লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭০-[১৭] এ বর্ণনাটিকে ইমাম নাসায়ী ’আবদুর রহমান ইবনু আবযা হতে বর্ণনা করেছেন।[1]
وَرَوَاهُ النَّسَائِيُّ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبْزَى
ব্যাখ্যা: এখানে ‘আবদুর রহমান ইবনু আব্যা (রাঃ) সাহাবী ছিলেন নাকি তাবি‘ঈ ছিলেন এ ব্যাপারে মতপার্থক্য রয়েছে।
ইবনু হিব্বান (রহঃ) তাকে নির্ভরযোগ্য তাবি‘ঈনদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ তিনি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সহচার্য পেয়েছেন এবং একাধিক বিদ্বানগণ তাকে সাহাবী হিসেবে গণ্য করেছেন। আবূ হাতিম (রহঃ) বলেনঃ তিনি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে পেয়েছেন এবং তাঁর পিছে সালাতও আদায় করেছেন। আর ইবনু ‘আবদুল বার (রহঃ) বলেন, ‘আলী (রাঃ) তাকে খোরাসানের আমিল নিযুক্ত করেছিলেন, আর ইবনু সা‘দ বলেন, যখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকাল করেছেন, তখন তিনি নবযুবকদের একজন ছিলেন। মির‘আত প্রণেতা বলেন যে, সঠিক বিশ্লেষণে প্রমাণিত হয় যে, তিনি সাহাবী ছিলেন। তার ব্যাপারে ইবনু সা‘দ, তাহাবী, আবূ দাঊদ ও আহমাদ (রহঃ) বর্ণনা করেছেন যে, তিনি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করেছেন। যা হোক সর্বজনবিদিত ও গ্রহণযোগ্য প্রসিদ্ধ কথা হলো তিনি (‘আবদুর রহমান ইবনু আবযা) সাহাবী ছিলেন।