ইয়াহ্ইয়া ইবনু ‘আবদুল্লাহ ইবনু বাহীর (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৬৭৭৩। আবূ বকর খাল্লাদ বাহিলী (রহঃ) ... ইয়াহইয়া আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।

وَحَدَّثَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ خَلاَّدٍ الْبَاهِلِيُّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، - يَعْنِي ابْنَ سَعِيدٍ - حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنِي سُلَيْمَانُ، عَنْ عُمَارَةَ بْنِ عُمَيْرٍ، عَنْ وَهْبِ بْنِ رَبِيعَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، ح

وَقَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنِي مَنْصُورٌ، عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنْ أَبِي مَعْمَرٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، بِنَحْوِهِ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of 'Abdullah through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহ্ইয়া ইবনু ‘আবদুল্লাহ ইবনু বাহীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - শুভ ও অশুভ লক্ষণ

৪৫৯০-[১৫] ইয়াহ্ইয়া ইবনু ’আবদুল্লাহ ইবনু বাহীর (রহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাকে এমন এক লোক বর্ণনা করেছেন, যিনি ফারওয়াহ্ ইবনু মুসায়ক-কে বলতে শুনেছেন যে, আমি বললামঃ হে আল্লাহর রসূল! আমাদের কাছে আব্ইয়ান নামে একটা জমিন আছে, যেখানে আমরা (ব্যবসায়িক প্রয়োজনে) কৃষিদ্রব্য ও খাদ্যপণ্য ইত্যাদি আমদানি-রফতানি করে থাকি, তবে সেখানে অসুখন্ডবিসুখ খুব একটা লেগেই থাকে। তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তুমি ঐ স্থানটি ছেড়ে দাও। কেননা অস্বাস্থ্যকর স্থানে বসবাস করা নিজেকে স্বেচ্ছায় ধ্বংস করার শামিল। (আবূ দাঊদ)[1]

وَعَنْ يَحْيَى بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بَحِيرٍ قَالَ: أَخْبَرَنِي مَنْ سَمِعَ فَرْوَةَ بْنَ مُسَيْكٍ يَقُولُ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ عِنْدَنَا أَرْضٌ يُقَالُ لَهَا أَبْيَنُ وَهِيَ أَرْضُ رِيفِنَا وَمِيرَتِنَا وَإِنَّ وَبَاءَهَا شَدِيدٌ. فَقَالَ: «دَعْهَا عَنْكَ فَإِنَّ من القَرَف التّلف» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد

ব্যাখ্যাঃ (أَبْيَنُ) এটি ‘হামযা’ বর্ণে যবর ও ‘বা’ বর্ণে সাকিন যোগে البيان মাসদার থেকে اسْمُ تَفْضِيلٍ-এর সিগাহ। এটি মূলত একজন ব্যক্তির নাম ছিল। যার দিকে عدن (‘আদ্ন)-কে সংযুক্ত করা হয়। বলা হয়, ‘আদ্নু আব্ইয়ান। ‘‘নিহায়াহ্’’ গ্রন্থে বলা হয়েছে, এটি أحمد-এর ওজনে ইয়ামানের দিকে সমুদ্রের পাশের একটি গ্রাম। এও বলা হয় যে, ‘আদ্ন-এর একটি শহরে নাম।

(هِيَ أَرْضُ رِيفِنَا) ইবনুল ‘আসীর বলেনঃ এটা প্রত্যেক এমন জমিকে বলা হয়, যাতে চাষাবাদ ও খেজুর গাছ থাকে।

(مِيرَتِنَا) অর্থাৎ এক শহর থেকে অন্য শহরে আমাদের খাবার আমদানী-রফতানী করার জায়গা। (وَإِنَّ وَبَاءَهَا) অর্থাৎ যেখানে রোগ- ব্যাধি অধিক হয়।

(دَعْهَا عَنْكَ) অর্থাৎ তুমি সেখানে প্রবেশ করা বন্ধ করে দাও। কারণ এ জায়গা যে দেশে মহামারি হয়েছে সেখানকার মতো।

(فَإِنَّ من القَرَف التّلف) এর অর্থ হলো সেখানে রোগ-ব্যাধি বেশি থাকে তথা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জীবনের ক্ষতি হয়। অতএব যে জায়গায় রোগ-ব্যাধি বেশি থাকে সেখানে গমন করা উচিত নয়।

ইমাম খত্ত্বাবী ও ইবনুল ‘আসীর (রহিমাহুমাল্লাহ) বলেনঃ এটি কুলক্ষণ ও সংক্রামক হিসেবে বলা হয়নি, বরং এটি বলা হয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে। কারণ সুস্থ শরীরের জন্য সুন্দর আবহাওয়া প্রয়োজন। আর অসুন্দর বা দূষিত আবহাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও শরীরকে অসুস্থ করে ফেলে। এটি হলো ডাক্তারদের পরামর্শ। আর এ সকল বিষয়ই মহান আল্লাহর নির্দেশ ও ইচ্ছায় হয়ে থাকে। আর আল্লাহর শক্তি ছাড়া অন্য কারো কোন (উপকার বা ক্ষতি করার) শক্তি নেই। (‘আওনুল মা‘বূদ ৭ম খন্ড, হাঃ ৩৯১৮; মিরক্বাতুল মাফাতীহ)


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহ্ইয়া ইবনু ‘আবদুল্লাহ ইবনু বাহীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে