নুবায়শাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ১৮ টি

পরিচ্ছেদঃ ২১. আইয়্যামে তাশরীকে সিয়াম পালন করা হারাম

২৫৪৮। সুরায়জ ইবনু ইউনুস (রহঃ) ... নূবায়শা হুযালী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন আইয়্যামে তাশরীক পানাহারের দিন।

باب تَحْرِيمِ صَوْمِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ ‏

وَحَدَّثَنَا سُرَيْجُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، الْهُذَلِيِّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَيَّامُ التَّشْرِيقِ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ ‏"‏ ‏.‏


Nubaisha al-Hudhali reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying: The days of Tashriq are the days of eating and drinking.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮৭. কুরবানীর গোশত সংরক্ষণ করা প্রসংগে।

২৮০৪. মুসাদ্দাদ .... নুবাইশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে, আমি তোমাদের তিন দিনের অধিক কুরবানির মাংস খেতে এ জন্য নিষেধ করেছিলাম, যাতে তোমাদের সকলের কাছে তা পৌঁছে যায়। এখন আল্লাহ্‌ তোমাদের প্রাচুর্য দান করেছেন। কাজেই এখন তোমরা খাও, জমা রাখ, এবং সওয়াব হাসিলের জন্য দান করো। জেনে রাখ! এই দিনগুলো হল বিশেষ পানাহারের জন্য এবং মহান আল্লাহ্‌র স্মরণের জন্য।

باب فِي حَبْسِ لُحُومِ الأَضَاحِي

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ إِنَّا كُنَّا نَهَيْنَاكُمْ عَنْ لُحُومِهَا أَنْ تَأْكُلُوهَا فَوْقَ ثَلاَثٍ لِكَىْ تَسَعَكُمْ فَقَدْ جَاءَ اللَّهُ بِالسَّعَةِ فَكُلُوا وَادَّخِرُوا وَاتَّجِرُوا أَلاَ وَإِنَّ هَذِهِ الأَيَّامَ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ وَذِكْرِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ ‏"‏ ‏.‏


Narrated Nubayshah: The Prophet (ﷺ) said: We forbade you to eat their meat for more than three days in order that you might have abundance; now Allah has produced abundance, so you may eat, store up and seek reward. Beware, these days are days of eating, drinking and remembrance of Allah, Most High.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯৭. রজব মাসে কুরবানী করা প্রসংগে।

২৮২১. মুসাদ্দাদ (রহঃ) .... নুবায়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা জনৈক ব্যক্তি উচ্চকন্ঠে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞসা করে, আমরা জাহিলিয়াতের যুগে রজব মাসে ’আতীরা’ করতাম। এখন এ সম্পর্কে আমাদের কি নির্দেশ দেন? তখন তিনি বলেনঃ তোমরা আল্লাহর জন্য যে কোন মাসে কুরবানী করতে পার। তোমরা আল্লাহর নির্দেশের অনুসরণ কর এবং অন্যকে খানা খাওয়াও।

অতঃপর সে ব্যক্তি আবার জিজ্ঞাসা করেঃ আমরা তো জাহিলিয়াতের যুগে ফারাআ’ করতাম (অর্থাৎ পশুর প্রথম বাচ্চা মূর্তির নামে যবাহ্ করতাম)। এখন এ সম্পর্কে আপনার অভিমত কি? তিনি বলেনঃ বিচরণকারী প্রত্যেক পশুর মাঝেই ফারাআ আছে। তোমরা তোমাদের পশুদের খাদ্য দিয়ে থাক, এমন কি তারা হাজীদের বহনে সক্ষম হবে, তখন তুমি তাকে যবাহ্ করবে এবং তার মাংস সাদকা করে দেবে।

