লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৪৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দু’ ঈদের সালাত
১৪৪৯-[২৪] আবুল হুওয়াইরিস (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাজরানে নিযুক্ত তাঁর প্রশাসক ’আমর ইবনু হাযম-এর নিকট চিঠি লিখলেন। ঈদুল আযহার সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) তাড়াতাড়ি আদায় করাবে। আর ঈদুল ফিতরের সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) বিলম্ব করে আদায় করবে। লোকজনকে ওয়াজ নাসীহাত করবে। (শাফি’ঈ)[1]
وَعَن أبي الْحُوَيْرِث أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَتَبَ إِلَى عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ وَهُوَ بِنَجْرَانَ عَجِّلِ الْأَضْحَى وَأَخِّرِ الْفِطْرَ وَذَكِّرِ النَّاسَ. رَوَاهُ الشَّافِعِي
ব্যাখ্যা: আল্লামা শাওকানী বলেন, হাদীস প্রমাণ করে ঈদুল আযহা তাড়াতাড়ি করে এবং ঈদুল ফিতরের সালাত বিলম্বে পড়া শারী‘আত সম্মত। আর এমনটি করার রহস্য হলো ঈদুল আযহার সালাতের পর কুরবানীর পশু যাবাহ করা হয় এবং সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়। তাই এ সালাত তাড়াতাড়ি আদায় করা আবশ্যক, পক্ষান্তরে সালাতের ফিতরের ক্ষেত্রে এমনটি না বরং সালাতের পূর্বে কিছু আহার করা ও ফিতরাহ্ আদায় করে দিতে হয় তাই এ সালাত তাড়াতাড়ি না করে বিলম্বে আদায় করা হয়।