ইবনু ‘আউন (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ২৯ টি

পরিচ্ছেদঃ ১৫৯৪. কোন ব্যক্তি আরবী গোলাম-বাঁদীর মালিক হয়ে তা দান করলে বা বিক্রি করলে, বা বাঁদীর সাথে সহবাস করলে বা মুক্তিপণ হিসাবে দিলে এবং সন্তানদের বন্দী করলে, (তার হুকুম কি হবে) ? আল্লাহ তা’আলার ইরশাদ: আল্লাহ উপমা দিচ্ছেন অপরের অধিকার ভুক্ত এক গোলামের, যে কোন কিছুর উপর শক্তি রাকে না এবং এমন এক ব্যক্তির, যাকে তিনি নিজ থেকে উত্তম রিযিক দান করেছেন এবং সে তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে। তারা কি একে অপরের সমান? সকল প্রশংসা আল্লাহর প্রাপ্য, অথচ তাদের অধিকাংশই তা জানে না। (১৬:৭৫)

২৩৭৩। আলী ইবনু হাসান ইবনু শাকীক (রহঃ) ... ইবনু আউন (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নাফি’ (রহঃ) কে পত্রে লিখলাম, তিনি জওয়াবে আমাকে লিখলেন যে, বনী মুস্তালিক গোত্রের উপর অতর্কিতভাবে অভিযান পরিচালনা করেন। তাদের গবাদি পশুকে তখন পানি পান করানো হচ্ছিলো। তিনি তাদের যুদ্ধক্ষমদের হত্যা এবং নাবালকদের বন্দী করেন এবং সেদিনই তিন জুওয়ায়রিয়া (উম্মুল মু’মিনীন) কে লাভ করেন। (নাফি’ (রহঃ) বলেন) আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) আমাকে এ সম্পর্কিত হাদীস শুনিয়েছেন। তিনি নিজেও সে সেনাদলে ছিলেন।

باب مَنْ مَلَكَ مِنَ الْعَرَبِ رَقِيقًا فَوَهَبَ وَبَاعَ وَجَامَعَ وَفَدَى وَسَبَى الذُّرِّيَّةَ وَقَوْلِهِ تَعَالَى: {ضَرَبَ اللَّهُ مَثَلاً عَبْدًا مَمْلُوكًا لاَ يَقْدِرُ عَلَى شَيْءٍ وَمَنْ رَزَقْنَاهُ مِنَّا رِزْقًا حَسَنًا فَهُوَ يُنْفِقُ مِنْهُ سِرًّا وَجَهْرًا هَلْ يَسْتَوُونَ الْحَمْدُ لِلَّهِ بَلْ أَكْثَرُهُمْ لاَ يَعْلَمُونَ}

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ الْحَسَنِ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ عَوْنٍ، قَالَ كَتَبْتُ إِلَى نَافِعٍ فَكَتَبَ إِلَىَّ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَغَارَ عَلَى بَنِي الْمُصْطَلِقِ وَهُمْ غَارُّونَ وَأَنْعَامُهُمْ تُسْقَى عَلَى الْمَاءِ، فَقَتَلَ مُقَاتِلَتَهُمْ، وَسَبَى ذَرَارِيَّهُمْ، وَأَصَابَ يَوْمَئِذٍ جُوَيْرِيَةَ‏.‏ حَدَّثَنِي بِهِ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ، وَكَانَ فِي ذَلِكَ الْجَيْشِ‏.‏


Narrated Ibn `Aun: I wrote a letter to Nafi` and Nafi` wrote in reply to my letter that the Prophet (ﷺ) had suddenly attacked Bani Mustaliq without warning while they were heedless and their cattle were being watered at the places of water. Their fighting men were killed and their women and children were taken as captives; the Prophet (ﷺ) got Juwairiya on that day. Nafi` said that Ibn `Umar had told him the above narration and that Ibn `Umar was in that army.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২২. আযলের হুকুম

৩৪২০। হাজ্জাজ ইবনু শায়ির (রহঃ) ... ইবনু আওন (রহঃ) সুত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মুহাম্মাদ সুত্রে ইবরাহিমকে হাদীস বর্ণনা করেছি অর্থাৎ আযল সম্পর্কে। তিনি বলেন, আবদুর রহমান ইবনু বিশর (রহঃ) হাদীসটি আমার কাছেই বর্ণনা করেছেন।

باب حُكْمِ الْعَزْلِ ‏

وَحَدَّثَنِي حَجَّاجُ بْنُ الشَّاعِرِ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ حَدَّثْتُ مُحَمَّدًا، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، بِحَدِيثِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ بِشْرٍ - يَعْنِي حَدِيثَ الْعَزْلِ - فَقَالَ إِيَّاىَ حَدَّثَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ بِشْرٍ، ‏.‏


Ibn 'Aun reported: I reported to Muhammad on the authority of Ibrahim the hadith reported by 'Abd al-Rahmann b. Bishr (the hadith concerning 'azl), where- upon he said: That (hadith) Abd al-Rahman b. Bishr had narrated to me (also).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৭. জমি বর্গা দেওয়া

৩৭৯৯। মুহাম্মদ ইবনু হাতিম (রহঃ) ... আওন থেকে উক্ত সনদে ...। রাবী বলেন, তিনি তার চাচার সুত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীস বলে শোনান।

باب كِرَاءِ الأَرْضِ ‏‏

وَحَدَّثَنِيهِ مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَقَالَ فَحَدَّثَهُ عَنْ بَعْضِ، عُمُومَتِهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ‏.‏


This hadith has been narrated through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪. ওয়াকফ

৪০৭৯। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, ইসহাক ও মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) ... সুত্রে ইবনু আওন (রহঃ) থেকে উক্ত সনদে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে ইবনু আবূ যায়িদ ও আযহার (রহঃ) এর হাদীস এ পর্যন্ত এসে শেষ হয়েছে যে, ’অথবা কোন বন্ধু বান্ধবকে খাওয়ায় এতে সঞ্চয়কারী না হয়ে’, পরের অংশ তিনি উল্লেখ করেননি। আর ইবনু আদী (রহঃ) এর হাদীসে তাই আছে, যা সুলায়ম (রহঃ) উল্লেখ করেছেন অর্থাৎ ’অতঃপর আমি এই হাদীসটি মুহাম্মদ (রহঃ) এর নিকট বর্ননা করি ...... শেষ পর্যন্ত।’

باب الْوَقْفِ ‏‏

حَدَّثَنَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي زَائِدَةَ، ح وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ، أَخْبَرَنَا أَزْهَرُ السَّمَّانُ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، كُلُّهُمْ عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ مِثْلَهُ غَيْرَ أَنَّ حَدِيثَ ابْنِ أَبِي زَائِدَةَ وَأَزْهَرَ انْتَهَى عِنْدَ قَوْلِهِ ‏ "‏ أَوْ يُطْعِمَ صَدِيقًا غَيْرَ مُتَمَوِّلٍ فِيهِ ‏"‏ ‏.‏ وَلَمْ يُذْكَرْ مَا بَعْدَهُ ‏.‏ وَحَدِيثُ ابْنِ أَبِي عَدِيٍّ فِيهِ مَا ذَكَرَ سُلَيْمٌ قَوْلُهُ فَحَدَّثْتُ بِهَذَا الْحَدِيثِ مُحَمَّدًا ‏.‏ إِلَى آخِرِهِ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Ibn 'Aun with the same chain of transmitters up to the words: " Or he may feed the friend withoiut hoarding from it" and he made no mention of what follows.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. যে সকল বিধর্মীর কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেছে, পূর্ব ঘোষণা ব্যতীত তাদের বিরুদ্ধে আক্রমন পরিচালনা বৈধ

৪৩৭০। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া তামীমী (রহঃ) ... ইবনু আউন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বললেন, আমি নাফি’ (রহঃ) কে এই কথা জানতে চেয়ে পত্র লিখলাম যে, যুদ্ধের পূর্বে বিধর্মীদের প্রতি দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া প্রয়োজন কি না? তিনি বলেন, তখন তিনি আমাকে লিখলেন যে, এ (নিয়ম) ইসলামের প্রারম্ভিক যুগে ছিল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বনূ মুসতালিকের উপর আক্রমণ করলেন এমতাবস্থায় যে, তারা অপ্রস্তুত ছিল (তা জানতে পারেনি।) তাদের পশুদের পানি পান করানো হচ্ছিল। তখন তিনি তাদের যোদ্ধাদের (পূর্ণ বয়স্ক পুরুষ) হত্যা করলেন এবং অবশিষ্টদের (নারী শিশুদের) বন্দী করলেন। আর সেই দিনেই তাঁর হস্তগত হয়েছিল। (ইয়াহইয়া বলেন যে, আমার ধারণা হল, তিনি বলেছেন) জুওয়ায়রিয়া অথবা তিনি নিশ্চিতরূপে ইবনাতুল হারিছ (হারিছ কন্যা) বলেছিলেন। বর্ণনাকারী বলেন, এই হাদীস আমাকে আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) বর্ণনা করেছেন। তিনি সেই সেনাদলে ছিলেন।

باب جَوَازِ الإِغَارَةِ عَلَى الْكُفَّارِ الَّذِينَ بَلَغَتْهُمْ دَعْوَةُ الإِسْلاَمِ مِنْ غَيْرِ تَقَدُّمِ الإِعْلاَمِ بِالإِغَارَةِ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى التَّمِيمِيُّ، حَدَّثَنَا سُلَيْمُ بْنُ أَخْضَرَ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ كَتَبْتُ إِلَى نَافِعٍ أَسْأَلُهُ عَنِ الدُّعَاءِ، قَبْلَ الْقِتَالِ قَالَ فَكَتَبَ إِلَىَّ إِنَّمَا كَانَ ذَلِكَ فِي أَوَّلِ الإِسْلاَمِ قَدْ أَغَارَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى بَنِي الْمُصْطَلِقِ وَهُمْ غَارُّونَ وَأَنْعَامُهُمْ تُسْقَى عَلَى الْمَاءِ فَقَتَلَ مُقَاتِلَتَهُمْ وَسَبَى سَبْيَهُمْ وَأَصَابَ يَوْمَئِذٍ - قَالَ يَحْيَى أَحْسِبُهُ قَالَ - جُوَيْرِيَةَ - أَوْ قَالَ الْبَتَّةَ - ابْنَةَ الْحَارِثِ وَحَدَّثَنِي هَذَا الْحَدِيثَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ وَكَانَ فِي ذَاكَ الْجَيْشِ.