রাবী খালিদ (রহঃ) বলেনঃ আমি মনে করি, মুসাফিরদের জন্য এটি উত্তম। রাবী খালিদ (রহঃ) পুনরায় বলেনঃ আমি আবূ কিলাবকে জিজ্ঞাসা করেছিলামঃ কয়টি পশুর জন্য এ হুকুম? তিনি বলেনঃ একশতটির জন্য (অর্থাৎ একশতটি পশুর মধ্যে একটা আল্লাহর নামে যবাহ্ করে দান করবে।)

باب فِي الْعَتِيرَةِ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، ح وَحَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ، عَنْ بِشْرِ بْنِ الْمُفَضَّلِ، - الْمَعْنَى - حَدَّثَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، قَالَ قَالَ نُبَيْشَةُ نَادَى رَجُلٌ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً فِي الْجَاهِلِيَّةِ فِي رَجَبٍ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ ‏"‏ اذْبَحُوا لِلَّهِ فِي أَىِّ شَهْرٍ كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ إِنَّا كُنَّا نُفْرِعُ فَرَعًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ ‏"‏ فِي كُلِّ سَائِمَةٍ فَرَعٌ تَغْذُوهُ مَاشِيَتُكَ حَتَّى إِذَا اسْتَحْمَلَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ نَصْرٌ ‏"‏ اسْتَحْمَلَ لِلْحَجِيجِ ذَبَحْتَهُ فَتَصَدَّقْتَ بِلَحْمِهِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ خَالِدٌ أَحْسَبُهُ قَالَ ‏"‏ عَلَى ابْنِ السَّبِيلِ فَإِنَّ ذَلِكَ خَيْرٌ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ خَالِدٌ قُلْتُ لأَبِي قِلاَبَةَ كَمِ السَّائِمَةُ قَالَ مِائَةٌ ‏.‏


Narrated Nubayshah: A man called the Messenger of Allah (ﷺ): We used to sacrifice Atirah in pre-Islamic days during Rajab; so what do you command us? He said: Sacrifice for the sake of Allah in any month whatever; obey Allah, Most High, and feed(the people). He said: We used to sacrifice a Fara' in pre-Islamic days, so what do you command us? He said: On every pasturing animal there is a Fara' which is fed by your cattle till it becomes strong and capable of carrying load. The narrator Nasr said (in his version): When it becomes capable of carrying load of the pilgrims, you may slaughter it and give its meat as charity (sadaqah). The narrator Khalid's version says: You (may give it) to the travellers, for it is better. Khalid said: I asked AbuQilabah: How many pasturing animals? He replied: One hundred.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. ‘আতীরার ব্যাখ্যা

৪২২৯. মুহাম্মাদ ইবন মুসান্না (রহঃ) ... নুবায়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, লোকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহেলী যুগে আতীরা করতাম। তিনি বললেনঃ যে কোন মাসে আল্লাহর জন্য যবেহ করো, নেকী করো, অভাবগ্রস্তকে আল্লাহর ওয়াস্তে খাওয়াও।

تَفْسِيرُ الْعَتِيرَةِ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ عَنْ ابْنِ عَوْنٍ قَالَ حَدَّثَنَا جَمِيلٌ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ عَنْ نُبَيْشَةَ قَالَ ذُكِرَ لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ كُنَّا نَعْتِرُ فِي الْجَاهِلِيَّةِ قَالَ اذْبَحُوا لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فِي أَيِّ شَهْرٍ مَا كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا







It was narrated that Nubaishah said: "It was said to the prophet: 'During the Jahiliyyah we used to offer the 'Atirah.' He said: 'Slaughter for the sake of Allah, the Mighty and sublime, no matter what month it is; do good for the sake of Allah, the Mighty and sublime, and feed the poor."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. ‘আতীরার ব্যাখ্যা

৪২৩০. আমর ইবন আলী (রহঃ) ... নুবায়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি মিনায় উচ্চস্বরে বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহিলী যুগে রজব মাসে ’আতীরা করতাম, এখন আপনি আমাদেরকে কী আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ যে কোন মাসেই আল্লাহর নামে যবেহ করতে পার, আল্লাহর জন্য নেককাজ কর এবং খাদ্য দান কর। সে ব্যক্তি বললোঃ আমরা তো ফারাও করতাম; এখন আপনি আমাদেরকে কী আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ প্রত্যেক জন্তুতে, যারা চরে বেড়ায়, ফারা (শাবক) রয়েছে। তার মা তাকে খাওয়াতে থাকুক। যখন তা বড় হবে, তখন তাকে যবেহ করে মাংস সাদকা করে দিও।

تَفْسِيرُ الْعَتِيرَةِ

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَلِيٍّ قَالَ حَدَّثَنَا بِشْرٌ وَهُوَ ابْنُ الْمُفَضَّلِ عَنْ خَالِدٍ وَرُبَّمَا قَالَ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ وَرُبَّمَا ذَكَرَ أَبَا قِلَابَةَ عَنْ نُبَيْشَةَ قَالَ نَادَى رَجُلٌ وَهُوَ بِمِنًى فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً فِي الْجَاهِلِيَّةِ فِي رَجَبٍ فَمَا تَأْمُرُنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ اذْبَحُوا فِي أَيِّ شَهْرٍ مَا كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا قَالَ إِنَّا كُنَّا نُفْرِعُ فَرَعًا فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ فِي كُلِّ سَائِمَةٍ فَرَعٌ تَغْذُوهُ مَاشِيَتُكَ حَتَّى إِذَا اسْتَحْمَلَ ذَبَحْتَهُ وَتَصَدَّقْتَ بِلَحْمِهِ


It was narrated that Nubaishah said: "A man called out while he was in Mina and said: 'O Messenger of Allah, we used to sacrifice the 'Atirah during the Jahiliyyah in Rajab; what do you command us to do?' He said: 'Sacrifice during whatever month it is, do good for the sake of Allah, the Mighty and Sublime, and feed (the poor).' They said: 'O Messenger of Allah, we used to sacrifice the Fara' during the Jahiliyyah; what do you command us to do?' He said: 'For every flock of grazing animals, feed the firstborn as you feed the rest of you flock until it reaches an age where it could be used carry loads, then sacrifice it, and give its meat in charity."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. ‘আতীরার ব্যাখ্যা

৪২৩১. আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ ইবন আবদুর রহমান (রহঃ) ... হুযায়ল গোত্রের এক ব্যক্তি নুবায়শা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমি তিনদিনের বেশি কুরবানীর মাংস রাখতে নিষেধ করেছিলাম যাতে তোমাদের সকলে তা খেতে পায়। কিন্তু এখন আল্লাহ্ সচ্ছলতা দান করেছেন। অতএব এখন তোমরা খাও, দান কর এবং জমা করে রাখতে পার। আর এ সকল দিন হলো খাওয়া, পান করা এবং আল্লাহকে স্মরণ করার দিন। এক ব্যক্তি বললোঃ আমরা জাহিলী যুগে রজব মাসে ’আতীরা করতাম। এখন আপনি কি আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ আল্লাহর জন্য যবেহ কর, তা যে মাসেই হোক। আল্লাহর জন্য নেকী কর এবং অভাবগ্রস্তদেরকে খাদ্য দান কর। আর এক ব্যক্তি বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহিলী যুগে ফারা করতাম। এখন আপনি আমাদেরকে কী বলেন? তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ বকরীতে ফারা রয়েছে। কিন্তু তোমরা তার মাকে খাওয়াতে দাও। যখন তা উপযুক্ত হয়, তখন তাকে যবেহ করবে এবং পথিকজনকে তার মাংস দান করবে। তা-ই উত্তম।

