[1] এর সনদ দুর্বল হওয়ার কারণ হলো, হাসান হাদীসটি জাবির ইবনু ‘আব্দুল্লাহ থেকে শুনেননি। যেমন ‘আত-তাক্ববীর’ গ্রন্থে রয়েছে। অতএব হাদীসটি মুনকাতি। আল্লামা মুনযিরী বলেন, বর্ণনাটি মাওকূফ। অতঃপর তা মুনকাতি। কেননা হাসান বাসরী হাদীসটি জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ থেকে শুনেননি। ‘আলী ইবনুল মাদীনী এবং অন্যরাও তাই বলেছেন। পাশাপাশি হাদীসটি হাবীব ইবনু শাহিদ বর্ণিত হাদীসের পরিপন্থি। তা হচ্ছে ‘‘ক্বিরাআত ব্যতীতী সালাত হয়না।’’ যা ইমাম মুসলিম মারফূভাবে আবূ উমামাহ থেকে তার সূত্রে বর্ণনা করেছেন। অনুরূপভাবে তা ‘উবাদাহ ইবনু সামিতের হাদীসেরও পরিপন্থিঃ ‘‘যে কেউ সালাতে সূরাহ ফাতিহা পাঠ করে না তার সালাত হয় না।’’ বর্ণনাটি ফরয ও নাফল উভয় সালাতকে অন্তর্ভুক্ত করে।