পরিচ্ছেদঃ ৪০) ইচ্ছাকৃতভাবে নামায পরিত্যাগ করা ও অলসতা বশতঃ নামাযের সময় পার করে দেয়ার প্রতি ভীতি প্রদর্শন
৫৬৩. (সহীহ্) জাবের বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’একজন মানুষ ও কুফরীর মাঝে পার্থক্য হল নামায পরিত্যাগ করা।’’ (হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আহমাদ ৩/৩৭০ ও মুসলিম ৮২, আবূ দাউদ ৪৬৭৮, নাসাঈ ১/২৩২, তিরমিযী ২৬১৮, ইবনে মাজাহ ১০৭৮)
মুসলিমের বর্ণনায় বলা হয়েছেঃ
بين الرجل وَبَيْنَ الشِّرْكِ َوَ الْكُفْرِ تَرْكُ الصَّلَاةِ.
’’মুসলিম ব্যক্তি ও শির্ক ও কুফরীর মাঝে পার্থক্য হচ্ছে নামায পরিত্যাগ করা।’’
(আবু দাউদ ৪৬৭৮ ও নাসাঈ ১/২৩২ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন) তবে নাসাঈর বর্ণনায় বলা হয়েছেঃ
لَيْسَ بَيْنَ الْعَبْدِ وَبَيْنَ الْكُفْرِ إِلاَّ تَرْكُ الصَّلاَةِ
’’বান্দা ও কুফরীর মাঝে নামায পরিত্যাগ করা ব্যতীত কোন পার্থক্য নেই।’’ (নাসাঈ ১/২৩২)
তিরমিযীর বর্ণনায় এসেছেঃ
بَيْنَ الْكُفْرِ وَالْإِيمَانِ تَرْكُ الصَّلَاةِ
’’কুফরী ও ঈমানের মাঝে পার্থক্য হচ্ছে নামায পরিত্যাগ করা।’’ (তিরমিযী ২৬১৮)
ইবনে মাজাহর রেওয়ায়াতে এসেছেঃ
بَيْنَ الْعَبْدِ وَبَيْنَ الْكُفْرِ تَرْكُ الصَّلَاةِ
’’বান্দা ও কুফরীর মাঝে পার্থক্য হচ্ছে নামায পরিত্যাগ করা।’’ (ইবনে মাজাহ ১০৭৮)
الترهيب من ترك الصلاة تعمدا وإخراجها عن وقتها تهاونا
(صحيح) عن جابر بن عبد الله رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : بَيْنَ الرَّجُل وَبَيْنَ الْكُفْرِ تَرْكُ الصَّلَاةِ. رواه أحمد ومسلم