تَفْسِيرُ الْعَتِيرَةِ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ قَالَ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ خَالِدٍ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ وَأَحْسَبُنِي قَدْ سَمِعْتُهُ مِنْ أَبِي الْمَلِيحِ عَنْ نُبَيْشَةَ رَجُلٍ مِنْ هُذَيْلٍ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنِّي كُنْتُ نَهَيْتُكُمْ عَنْ لُحُومِ الْأَضَاحِيِّ فَوْقَ ثَلَاثٍ كَيْمَا تَسَعَكُمْ فَقَدْ جَاءَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ بِالْخَيْرِ فَكُلُوا وَتَصَدَّقُوا وَادَّخِرُوا وَإِنَّ هَذِهِ الْأَيَّامَ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ وَذِكْرِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَقَالَ رَجُلٌ إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً فِي الْجَاهِلِيَّةِ فِي رَجَبٍ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ اذْبَحُوا لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فِي أَيِّ شَهْرٍ مَا كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا فَقَالَ رَجُلٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نُفْرِعُ فَرَعًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي كُلِّ سَائِمَةٍ مِنْ الْغَنَمِ فَرَعٌ تَغْذُوهُ غَنَمُكَ حَتَّى إِذَا اسْتَحْمَلَ ذَبَحْتَهُ وَتَصَدَّقْتَ بِلَحْمِهِ عَلَى ابْنِ السَّبِيلِ فَإِنَّ ذَلِكَ هُوَ خَيْرٌ


It was narrated from Nubaishah, a man of Hudhail, that the Prophet said: "I used to forbid you to store the meat of the sacrifices for more than three days so that there would be enough for everyone. But now Allah, the mighty and sublime, has bestowed plenty upon us, so eat some, give some in charity and store some, For these days are the days of eating, drinking and remembering Allah." A man said: "O Messenger of Allah, we used to sacrifice the 'Atirah during the Jahiliyyah in Rajab; what do you command us to do?" He said: "Sacrifice to Allah, the Mighty and Sublime, whatever month it is, do good for the sake of Allah, the Mighty and Sublime, and feed (the poor)." He said: "O Messenger of Allah, we used to sacrifice the Fara' during the Jahiliyyah; what do you command us to do?" He said: "For every flock of grazing animals, feed the firstborn as you feed the rest of your flock, until it reaches an age where it could be used to carry loads, then sacrifice it, and give its meat in charity to the wayfarer, for that is good."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২. ফারা'-এর ব্যাখ্যা

৪২৩২. আবুল আশআস আহমদ ইবন মিকদাম (রহঃ) ... নুবায়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে উচ্চস্বরে ডেকে বললোঃ আমরা জাহিলী যুগে ’আতীরা করতাম। এখন আপনি আমাদের কী আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ তা যবেহ কর, যে মাসেই হোক না কেন। আর আল্লাহর জন্য নেককাজ কর, লোকদেরকে খাওয়াও। সে বললোঃ আমরা জাহিলী যুগে ফারা করতাম। তিনি বললেনঃ প্রত্যেক জন্তু যা চরে বেড়ায় তাতে ফারা’ (শাবক) রয়েছে। যখন তা উপযুক্ত হয়, তখন তাকে যবেহ করবে এবং মাংস সাদকা করবে, এটাই উত্তম।

تَفْسِيرُ الْفَرَعِ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْأَشْعَثِ أَحْمَدُ بْنُ الْمِقْدَامِ قَالَ حَدَّثَنَا يَزِيدُ وَهُوَ ابْنُ زُرَيْعٍ قَالَ أَنْبَأَنَا خَالِدٌ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ عَنْ نُبَيْشَةَ قَالَ نَادَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَجُلٌ فَقَالَ إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً يَعْنِي فِي الْجَاهِلِيَّةِ فِي رَجَبٍ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ اذْبَحُوهَا فِي أَيِّ شَهْرٍ كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا قَالَ إِنَّا كُنَّا نُفْرِعُ فَرَعًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ قَالَ فِي كُلِّ سَائِمَةٍ فَرَعٌ حَتَّى إِذَا اسْتَحْمَلَ ذَبَحْتَهُ وَتَصَدَّقْتَ بِلَحْمِهِ فَإِنَّ ذَلِكَ هُوَ خَيْرٌ


It was narrated that Nubaishah said: "A man called out to the Prophet and said: 'We used to sacrifice the 'Atirah - i.e., during the Jahiliyyah - in Rajab; what do you command us to do?' He said: 'Sacrifice, whatever month it is, do good for the sake of Allah, the Mighty and Sublime, and feed (the poor).' He said: 'We used to sacrifice the Fara' during the Jahiliyyah; what do you command us to do?' He said: 'For every flock of grazing animals, feed the firstborn as you feed the rest of your flock until it reaches an age where it could be used to carry loads, then sacrifice it, and give its meat in charity, for that is good."'


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২. ফারা'-এর ব্যাখ্যা

৪২৩৩. ইয়াকূব ইবন ইবরাহীম (রহঃ) ... নুবায়শা হুযালী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যাক্তি বললোঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহিলী যুগে আতীরা করতাম, এখন আপনি আমাদেরকে কী আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ যে মাসেই হোক, আল্লাহর জন্য যবেহ কর এবং আল্লাহর জন্য নেককাজ কর এবং লোকদেরকে খাদ্য দান কর।

تَفْسِيرُ الْفَرَعِ

أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ عَنْ ابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ خَالِدٍ قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ فَلَقِيتُ أَبَا الْمَلِيحِ فَسَأَلْتُهُ فَحَدَّثَنِي عَنْ نُبَيْشَةَ الْهُذَلِيِّ قَالَ قَالَ رَجُلٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ اذْبَحُوا لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فِي أَيِّ شَهْرٍ مَا كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَأَطْعِمُوا


It was narrated that Nubaishah Al-Hudhaili said: "A man said: 'O Messenger of Allah, we used to sacrifice the 'Atirah during the Jahiliyyah in Rajab; what do you command us to do?' He said: 'Sacrifice to Allah, the Mighty and Sublime, whatever month it is, do good for the sake of Allah, the Mighty and Sublime, and feed (the poor)."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২০/১৬. কোরবানীর গোশত সঞ্চয় করে রাখা

২/৩১৬০। নুবাইশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি তোমাদেরকে কোরবানীর মাংস তিন দিনের অধিকা আহার করতে নিষেধ করেছিলাম। এখন তোমরা তা আহার করো এবং জমা করো রাখো।

بَاب ادِّخَارِ لُحُومِ الضَّحَايَا

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ كُنْتُ نَهَيْتُكُمْ عَنْ لُحُومِ الأَضَاحِيِّ فَوْقَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ فَكُلُوا وَادَّخِرُوا ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Nubaishah that the Messenger of Allah (ﷺ) said: “I used to forbid you to store the meat of the sacrifices for more than three days, but (now) eat some and store some.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২১/২. ফারা‘আ ও ‘আতীরা

১/৩১৬৭। নুবাইশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ডাক দিয়ে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা জাহিলী যুগে রজব মাসে আতীরা করতাম। এখন আপনি আমাদের কী হুকুম করেন? তিনি বলেনঃ তোমরা যে কোন মাসে মহামহিম আল্লাহর জন্য পশু যবেহ করো, আল্লাহর সন্তোষ লাভের উদ্দেশ্যে কোন কাজ করো এবং (দরিদ্রদের) আহার করাও। সাহাবীগণ বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা জাহিলী যুগে ফারা’আ করতাম। এখন এ সম্পর্কে আপনি আমাদের কী বলেন? তিনি বলেনঃ প্রতিটি চরে বেড়ানো পশুতে ফারাআ রয়েছে, তাকে তোমরা ইচ্ছা অনুযায়ী আহার করাও এবং যখন ভারবোঝা বহনের উপযুক্ত হবে তখন তা যবেহ করে তার মাংস পথিকদের মধ্যে দান-খয়রাত করলে তা তোমার জন্য কল্যাণকর।

بَاب الْفَرَعَةِ وَالْعَتِيرَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو بِشْرٍ، بَكْرُ بْنُ خَلَفٍ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، قَالَ نَادَى رَجُلٌ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نَعْتِرُ عَتِيرَةً فِي الْجَاهِلِيَّةِ فِي رَجَبٍ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ ‏"‏ اذْبَحُوا لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فِي أَىِّ شَهْرٍ مَا كَانَ وَبَرُّوا اللَّهَ وَأَطْعِمُوا ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نُفْرِعُ فَرَعًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَمَا تَأْمُرُنَا قَالَ ‏"‏ فِي كُلِّ سَائِمَةٍ فَرَعٌ تَغْذُوهُ مَاشِيَتُكَ حَتَّى إِذَا اسْتَحْمَلَ ذَبَحْتَهُ فَتَصَدَّقْتَ بِلَحْمِهِ - أُرَاهُ قَالَ - عَلَى ابْنِ السَّبِيلِ فَإِنَّ ذَلِكَ هُوَ خَيْرٌ ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Nubaishah said: “A man called the Messenger of Allah (ﷺ) and said: ‘O Messenger of Allah, we used to sacrifice the ‘Atirah during the Ignorance days in Rajab,; what do you command us to do?’ He said: “Sacrifice to Allah whatever month it is, do good for the sake of Allah and feed (the poor).’ They said: ‘O Messenger of Allah, we used to sacrifice the Far’ah during the Ignorance days; what do you command us to do?’ He said: ‘For every Sa’imah* (flock of grazing animals), feed the firstborn as you feed the rest of your flock until it reaches an age where it could be used to carry loads, then sacrifice it, and give its meat in charity’ – I** think he said – ‘to the wayfarer, for that is good.’”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬. কুরবানীর গোশত সম্পর্কে

১৯৯৬. নূবায়শা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেনঃ “আমি তিনদিনের বেশী কুরবানীর মাংস খেতে নিষেধ করেছিলাম যাতে তোমাদের (রিযিকে) প্রশস্ততা লাভ করতে পারো। কিন্তু এখন তো আল্লাহ প্রশস্ততা দান করেছেন। অতএব এখন তোমরা খাও, জমা করে রাখ এবং দান কর।”[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, ’ওয়াত্তাজিরূ’ তথা ’(আল্লাহর উদ্দেশ্যে দানের মাধ্যমে) ব্যবসা কর’ অর্থ: ’এর মাধ্যমে তোমরা সাওয়াব অনুসন্ধান করো।’

بَاب فِي لُحُومِ الْأَضَاحِيِّ

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ عَنْ خَالِدٍ هُوَ ابْنُ عَبْدِ اللَّهِ الطَّحَّانُ عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ عَنْ نُبَيْشَةَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّا كُنَّا نَهَيْنَاكُمْ عَنْ لُحُومِ الْأَضَاحِيِّ أَنْ تَأْكُلُوهَا فَوْقَ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ كَيْ تَسَعَكُمْ فَقَدْ جَاءَ اللَّهُ بِالسَّعَةِ فَكُلُوا وَادَّخِرُوا وَاتَّجِرُوا قَالَ أَبُو مُحَمَّد اتَّجِرُوا اطْلُبُوا فِيهِ الْأَجْرَ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৩. আইয়্যামে তাশরীকে সিয়াম পালন করা হারাম

২৫৬৭-(১৪৪/১১৪১) সুরায়জ ইবনু ইউনুস (রহঃ) ..... নুবায়শাহ আল হুযালী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আইয়্যামে তাশরীক হচ্ছে পানাহার করার দিন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২৫৪৪, ইসলামীক সেন্টার ২৫৪৩)

باب تَحْرِيمِ صَوْمِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ ‏

وَحَدَّثَنَا سُرَيْجُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، الْهُذَلِيِّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَيَّامُ التَّشْرِيقِ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ ‏"‏ ‏.‏


