহঃ) ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে কোন হাদীস শ্রবণ করেননি। উপরন্তু হাম্মাদ ইবনে সালামা (রহঃ)-এর কিতাবসমূহে এই হাদীস নেই এবং আবদুল আযীয ইবনে আবু রিযমা (রহঃ)-ও এই হাদীস বর্ণনা করেছেন এবং তিনিও তেমন শক্তিশালী রাবী নন।
بَابُ الْوُضُوءِ بِالنَّبِيذِ
ثَنَا الْقَاضِي أَبُو طَاهِرٍ مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ نَصْرٍ ، نَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدُوسِ بْنِ كَامِلٍ ، نَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبَّادٍ ، نَا أَبُو سَعِيدٍ مَوْلَى بَنِي هَاشِمٍ ، نَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ ، بِهَذَا الْإِسْنَادِ نَحْوَهُ . عَلِيُّ بْنُ زَيْدٍ ضَعِيفٌ ، وَأَبُو رَافِعٍ لَمْ يَثْبُتْ سَمَاعُهُ مِنَ ابْنِ مَسْعُودٍ ، وَلَيْسَ هَذَا الْحَدِيثُ فِي مُصَنَّفَاتِ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ ، وَقَدْ رَوَاهُ أَيْضًا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي رِزْمَةَ ، وَلَيْسَ هُوَ أَيْضًا بِقَوِيٍّ
পরিচ্ছেদঃ ২৮. তাকবীর (তাহরীমা) বলা এবং নামাযের শুরুতে, রুকূতে যেতে ও রুকূ থেকে। উঠতে উভয় হাত (উপরে) উঠানো এবং এর পরিমাণ ও এ সম্পর্কিত হাদীসসমূহের বিভিন্নতা
১০৯৮(১৭). দা’লাজ ইবনে আহমাদ (রহঃ) ... হাম্মাদ ইবনে সালামা (রহঃ) থেকে তার সনদে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত। আন-নাদর ইবনে শুমাইল ও যায়েদ ইবনুল হুবাব (রহঃ) এই হাদীস হাম্মাদ (রহঃ)-এর সূত্রে মারফুরূপে বর্ণনা করেছেন এবং অপরাপর রাবী তার থেকে মাওকুফরূপে বর্ণনা করেছেন। আমি আবু জাফর আহমাদ ইবনে ইসহাক ইবনে বাহলুল (রহঃ)-কে বলতে শুনেছি, এই হাদীস তিনি আমাদেরকে লিখালেন। তিনি বলেন, ইরাকবাসীদের মাযহাবই আমার মাযহাব। আমি স্বপ্নে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নামায পড়তে দেখেছি। আমি তাকে প্রথম তাকবীরে (তাহরীমায়) তাঁর হস্তদ্বয় উপরে উত্তোলন করতে দেখেছি। অতঃপর যখন রুকূ করলেন এবং যখন রুকূ থেকে তাঁর মাথা উঠালেন (তখনও তার হস্তদ্বয় উত্তোলন করেছেন)।
بَابُ ذِكْرِ التَّكْبِيرِ وَرَفْعِ الْيَدَيْنِ عِنْدَ الِافْتِتَاحِ وَالرُّكُوعِ وَالرَّفْعِ مِنْهُ ، وَقَدْرِ ذَلِكَ ، وَاخْتِلَافِ الرِّوَايَاتِ
حَدَّثَنَا دَعْلَجُ بْنُ أَحْمَدَ ، نَا جَعْفَرُ بْنُ أَحْمَدَ الشَّامَاتِيُّ ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ ، ثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ بِإِسْنَادِهِ ، عَنِ النَّبِيِّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - نَحْوَهُ . رَفَعَهُ هَذَانِ عَنْ حَمَّادٍ ، وَوَقَفَهُ غَيْرُهُمَا عَنْهُ ؛ سَمِعْتُ أَبَا جَعْفَرٍ أَحْمَدَ بْنَ إِسْحَاقَ بْنِ بُهْلُولٍ يَقُولُ : وَأَمْلَاهُ عَلَيْنَا إِمْلَاءً قَالَ : كَانَ مَذْهَبِي مَذْهَبَ أَهْلِ الْعِرَاقِ ، فَرَأَيْتُ النَّبِيَّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - فِي النَّوْمِ ، يُصَلِّي فَرَأَيْتُهُ يَرْفَعُ يَدَيْهِ فِي أَوَّلِ تَكْبِيرَةٍ ، ثُمَّ إِذَا رَكَعَ ، ثُمَّ إِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