লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনাবাদী জমিন আবাদ করা ও সেচের পালা
৩০০২-[১২] আসমার ইবনু মুযাররিস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এসে (ইসলামে দীক্ষেত হওয়ার) বায়’আত করলাম। তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, যে ব্যক্তি কোনো পানির (কূপের) কাছে প্রথমে পৌঁছে, আর ঐ পানির কাছে তার পূর্বে কোনো মুসলিম পৌঁছেনি, তখন সেটা তার (হক)। (আবূ দাঊদ)[1]
وَعَنْ أَسْمَرَ بْنِ مُضَرِّسٍ قَالَ: أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَايَعْتُهُ فَقَالَ: «مَنْ سَبَقَ إِلَى مَاءٍ لَمْ يَسْبِقْهُ إِلَيْهِ مُسْلِمٌ فَهُوَ لَهُ» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
ব্যাখ্যা: (مَنْ سَبَقَ إِلٰى مَاءٍ) অর্থাৎ- বৈধ পানি, এভাবে অন্যান্য বৈধ বস্তু; যেমন- ঘাস, লাকড়ী ইত্যাদি। অন্য বর্ণনাতে (إِلٰى مَاءٍ) অর্থাৎ- (لَمْ يَسْبِقْهُ إِلَيْهِ مُسْلِمٌ فَهُوَ لَه) সে যা গ্রহণ করেছে তা তার জন্য মালিকানা যে কোনো কূপের কাছে আসে। যা ঐ স্থানে অবশিষ্ট থাকবে তা নয়, কেননা তাতে তার মালিকানা প্রতিষ্ঠিত নয়। (মিরকাতুল মাফাতীহ)