Nubaisha al-Hudhali reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying: The days of Tashriq are the days of eating and drinking.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৩. আইয়্যামে তাশরীকে সিয়াম পালন করা হারাম

২৫৬৮-(.../...) মুহাম্মাদ ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... নুবায়শাহ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, খালিদ বলেছেন, আমি আবূল মালীহি এর সাথে সাক্ষাৎ করে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করি, তিনি আমাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হুশায়মের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে এ হাদীসের মধ্যে অতিরিক্ত রয়েছে যে, “এ দিন আল্লাহকে স্মরণ করার দিন"। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২৫৪৫, ইসলামীক সেন্টার ২৫৪৪)

باب تَحْرِيمِ صَوْمِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ ‏

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - يَعْنِي ابْنَ عُلَيَّةَ - عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ، حَدَّثَنِي أَبُو قِلاَبَةَ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، قَالَ خَالِدٌ فَلَقِيتُ أَبَا الْمَلِيحِ فَسَأَلْتُهُ فَحَدَّثَنِي بِهِ، فَذَكَرَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِ حَدِيثِ هُشَيْمٍ وَزَادَ فِيهِ ‏ "‏ وَذِكْرٍ لِلَّهِ ‏"‏ ‏.‏


Nabaisha reported that Khalid said: I met Abu Malih and asked him and he narrated it to me from the Messenger of Allah (ﷺ). a hadith like one (narrated above) with this addition:" And remembrance of Allah"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ

৪২১৮-[৬০] নুবায়শাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পেয়ালাতে খায় এবং পরে তা চেটে নেয়, পাত্রটি তার জন্য মাগফিরাত কামনা করে। (আহমাদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ ও দারিমী। আর তিরমিযী বলেছেনঃ হাদীসটি গরীব।)[1]

الْفَصْلُ الثَّانِي

وَعَن نُبَيْشَة
عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ أَكَلَ فِي قَصْعَةٍ فَلَحَسَهَا اسْتَغْفَرَتْ لَهُ الْقَصْعَةُ» . رَوَاهُ أَحْمَدُ وَالتِّرْمِذِيُّ وَابْنُ مَاجَهْ وَالدَّارِمِيُّ وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: هَذَا حَدِيثٌ غَرِيب

ব্যাখ্যাঃ এখানে উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তা‘আলা বান্দাকে যে রিজিক ও নি‘আমাত দান করেছেন তার প্রতি সম্মান ও বিনয় প্রদর্শনের নিমিত্তে পাত্রের তলা চেটে খাওয়া এবং খাবার নষ্ট করা থেকে বেঁচে থাকা। ‘আল্লামা মুল্লা আল কারী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, যেহেতু পাওয়া যাবে পাত্র চেটে যাওয়ার কারণে তাই বলা হয়েছে, পাত্রটাই যেন তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছে। সে ক্ষেত্রে এটার হাকাক্বিহ অর্থ গ্রহণে কোন বাধা নেই।

‘আল্লামা তূরিবিশতী (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ পাত্র তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, এ ইবারত দ্বারা উদ্দেশ্য হলো যে ব্যক্তি পাত্রে খাদ্য খায় এবং অহংকার হতে মুক্ত থাকে তার জন্য ক্ষমা আবশ্যক হয়ে যায়। অতএব এটাকে পাত্রের দিকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। কেননা ওটাই তো ক্ষমা পাওয়ার কারণ। (তুহফাতুল আহ্ওয়াযী ৫ম খন্ড, হাঃ ১৮০৪)


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ

৪২৪২-[৮৪] নুবায়শাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন পাত্রে খায় এবং পরে তা চেটে নেয়, তখন পাত্রটি তাকে (লক্ষ্য করে) বলে, আল্লাহ তোমাকে জাহান্নামের আগুন হতে মুক্ত রাখুন, যেমন তুমি আমাকে শয়তান হতে মুক্ত রেখেছ। (রযীন)[1]

الْفَصْلُ الثَّالِثُ

وَعَن نُبَيْشَة قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مَنْ أَكَلَ فِي قَصْعَةٍ ثُمَّ لَحِسَهَا تَقُولُ لَهُ الْقَصْعَةُ: أَعْتَقَكَ اللَّهُ مِنَ النَّارِ كَمَا أعتقتَني منَ الشيطانِ . رَوَاهُ رزين


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০. কুরবানীর গোশত সংরক্ষণ করে রাখা

২৮১৩। নুবাইশাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ’আমরা তোমাদেরকে তিন দিনের অধিক কুরবানীর মাংস খেতে নিষেধ করেছিলাম, যাতে মাংস তোমাদের সকলের নিকট পৌঁছে যায়। আল্লাহ এখন তোমাদের দারিদ্র মোচন করেছেন। কাজেই এখন তোমরা তা খাও, জমা করে রাখো এবং সাদাকাহ করে নেকী অর্জন করো। জেনে রাখো, এ দিনগুলো পানাহারের দিন এবং মহান আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।[1]

بَابٌ فِي حَبْسِ لُحُومِ الْأَضَاحِيِّ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ، عَنْ أَبِي الْمَلِيحِ، عَنْ نُبَيْشَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنَّا كُنَّا نَهَيْنَاكُمْ عَنْ لُحُومِهَا أَنْ تَأْكُلُوهَا فَوْقَ ثَلَاثٍ لِكَيْ تَسَعَكُمْ، فَقَدْ جَاءَ اللَّهُ بِالسَّعَةِ فَكُلُوا وَادَّخِرُوا وَاتَّجِرُوا، أَلَا وَإِنَّ هَذِهِ الْأَيَّامَ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ وَذِكْرِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ

صحيح


Narrated Nubayshah: The Prophet (ﷺ) said: We forbade you to eat their meat for more than three days in order that you might have abundance; now Allah has produced abundance, so you may eat, store up and seek reward. Beware, these days are days of eating, drinking and remembrance of Allah, Most High.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ তাশরীকের দিনগুলির মাহাত্ম্য

(১১৮০) নুবাইশা হুযালী (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তাশরীকের দিন হল পানাহার ও আল্লাহর যিকর করার দিন।

عَنْ نُبَيْشَةَ الْهُذَلِىِّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ أَيَّامُ التَّشْرِيقِ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ وَذِكْرٍ لِلهِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. নফল সওম ও তার নিষিদ্ধকাল - আইয়্যামুত তাশরীকের (ঈদুল আযহার পরবর্তী তিন দিন) রোযা রাখার বিধান

৬৮৭. নুবায়শাতুল হুযালী থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তাশরীকের দিনগুলো হচ্ছে (যিলহাজ্জের ১১ হতে ১৩ তারিখ) খাওয়া, পানাহার ও আল্লাহ্ তাআলার যিকর আযকারের দিন। অর্থাৎ কুরবানীর দিনসহ তার পরে আরো তিনদিন মতান্তরে দু-দিন সওম পালন নিষিদ্ধ।[1]

وَعَنْ نُبَيْشَةَ الْهُذَلِيِّ - رضي الله عنه - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم: «أَيَّامُ التَّشْرِيقِ أَيَّامُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ, وَذِكْرٍ لِلَّهِ - عز وجل». رَوَاهُ مُسْلِمٌ

-

صحيح. رواه مسلم (1141)، وليس فيه لفظ: عز وجل


Nubaishah Al-Hudhali (RAA) narrated that The Messenger of Allah (ﷺ) said: “The days of Tashriq (the three days following 'Idul Ad-ha, i.e. 11th , 12th and 13th of Dhul Hijjah) are days of eating, drinking and remembering (dhikr) of Allah, the Most Great and Glorious." Related by Muslim.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নুবায়শাহ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১৮ পর্যন্ত, সর্বমোট ১৮ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে