লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অংশীদারী গোলাম মুক্তি করা ও নিকটাত্মীয়কে ক্রয় করা এবং অসুস্থাবস্থায় গোলাম মুক্তি করা
৩৩৯৭-[১০] আবুল মালীহ (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন। একদিন জনৈক ব্যক্তি তার এক গোলামের কিয়দংশ মুক্ত করে দেয়। অতঃপর এতদসম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জানানো হলে তিনি বললেন, আল্লাহ তা’আলার কোনো শরীক নেই। এরপর গোলামটি পরিপূর্ণরূপে মুক্ত করার নির্দেশ করলেন। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَن الْمَلِيحِ عَنْ أَبِيهِ: أَنَّ رَجُلًا أَعْتَقَ شِقْصًا مِنْ غُلَامٍ فَذَكَرَ ذَلِكَ لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: «لَيْسَ لِلَّهِ شَرِيكٌ» فَأَجَازَ عتقه. رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
ব্যাখ্যা: (لَيْسَ لِلّٰهِ شَرِيكٌ) ‘‘আল্লাহর কোনো অংশীদার নেই’’ তাৎপর্য হলো দাস মুক্ত করা কেবলমাত্র আল্লাহরই জন্য। সুতরাং উচিত হবে সম্পূর্ণ গোলামটাকেই আযাদ করা এবং তাকে নিজের জন্য শরীক করবে না তথা কিছু অংশ মুক্ত করার পর অবশিষ্ট অংশটি গোলাম হিসেবে নিজের জন্য রেখে দিবে এমনটি করবে না। ত্বীবী (রহঃ) বলেনঃ মুনীব এবং দাস সৃষ্টিগতভাবে সবাই সমান, তবে আল্লাহ একে অপরের ওপর প্রাধান্য দিয়েছেন। (মিরকাতুল মাফাতীহ)