Ibn 'Aun reported: I wrote to Nafi' inquiring from him whether it was necessary to extend (to the disbelievers) an invitation to accept (Islam) before meeting them in fight. He wrote (in reply) to me that it was necessary in the early days of Islam. The Messenger of Allah (ﷺ) made a raid upon Banu Mustaliq while they were unaware and their cattle were having a drink at the water. He killed those who fought and imprisoned others. On that very day, he captured Juwairiya bint al-Harith. Nafi' said that this tradition was related to him by Abdullah b. Umar who (himself) was among the raiding troops.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. যে সকল বিধর্মীর কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেছে, পূর্ব ঘোষণা ব্যতীত তাদের বিরুদ্ধে আক্রমন পরিচালনা বৈধ

৪৩৭১। মুহাম্মদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) ... ইবনু আউন (রহঃ) থেকে এই একই সুত্রে উল্লিখিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি "জুওয়ায়রিযা বিনত হারিস" বলেছেন এবং সন্দেহযুক্ত বর্ণনা করেননি।

باب جَوَازِ الإِغَارَةِ عَلَى الْكُفَّارِ الَّذِينَ بَلَغَتْهُمْ دَعْوَةُ الإِسْلاَمِ مِنْ غَيْرِ تَقَدُّمِ الإِعْلاَمِ بِالإِغَارَةِ

وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ مِثْلَهُ وَقَالَ جُوَيْرِيَةَ بِنْتَ الْحَارِثِ ‏.‏ وَلَمْ يَشُكَّ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Ibn 'Aun and the name of Juwairiya bint al-Harith was mentioned beyond any doubt.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১২. গনীমতের মাল

৪৪১২। আবূ রাবী, আবূ কামিল ও ইবনু মুসান্না (রহঃ) ... ইবনু আওন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নফল সম্পর্কে জানতে চেয়ে নাফি (রহঃ) এর কাছে লিখলাম। তিনি উত্তরে আমাকে লিখলেন যে, ইবনু উমার (রাঃ) একটি সেনাদলে ছিলেন। ইবনু রাফি ও হারুন ইবনু সাঈদ আয়লী (রহঃ) তারা সকলেই নাফির (রহঃ) সুত্রে উক্ত সনদে অনুরূপ বর্ণনা করেন।

باب الأَنْفَالِ ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو الرَّبِيعِ، وَأَبُو كَامِلٍ قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ أَيُّوبَ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ كَتَبْتُ إِلَى نَافِعٍ أَسْأَلُهُ عَنِ النَّفَلِ، فَكَتَبَ إِلَىَّ أَنَّ ابن عمر كان في سرية وَحَدَّثَنَا ابْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي مُوسَى، ح وَحَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي أُسَامَةُ بْنُ زَيْدٍ، كُلُّهُمْ عَنْ نَافِعٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَ حَدِيثِهِمْ ‏.‏


Ibn Aun said: I wrote to Nafi' asking him about Nafl (spoils of war) and be wrote to me that Ibn 'Umar was among that expedition. (The rest of the hadith is the same.)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২. নারী ও পুরুষের জন্য সোনা-রূপার পাত্র, আর পুরুষের জন্য সোনার আংটি ও রেশমজাত কাপড় ব্যবহার করা হারাম এবং স্ত্রীলোকের জন্য এগুলো ব্যবহার করা মুবাহ। সোনা-রূপা ও রেশমের অনধিক চার আঙ্গুল পরিমাণ নকলী (পাড় ও আচল) অনুরূপ কিছু পুরুষের জন্য মুবাহ

৫২৪৭। উবায়দুল্লাহ ইবনু মুআয ও মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ... আবূ আওন (রহঃ) উল্লেখিত সনদে হাদীসটি বর্ণিত আছে। তবে মুআয (রহঃ) এর হাদীসে আছে, পরে তার আদেশে আমি সেটি আমার মহিলাদের মাঝে ভাগ করে দিলাম। আর মুহাম্মাদ ইবনু জাফর (রহঃ) এর হাদীসে আছে, ’পরে আমি আমার মহিলাদের মাঝে সেটি ভাগ করে দিলাম।’ তিনি আমাকে আদেশ করেছেন কথাটি উল্লেখ করেন নি।

باب تَحْرِيمِ اسْتِعْمَالِ إِنَاءِ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ عَلَى الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَخَاتَمِ الذَّهَبِ وَالْحَرِيرِ عَلَى الرَّجُلِ وَإِبَاحَتِهِ لِلنِّسَاءِ وَإِبَاحَةِ الْعَلَمِ وَنَحْوِهِ لِلرَّجُلِ مَا لَمْ يَزِدْ عَلَى أَرْبَعِ أَصَابِعَ

حَدَّثَنَاهُ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي ح، وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - قَالاَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي عَوْنٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ فِي حَدِيثِ مُعَاذٍ فَأَمَرَنِي فَأَطَرْتُهَا بَيْنَ نِسَائِي ‏.‏ وَفِي حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرٍ فَأَطَرْتُهَا بَيْنَ نِسَائِي ‏.‏ وَلَمْ يَذْكُرْ فَأَمَرَنِي‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Muhammad b. Ja'far but with a slight variation of wording.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৬৮. মুশরিকদেরকে ইসলামের দাওয়াত প্রদান।

২৬২৫. সাঈদ ইবন মানসূর ..... ইবন আওন হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ্ ইবন উমার (রাঃ) এর খাদেম নাফি’ এর নিকট পত্র লিখে জানতে চাইলাম যে, মুশরিকদের সাথে যুদ্ধের সময় ইসলামের দাওয়াত দেওয়াটা কিরূপ? তিনি উত্তরে আমাকে চিঠি লিখে জানালেন, তা ইসলামের প্রাথমিক যুগের ব্যাপার ছিল। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসতালিক গোত্রের উপর অতর্কিত আক্রমন চালিয়েছিলেন। তারা মুসলিমদের এরূপ আক্রমন সম্পর্কে কিছুই জানত না, আর তাদের পশুগোলো তৃষ্ণা নিবারণের জন্য পানির কুপের নিকট অস্থান করছিল। এমতাবস্থায় অতর্কিত আক্রমনের মাধ্যমে তাদের যুদ্ধবাজদেরকে হত্যা করে তাদের পুত্র-কন্যাদেরকে বন্দী করে এনেছিলেন। উম্মূল মু’মিনীন জুওয়াইরিয়্যা বিনতে হারিস (রাঃ) কে সে সময় বন্দী করে আনা হয়েছিল। আমাকে স্বয়ং আবদুল্লাহ্ ইবন উমার (রাঃ) এ কথা বর্ণনা করেছেন, যিনি উক্ত সৈন্যবাহিনীতে শরীক ছিলেন।

باب فِي دُعَاءِ الْمُشْرِكِينَ

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا ابْنُ عَوْنٍ، قَالَ كَتَبْتُ إِلَى نَافِعٍ أَسْأَلُهُ عَنْ دُعَاءِ الْمُشْرِكِينَ، عِنْدَ الْقِتَالِ فَكَتَبَ إِلَىَّ أَنَّ ذَلِكَ كَانَ فِي أَوَّلِ الإِسْلاَمِ وَقَدْ أَغَارَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى بَنِي الْمُصْطَلِقِ وَهُمْ غَارُّونَ وَأَنْعَامُهُمْ تُسْقَى عَلَى الْمَاءِ فَقَتَلَ مُقَاتِلَتَهُمْ وَسَبَى سَبْيَهُمْ وَأَصَابَ يَوْمَئِذٍ جُوَيْرِيَةَ بِنْتَ الْحَارِثِ حَدَّثَنِي بِذَلِكَ عَبْدُ اللَّهِ وَكَانَ فِي ذَلِكَ الْجَيْشِ ‏.‏


Ibn ‘Awn said “I wrote to Nafi’ asking him about summoning the polytheists (to Islam) at the time of fighting. So, he wrote to me “This was in the early days of Islam. The Prophet of Allaah(ﷺ) attacked Banu Al Mustaliq while they were inattentive and their cattle were drinking water. So their fighters were killed and the survivors (i.e., women and children) were taken prisoners. On that day Juwairiyyah daughter of Al Harith was obtained. ‘Abd Allaah narrated this to me, he was in that army.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৫৯. গনীমতের মালে নবী (ﷺ) -এর পছন্দনীয় অংশ

২৯৮২. মুহাম্মদ ইবন বাশশার (রহঃ) ..... ইবন আওন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি মুহাম্মদের নিকট নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য নির্ধারিত অংশ ও সাফী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তিনি বলেনঃ সাধারণ মুসলিমদের সাথে তাঁরও একটা অংশ নির্ধারণ করা হতো, যদিও তিনি যুদ্ধে অনুপস্থিত থাকতেন। আর সাফী হলো খুমুসের সেই বাছাই করা মাল, যা সবার আগে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য নেওয়া হতো।

باب مَا جَاءَ فِي سَهْمِ الصَّفِيِّ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، وَأَزْهَرُ، قَالاَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ، قَالَ سَأَلْتُ مُحَمَّدًا عَنْ سَهْمِ النَّبِيِّ، صلى الله عليه وسلم وَالصَّفِيِّ قَالَ كَانَ يُضْرَبُ لَهُ بِسَهْمٍ مَعَ الْمُسْلِمِينَ وَإِنْ لَمْ يَشْهَدْ وَالصَّفِيُّ يُؤْخَذُ لَهُ رَأْسٌ مِنَ الْخُمُسِ قَبْلَ كُلِّ شَىْءٍ ‏.‏


Ibn ‘Awn said “I asked Muhammad about the portion of the prophet(ﷺ) and safi. He replied “A portion was taken for him along with the Muslims, even if he did not attend (the battle) and safi (special portion) was taken from the fifth before everything.”


পরিচ্ছেদঃ ৬. সুন্নাতের অনুসরণ করা জরুরী।

৪৫৪৪. মুহাম্মদ ইবন উবায়দ (রহঃ) ..... ইবন আওন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি শামের দিকে যাচ্ছিলাম। এ সময় পেছন থেকে আমাকে একজন ডাকে। আমি তাকিয়ে দেখি, সে হলো-রাজা ইবন হাওয়া। তিনি বলেনঃ হে আবূ আওন! লোকেরা হাসান (রহঃ) থেকে এসব কী বর্ণনা করে? আমি বলিঃ তারা অধিকাংশ সময় তার উপর মিথ্যা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থাকে।

باب فِي لُزُومِ السُّنَّةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا سُلَيْمٌ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ كُنْتُ أَسِيرُ بِالشَّامِ فَنَادَانِي رَجُلٌ مِنْ خَلْفِي فَالْتَفَتُّ فَإِذَا رَجَاءُ بْنُ حَيْوَةَ فَقَالَ يَا أَبَا عَوْنٍ مَا هَذَا الَّذِي يَذْكُرُونَ عَنِ الْحَسَنِ قَالَ قُلْتُ إِنَّهُمْ يَكْذِبُونَ عَلَى الْحَسَنِ كَثِيرًا ‏.‏


Ibn ‘Awn said: I was a prisoner in Syria. A man called me from behind. I turned towards him and suddenly found that it was Raja b. Haiwah. He said: Abu ‘Awn, what is this that the people are telling about al-Hasan? I said: They are much lying to al-Hasan.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬. সুন্নাতের অনুসরণ করা জরুরী।

৪৫৪৭. ইবন মুছান্না ও ইবন বাশশার (রহঃ) ..... ইবন আওন (রহঃ) বলেনঃ যদি আমরা জানতাম যে, হাসান (রহঃ) যা বলেছেন, তা প্রসিদ্ধ হয়ে যাবে, তবে তাঁর কাছে গিয়ে একটা কিতাব রচনা করতাম এবং লোকদের সাক্ষ্য গ্রহণ করতাম। কিন্তু আমরা এমন কথা বলেছি, যা প্রত্যাহার যোগ্য নয়।

باب فِي لُزُومِ السُّنَّةِ

حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُؤَمَّلُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ لَوْ عَلِمْنَا أَنَّ كَلِمَةَ، الْحَسَنِ تَبْلُغُ مَا بَلَغَتْ لَكَتَبْنَا بِرُجُوعِهِ كِتَابًا وَأَشْهَدْنَا عَلَيْهِ شُهُودًا وَلَكِنَّا قُلْنَا كَلِمَةٌ خَرَجَتْ لاَ تُحْمَلُ ‏.‏


Ibn ‘Awn said: If we learnt that the remark of al-Hasan would reach the extent that it has reached, we would write a book for his withdrawal and call witnesses to him; but we said: This is a remark that surprisingly came out (from him) and it will not be transmitted to others.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. প্রতিশোধ গ্রহণ সম্পর্কে।

৪৮১৮. উবায়দুল্লাহ ইবন মু’আয (রহঃ) ..... ইবন আওন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমি ইনতিসার বা প্রতিশোধ গ্রহণের অর্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি, যেমন কুরআনে আছেঃ আর যে ব্যক্তি অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে, তাদের কোন অপরাধ নেই। তখন আমার কাছে আলী ইবন যায়দ ইবন জাদআন তার পিতার স্ত্রী উম্মু মুহাম্মদ (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন। ইবন আওন (রহঃ) বলেনঃ লোকদের ধারণা, তিনি উম্মুল মু’মিমীন আইশা (রাঃ)-এর কাছে যাতায়াত করতেন। রাবী বলেনঃ আইশা (রাঃ) বলেছেনঃ একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে সময় আমার কাছে আসেন, যখন সেখানে যয়নব বিনত জাহাশ (রাঃ) উপস্থিত ছিলেন।

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর হাত দিয়ে আমাকে চিমটি দিলে, আমি তাকে এরূপ করতে নিষেধ করি, এমন কি আমি তাঁর হাতকে সরিয়ে দেই। তা দেখে যয়নব (রাঃ) আইশা (রাঃ)-এর প্রতি কটুক্তি করলে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে এরূপ করতে নিষেধ করেন। কিন্তু যয়নব (রাঃ)-এর প্রতি কর্ণপাত না করলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আইশা (রাঃ)-কে তাঁর কটুক্তি জবাব দেয়ার অনুমতি দেন। তখন আইশা (রাঃ) যয়নব (রাঃ)-এর কটুক্তির জবাব দেন এবং তাঁর উপর বিজয়ী হয়। তখন যয়নব (রাঃ) আলী (রাঃ)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে অভিযোগ পেশ করেন যে, আইশা (রাঃ) আপনার খান্দান (বনূ-হাশিম) সম্পর্কে এরূপ কটাক্ষ করেছেন। যা শুনে ফাতিমা (রাঃ) নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উপস্থিত হন (অভিযোগ পেশের জন্য।)

তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমা (রাঃ)-কে বলেনঃ কা’বাব রবের কসম! সে (আইশা) তো তোমরা পিতার খুবই প্রিয় বিবি। (কাজেই, সে যদি কিছু বলে থাকে তবে তা ভুলে যাও এবং তাকে ক্ষমা কর।) এরপর ফাতিমা (রাঃ) ফিরে গিয়ে বনূ হাশিমকে বলেনঃ আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এরূপ বলায়, তিনি আমাকে এরূপ বলেছেন। এরপর আলী (রাঃ) নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উপস্থিত হয়ে সে ব্যাপারে কথাবার্তা বলেন।

باب فِي الاِنْتِصَارِ

حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي ح، وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ مَيْسَرَةَ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ، - الْمَعْنَى وَاحِدٌ - قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ، قَالَ كُنْتُ أَسْأَلُ عَنْ الاِنْتِصَارِ، ‏(‏ وَلَمَنِ انْتَصَرَ بَعْدَ ظُلْمِهِ فَأُولَئِكَ مَا عَلَيْهِمْ مِنْ سَبِيلٍ ‏)‏ فَحَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ زَيْدِ بْنِ جُدْعَانَ عَنْ أُمِّ مُحَمَّدٍ امْرَأَةِ أَبِيهِ قَالَ ابْنُ عَوْنٍ وَزَعَمُوا أَنَّهَا كَانَتْ تَدْخُلُ عَلَى أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ قَالَتْ قَالَتْ أُمُّ الْمُؤْمِنِينَ دَخَلَ عَلَىَّ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَعِنْدَنَا زَيْنَبُ بِنْتُ جَحْشٍ فَجَعَلَ يَصْنَعُ شَيْئًا بِيَدِهِ فَقُلْتُ بِيَدِهِ حَتَّى فَطَنْتُهُ لَهَا فَأَمْسَكَ وَأَقْبَلَتْ زَيْنَبُ تَقْحَمُ لِعَائِشَةَ رضى الله عنها فَنَهَاهَا فَأَبَتْ أَنْ تَنْتَهِيَ فَقَالَ لِعَائِشَةَ ‏"‏ سُبِّيهَا ‏"‏ فَسَبَّتْهَا فَغَلَبَتْهَا فَانْطَلَقَتْ زَيْنَبُ إِلَى عَلِيٍّ رضى الله عنه فَقَالَتْ إِنَّ عَائِشَةَ رضى الله عنها وَقَعَتْ بِكُمْ وَفَعَلَتْ ‏.‏ فَجَاءَتْ فَاطِمَةُ فَقَالَ لَهَا ‏"‏ إِنَّهَا حِبَّةُ أَبِيكِ وَرَبِّ الْكَعْبَةِ ‏"‏ ‏.‏ فَانْصَرَفَتْ فَقَالَتْ لَهُمْ إِنِّي قُلْتُ لَهُ كَذَا وَكَذَا فَقَالَ لِي كَذَا وَكَذَا ‏.‏ قَالَ وَجَاءَ عَلِيٌّ رضى الله عنه إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَكَلَّمَهُ فِي ذَلِكَ ‏.‏


Narrated Aisha, Ummul Mu'minin: Ibn Awn said: I asked about the meaning of intisar (revenge) in the Qur'anic verse: "But indeed if any do help and defend themselves (intasara) after a wrong (done) to them, against them there is no cause of blame." Then Ali ibn Zayd ibn Jad'an told me on the authority of Umm Muhammad, the wife of his father. Ibn Awn said: It was believed that she used to go to the Mother of the Faithful (i.e. Aisha). She said: The Mother of the Faithful said: The Messenger of Allah (ﷺ) came upon me while Zaynab, daughter of Jahsh, was with us. He began to do something with his hand. I signalled to him until I made him understand about her. So he stopped. Zaynab came on and began to abuse Aisha. She tried to prevent her but she did not stop. So he (the Prophet) said to Aisha: Abuse her. So she abused her and dominated her. Zaynab then went to Ali and said: Aisha abused you and did (such and such). Then Fatimah came (to the Prophet) and he said to her: She is the favourite of your father, by the Lord of the Ka'bah! She then returned and said to them: I said to him such and such, and he said to me such and such. Then Ali came to the Prophet (ﷺ) and spoke to him about that.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. বর্গাচাষ সম্পর্কে বর্ণিত ভাষাগত বিভিন্নতা

৩৯৩০. আমর ইবন যুররা (রহঃ) ... ইবন আওন (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ ইবন সিরীন (রহঃ) বলতেন, আমার নিকট জমির বিষয়টা মুযারাবার মূলধনের মত, মুযারাবার মূলধনে যা বৈধ, তা জমিতে বৈধ। যা মুরাবার মালে অবৈধ, তা জমিতেও অবৈধ। তিনি বলতেন, আমার নিকট এতে কোন ক্ষতি নেই। তিনি তাঁর সমস্ত জমিই কৃষকের হাওলা করেন, এ শর্তে যে, সে নিজে এবং তার সন্তানগণ অন্যদের সহযোগিতা নিয়ে নিজ গরু দ্বারা তাতে চাষ করবে কিন্তু খরচ তার যিম্মায় থাকবে না। সমস্ত খরচ জমির মালিকের দিতে হবে।

ذِكْرُ اخْتِلَافِ الْأَلْفَاظِ الْمَأْثُورَةِ فِي الْمُزَارَعَةِ

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ زُرَارَةَ قَالَ أَنْبَأَنَا إِسْمَعِيلُ قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ قَالَ كَانَ مُحَمَّدٌ يَقُولُ الْأَرْضُ عِنْدِي مِثْلُ مَالِ الْمُضَارَبَةِ فَمَا صَلُحَ فِي مَالِ الْمُضَارَبَةِ صَلُحَ فِي الْأَرْضِ وَمَا لَمْ يَصْلُحْ فِي مَالِ الْمُضَارَبَةِ لَمْ يَصْلُحْ فِي الْأَرْضِ قَالَ وَكَانَ لَا يَرَى بَأْسًا أَنْ يَدْفَعَ أَرْضَهُ إِلَى الْأَكَّارِ عَلَى أَنْ يَعْمَلَ فِيهَا بِنَفْسِهِ وَوَلَدِهِ وَأَعْوَانِهِ وَبَقَرِهِ وَلَا يُنْفِقَ شَيْئًا وَتَكُونَ النَّفَقَةُ كُلُّهَا مِنْ رَبِّ الْأَرْضِ


Ibn 'Awn said: "Muhammad used to say: 'In my view land is like the wealth put into a Mudarabah (limited partnership) contract. Whatever is valid with regard to the wealth put into a Mudarabah partnership, is valid with regard to land, and whatever is not valid with regard to the wealth put into a Mudarabah partnership, then it is not valid with regard to land.'" He said: "He did not see anything wrong with giving all of his land to the plowman on the basis that he would work with it himself, or with his children, and helpers, and oxen, and, that he would not spend anything on it; all expenses were to be paid by the owner of the land."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫৪/১৭. শর্তারোপ করা ও স্বীকারোক্তির মধ্য থেকে কিছু বাদ দেয়ার বৈধতা এবং লোকদের মধ্যে প্রচলিত শর্তাবলী প্রসঙ্গে যখন কেউ বলে যে, এক বা দু’ ব্যতীত একশ’? (তবে হুকুম কী হবে)।

