লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১৮. সূরা বানী ইসরাঈল
৩১৪৫৷ ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ “তোমার নামাযে স্বর (কিরআত) উচ্চ করো না এবং অতিশয় ক্ষীণও করো না”— (সূরা বনী ইসরাঈল ১১০) মক্কায় অবতীর্ণ হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উচ্চ স্বরে কুরআন তিলাওয়াত করলে মুশরিকরা কুরআনকে গালি দিত এবং এর অবতীর্ণকারী (আল্লাহ তা’আলা) ও এর বাহককেও (জিবরীলকে) গালি দিত। তারপর আল্লাহ তা’আলা অবতীর্ণ করেনঃ “তোমার নামাযের কিরআত উচ্চস্বরে পাঠ করো না” অর্থাৎ আপনি উচ্চ স্বরে কুরআন পাঠ করবেন না, অন্যথায় কুরআন, এর অবতরণকারী ও এর বাহককে গালি দেয়া হবে। “এবং তা ক্ষীণস্বরেও পড়বে না", তাহলে আপনার সাথীরা শুনতে পাবে না, (বরং মধ্যম আওয়াজে তা পাঠ করুন) যাতে তারা আপনার নিকট হতে কুরআন শিখতে পারে।
সহীহঃ বুখারী (৪৭২২), মুসলিম।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান।
حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ أَبِي بِشْرٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، وَلَمْ يَذْكُرْ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، وَهُشَيْمٍ، عَنْ أَبِي بِشْرٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ : (وَلاَ تَجْهَرْ بِصَلاَتِكَ ) قَالَ نَزَلَتْ بِمَكَّةَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا رَفَعَ صَوْتَهُ بِالْقُرْآنِ سَبَّهُ الْمُشْرِكُونَ وَمَنْ أَنْزَلَهُ وَمَنْ جَاءَ بِهِ فَأَنْزَلَ اللَّهُ : (وَلاَ تَجْهَرْ بِصَلاَتِكَ ) فَيَسُبُّوا الْقُرْآنَ وَمَنْ أَنْزَلَهُ وَمَنْ جَاءَ بِهِ : (وَلاَ تُخَافِتْ بِهَا ) عَنْ أَصْحَابِكَ بِأَنْ تُسْمِعَهُمْ حَتَّى يَأْخُذُوا عَنْكَ الْقُرْآنَ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .
Narrated Sa'eed bin Jubair:
from Ibn 'Abbas, regarding: 'And offer your Salat neither aloud nor in a low voice (17:110)." He said: "It was revealed in Makkah. When the Messenger of Allah (ﷺ) would raise his voice with the Qur'an, the idolaters would insult him, the One Who revealed it, and the one who came with it. So Allah revealed: And offer your Salat neither aloud so that they would not insult the Qur'an and the One who revealed it, and the one who came with it, nor in a low voice (too low) such that you can let your Companions hear it, and learn it from you."