وَقَالَ ابْنُ عَوْنٍ عَنْ ابْنِ سِيْرِيْنَ قَالَ رَجُلٌ لِكَرِيِّهِ أَرْحِلْ رِكَابَكَ فَإِنْ لَمْ أَرْحَلْ مَعَكَ يَوْمَ كَذَا وَكَذَا فَلَكَ مِائَةُ دِرْهَمٍ فَلَمْ يَخْرُجْ فَقَالَ شُرَيْحٌ مَنْ شَرَطَ عَلَى نَفْسِهِ طَائِعًا غَيْرَ مُكْرَهٍ فَهُوَ عَلَيْهِ وَقَالَ أَيُّوْبُ عَنْ ابْنِ سِيْرِيْنَ إِنَّ رَجُلًا بَاعَ طَعَامًا وَقَالَ إِنْ لَمْ آتِكَ الأَرْبِعَاءَ فَلَيْسَ بَيْنِيْ وَبَيْنَكَ بَيْعٌ فَلَمْ يَجِئْ فَقَالَ شُرَيْحٌ لِلْمُشْتَرِيْ أَنْتَ أَخْلَفْتَ فَقَضَى عَلَيْهِ

ইবনু ’আওন (রহ.) ইবনু সীরীন (রহ.) থেকে বর্ণনা করেন যে, এক ব্যক্তি তার (সওয়ারীর) কেরায়াদারকে বলল, তুমি তোমার সওয়ারী রাখ আমি যদি অমুক দিন তোমার সঙ্গে না যাই, তাহলে তুমি একশ’ দিরহাম পাবে, কিন্তু সে গেলো না। কাযী শুরাইহ (রহ.) বলেন, যদি কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় বিনা চাপে নিজের উপর কোন শর্তারোপ করে, তাহলে তা তার উপর বর্তায়। ইবনু সীরীন (রহ.) থেকে আইয়ুব (রহ.) বর্ণনা করেন যে, এক ব্যক্তি কিছু খাদ্য-দ্রব্য বিক্রি করল এবং (ক্রেতা) তাকে বলল, আমি যদি বুধবার তোমার নিকট না আসি তবে তোমার আমার মধ্যে কোন বেচা-কেনা নেই। অতঃপর সে এল না। তাতে কাযী শুরাইহ (রহ.) ক্রেতাকে বললেন, তুমি ওয়াদা খেলাফ করেছ। তাই তিনি ক্রেতার বিপক্ষে ফায়সালা দিলেন।


২৭৩৬. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আল্লাহর নিরানব্বই অর্থাৎ এক কম একশ’টি নাম রয়েছে, যে ব্যক্তি তা মনে রাখবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (৬৪১০, ৭৩৯২) (মুসলিম ৪৮/২ হাঃ ২৬৭৭, আহমাদ ৭৫০৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫৩৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৫৪৬)

بَابُ مَا يَجُوْزُ مِنْ الِاشْتِرَاطِ وَالثُّنْيَا فِي الْإِقْرَارِ وَالشُّرُوطِ الَّتِيْ يَتَعَارَفُهَا النَّاسُ بَيْنَهُمْ وَإِذَا قَالَ مِائَةٌ إِلَّا وَاحِدَةً أَوْ ثِنْتَيْنِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ لِلهِ تِسْعَةً وَتِسْعِيْنَ اسْمًا مِائَةً إِلَّا وَاحِدًا مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ


Narrated Abu Huraira: Allah's Messenger (ﷺ) said, "Allah has ninety-nine names, i.e. one-hundred minus one, and whoever knows them will go to Paradise."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৫. যে ব্যক্তি প্রসিদ্ধি ও পরিচিতিকে অপছন্দ করে

৫৪৫. ইবনু আউন বলেন: আমি একটি ঘর নির্মাণের ব্যাপারে মুহাম্মাদের নিকট পরামর্শ চাইলাম, আমার ইচ্ছা সেটা আমি পশুদের রক্ষনাবেক্ষণের জন্য নির্মাণ করব। তিনি (বর্ণনাকারী) বলেন: তখন তিনি আমাকে পরামর্শ দিয়ে বললেন: তুমি যখন নির্মাণকাজের ভিত্তিস্থাপন করবে, তখন আমাকে ডাকবে তাহলে আমি তোমার সাথে আসব। তিনি বলেন: তারপর আমি তার নিকট এলাম। তিনি বলেন: যখন আমরা চলতে লাগলাম তখন একটি লোক এসে তার সাথে সাথে হেঁটে চললো। তখন তিনি দাঁড়িয়ে গিয়ে লোকটিকে বললেন: আমার নিকট তোমার কি কোনো প্রয়োজন রয়েছে? লোকটি বলল: না। তিনি বললেন: যখন কোনো প্রয়োজন নেই, তাই তুমি চলে যাও। তারপর তিনি আমার নিকট এসে বললেন: তুমিও চলে যাও। তিনি বলেন: ফলে আমি অন্য রাস্তা দিয়ে চলে গেলাম।[1]

بَابُ مَنْ كَرِهَ الشُّهْرَةَ وَالْمَعْرِفَةَ

أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ حَدَّثَنَا حُمَيْدُ بْنُ أَسْوَدَ عَنْ ابْنِ عَوْنٍ قَالَ شَاوَرْتُ مُحَمَّدًا فِي بِنَاءٍ أَرَدْتُ أَنْ أَبْنِيَهُ فِي الْكَلَّاءِ قَالَ فَأَشَارَ عَلَيَّ وَقَالَ إِذَا أَرَدْتَ أَسَاسَ الْبِنَاءِ فَآذِنِّي حَتَّى أَجِيءَ مَعَكَ قَالَ فَأَتَيْتُهُ قَالَ فَبَيْنَمَا نَحْنُ نَمْشِي إِذْ جَاءَ رَجُلٌ فَمَشَى مَعَهُ فَقَامَ فَقَالَ أَلَكَ حَاجَةٌ قَالَ لَا قَالَ أَمَّا لَا فَاذْهَبْ ثُمَّ أَقْبَلَ عَلَيَّ فَقَالَ أَنْتَ أَيْضًا فَاذْهَبْ قَالَ فَذَهَبْتُ حَتَّى خَالَفْتُ الطَّرِيقَ
إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৪. পরিচয়হীন (নবজাতক) সন্তানের মীরাছ সম্পর্কে

৩১৩৬. ইবনু আউন হতে বর্ণিত, মুহাম্মদ (রহঃ) এর নিকট এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করা হলো যে পরিচয়হীন (নবজাতক) শিশুর (মীরাছ প্রদান) সম্পর্কে মত প্রকাশ করেন, তখন তিনি তা প্রত্যাখ্যান করে বললেন: মুহাজির ও আনসার সাহাবীগণ জাহিলীযুগের বংশ-সম্পর্কের কারণে মীরাছ লাভ করেছেন।[1]

باب فِي مِيرَاثِ الْحَمِيلِ

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ قَالَ قَالَ ابْنُ الْمُبَارَكِ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ عَنْ مُحَمَّدٍ قَالَ ذُكِرَ عِنْدَهُ قَوْلُ مَنْ يَقُولُ فِي الْحَمِيلِ فَأَنْكَرَ ذَلِكَ وَقَالَ قَدْ تَوَارَثَ الْمُهَاجِرُونَ وَالْأَنْصَارُ بِنَسَبِهِمْ الَّذِي كَانَ فِي الْجَاهِلِيَّةِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. গানের সুরে কুরআন পাঠ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়)

৩৫৪২. ইবনু আউন হতে বর্ণিত, মুহাম্মদ বলেন, তারা কুরআনকে এরূপ গানের সুরে পাঠ করাকে বিদআত (নব উদ্ভাবন) মনে করতেন।[1]

باب كَرَاهِيَةِ الْأَلْحَانِ فِي الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا الْعَبَّاسُ بْنُ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ ابْنِ عَوْنٍ عَنْ مُحَمَّدٍ قَالَ كَانُوا يَرَوْنَ هَذِهِ الْأَلْحَانَ فِي الْقُرْآنِ مُحْدَثَةً


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২২. আযল এর হুকুম

৩৪৪৩-(.../...) হাজ্জাজ ইবনু শাইর (রহঃ) ..... ইবনু আওন (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মুহাম্মাদ সূত্রে ইবরাহীমকে হাদীস বর্ণনা করেছি অর্থাৎ ’আযল সম্পর্কে। তিনি বলেন, ’আবদুর রহমান ইবনু বিশর (রহঃ) হাদীস বর্ণনা করেছেন।" (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৪১৬, ইসলামীক সেন্টার ৩৪১৫)

باب حُكْمِ الْعَزْلِ ‏

وَحَدَّثَنِي حَجَّاجُ بْنُ الشَّاعِرِ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، قَالَ حَدَّثْتُ مُحَمَّدًا، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، بِحَدِيثِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ بِشْرٍ - يَعْنِي حَدِيثَ الْعَزْلِ - فَقَالَ إِيَّاىَ حَدَّثَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ بِشْرٍ، ‏.‏


Ibn 'Aun reported: I reported to Muhammad on the authority of Ibrahim the hadith reported by 'Abd al-Rahmann b. Bishr (the hadith concerning 'azl), where- upon he said: That (hadith) Abd al-Rahman b. Bishr had narrated to me (also).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪. ওয়াক্‌ফ

৪১১৭-(.../...) আবূ বকর ইবনু আবূ শাইবাহ, ইসহাক ও মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) ..... সূত্রে ইবনু আওন (রহঃ) থেকে উক্ত সানাদে হুবহু বর্ণনা করেছেন। তবে ইবনু আবূ যায়িদাহ ও আযহার (রহঃ) এর হাদীস এ পর্যন্ত এসে শেষ হয়েছে যে, “অথবা কোন বন্ধু-বান্ধবকে খাওয়ায় এতে সঞ্চয়কারী না হয়ে", পরের অংশ তিনি উল্লেখ করেননি। আর ইবনু আদী (রহঃ) এর হাদীসে তাই আছে, যা সুলায়ম (রহঃ) উল্লেখ করেছেন অর্থাৎ "অতঃপর আমি এ হাদীসটি মুহাম্মাদ (রহঃ) এর নিকট বর্ণনা করি ..... শেষ পর্যন্ত।" (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪০৭৯, ইসলামিক সেন্টার ৪০৭৮)

باب الْوَقْفِ ‏‏

حَدَّثَنَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي زَائِدَةَ، ح وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ، أَخْبَرَنَا أَزْهَرُ السَّمَّانُ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، كُلُّهُمْ عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ مِثْلَهُ غَيْرَ أَنَّ حَدِيثَ ابْنِ أَبِي زَائِدَةَ وَأَزْهَرَ انْتَهَى عِنْدَ قَوْلِهِ ‏ "‏ أَوْ يُطْعِمَ صَدِيقًا غَيْرَ مُتَمَوِّلٍ فِيهِ ‏"‏ ‏.‏ وَلَمْ يُذْكَرْ مَا بَعْدَهُ ‏.‏ وَحَدِيثُ ابْنِ أَبِي عَدِيٍّ فِيهِ مَا ذَكَرَ سُلَيْمٌ قَوْلُهُ فَحَدَّثْتُ بِهَذَا الْحَدِيثِ مُحَمَّدًا ‏.‏ إِلَى آخِرِهِ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Ibn 'Aun with the same chain of transmitters up to the words: " Or he may feed the friend withoiut hoarding from it" and he made no mention of what follows.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইবনু ‘আউন (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ২৯ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »